expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী /উপজাতি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য ও মানচিত্র

 "বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী /উপজাতি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য ও মানচিত্র"


বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী /উপজাতি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য ও মানচিত্র

বাংলাদেশে মোট উপজাতি বাস করে -৫২টি( সরকারি হিসাব ) আদম শুমারি -২০১১ তে -৪৫টি

★ পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাস ১৩ টি(২০১১) ষষ্ঠ শ্রেণির বইয়ে ১৪টি

★ ভাষা ৩২ টি

টেকনিকে মনে রাখুন কে কোথায় বাস করেঃ

১।রংপুরকে "সারাও" = রংপুর এলাকায় ৩টি উপজাতি [সাঁওতাল,রাজবংশী,ওরাঁও]

২।পার্বত্য "তিন জেলাতেই" বাস করে = ত্রিলুচা [ত্রিপুরা,লুসাই,চাকমা]

৩। গহীন অরন্যে বসবাসকারী উপজাতি = বনযোগী [গহীন অরণ্য মানেই তো বন]

৪।ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা এলাকায় = হাহা গারো [হাজং, হাদুই, গারো]

৫।সিলেটে = পাখামনি [পাত্রা,খাসিয়া,মনিপুরী]

৬।উপজাতীয় তিনটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান মনে রাখা কঠিন তাই মনে রাখুন = "এবি কেরা ভাই" [একাডেমী -বিরিশিরি, কেন্দ্র - রাঙ্গামাটি, বান্দরবানে - ইনস্টিউট]

৭।উপজাতিদের ভাষা = গামা খাম পাম [গারো - মান্দি, খাসিয়া - মনখেমে, পালি ভাষা - মগদের]

৮।হিন্দু = হাপাতি [হাজং, পাংখোয়া, ত্রিপুরা]

৯।খ্রিস্টান = খাগা [খাসিয়া, গারো] [এরা মাতৃতান্ত্রিক]

১০।খাগড়াছির রাজা = বোমাং [খাবো]

১১। বর্ষবরণ / চৈত্রসংক্রান্তি বিষয়ক অনুষ্ঠান - বৈসাবি ; বৈ - বৈসুক = ত্রিপুরা , সা = সাংগ্রাই = মারমা, বি= বিজু= চাকমা

বাংলাদেশের উপজাতিঃ

★বাংলাদেশে মোট উপজাতি বাস করে ৪৫টি(প্রচলিত তথ্য) বর্তমানে সরকারি হিসাব মতে ৫০টি।

★বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বাস করে চাকমা উপজাতি

★চাকমা শব্দের অর্থ মানুষ।

★চাকমারা ধর্মালম্বী।

★ বাংলাদেশের উচ্চ শিক্ষিত উপজাতি চাকমা।

★চাকমাদের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানকে বলা হয় বিজু।

★ফাল্গুনী পূর্ণিমা’ চাকমাদের ধর্মীয় উৎসব। 

★চাকমা বিদ্রোহের নায়ক জুম্মা খান

★চাকমারা গ্রামকে বলে আদম।

★চাকমা ভাষায় লিখিত প্রথম উপন্যাস  ফাবো (২০০৪)।

★বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ এথনিক গোষ্ঠী চাকমা

★ চাকমাদের প্রধান ধর্মীগ্রন্থ ত্রিপিটক। 

★বাংলাদেশের বৃহত্তম উপজাতি কোনটি চাকমা ( ২ লক্ষ ৫৩ হাজার)

‎★খাসিয়া‬ গ্রামগুলোর পরিচিত পুঞ্জি বলে।

‎★রাখাইনদের‬ বড় ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধপূর্ণিমা।

★মুরংদের উৎসবের নাম মুৎসলোং।

★‎মুরংদের‬ দেবতার নাম ওরেং।

★মুরং‬ উপজাতির বর্ষবরণ উৎসবের নাম ছিয়াছত।

‎★ পার্বত্য‬ চট্টগ্রামে প্রাচীন অধিবাসী মুরং বা ম্রো

★ত্রিপুরা‬ উপজাতির বর্ষবরণ উৎসবের নাম বৈসুক

‎★বাংলাদেশের‬ ত্রিপুরা আদিবাসী গোষ্ঠী যে ধর্মবিশ্বাসের অনুসারী সনাতন।

‎★মারমা‬ উপজাতির বর্ষবরণ উৎসবের নাম সাংগ্রাই।

‎★খিয়াং‬ উপজাতির বর্ষবরণ উৎসবের নাম সাংলান।

‎★রাখাইন‬ উপজাতির বর্ষবরণ উৎসবের নাম সান্দ্রে।

★গারোদের‬ ধর্মীয় অনুষ্ঠানের নাম ওয়ানগালা।

‎★উপজাতিদের‬ বর্ষবরণ উৎসব==বৈসাবি।

★আন্তর্জাতিক‬ আদিবাসী দিবস ৯ আগস্টে।

‎★ ওঁরাও উপজাতিদের ভাষা ‘কুরুখ’ নামে পরিচিত। 

‎★  সুন্দরবনের গোলপাতা সংগ্রহকারীদেরকে বাওয়ালী বলে।

★খাগড়াছড়ির‬ আদিবাসী রাজা বোমাং রাজা নামে পরিচিত।

★বাংলাদেশে উপজাতিদের জন্য সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আছে ৩টি।

১।ট্রাইবারাল কালচারাল একাডেমি দিনাজপুর

২।ট্রাইবারাল কালচারাল ইনষ্টিটিউট রাঙ্গামাটি

৩।উপজাতিয় সাংস্কৃতিক একাডেমি  ১টি (বিরিশিরি নেত্রকোণা)।

★একমাত্র খেতাব প্রাপ্ত আধিবাসী মুক্তিযুদ্ধা ইউ কে সিং

★বাংলাদেশে দ্বিতীয় বসবাসরত বেশি উপজাতি সাঁওতাল

★সাঁওতাল বিদ্রোহের নায়ক দুই ভাই কানু সরূার আর সাদু সরদার।

★সাঁওতাল বিদ্রোহ সংগঠিত হয় ১৮৫৫ সালে।

★একমাত্র জড় উপাসক উপজাতি সাঁওতাল।

★মুসলমান উপজাতি পাঙ্গন ও লাওরা।


★ এক মাত্র খেতাব প্রাপ্ত উপজাতি - ইউ কে সিং মারমা

→ খেতাব - বীর বিক্রম,

→ ৬ নং সেক্টর,

→ চিম্বুক পাহাড়ের পাদদেশে বসবাস মারমা,

→ মগ নামে পরিচিত ছিল, আদি নিবাস আরাকান,

→ এর জাতিতে মঙ্গলীয়,

★রাখাইন বড় ধর্মীয় উৎসব - বুদ্ধপূর্ণিমা

→ বর্ষবরণ উৎসবের নাম সান্দ্রে,

→ বসবাস পটুয়াখালী জেলায়,

→ মগের বংশধর, যারা সমতলে থাকে,

→ আদি নিবাস আরাকান,

‌>উৎসবের নাম মুৎসলোং

★মুরংদের দেবতার নাম ওরেংঃ

→ মুরং উপজাতির বর্ষবরণ উৎসবের নাম ছিয়াছত

→ পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রাচীন অধিবাসী মুরং বা ম্রো।

★ত্রিপুরা বর্ষবরণ উৎসবের নাম - বৈসুক

খাগড়াছড়ির আদিবাসী রাজা যে নামে পরিচিত - বোমাং রাজা

★মাহাতো জাতি গোষ্ঠীর বসবাস - সিরাজগঞ্জ,নওগাঁ,পাবনা,বগুড়া প্রভৃতি জেলায়।

→ মাহাতোদের গ্রাম প্রধানকে মাহাতোয়া বলে।

মাহাতোদের ভাষার নাম নাগরি/কুরমালী।এই ভাষা পৃথিবী থেকে বিলুপ্তির হুমকিতে।

→ মাহাতোদের ধর্মের নাম - সনাতন।

মাহাতোদের সমাজ ব্যবস্থা - পিতৃপ্রধান।

→ মাহাতোদের প্রধান উৎসব- সহরায় ও কারাম

→ মাহাতো ভাষায় প্রথম উপন্যাস "কারাম"। 

-মাহাতোদের ভাষা সংস্কৃতি নিয়ে উপন্যাসটি লিখেছেন উজ্জ্বল মাহাতো।

→মাহাতোদের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ- আঁইন্যাশ।

★বাংলাদেশে সংখ্যা সবচেয়ে কম - খুমি ও চক।

বাংলাদেশে বসবাস নেই - মাওরী, মোর, পিগমী, জুলু, কুলু, কুর্দি, টোডা, শেরপা প্রভৃতি।

-

★পিতৃতান্ত্রিক - মারমা ও হাজং।

★মাতৃতান্ত্রিক - গারো,খাসিয়া ও সাঁওতাল।

★উপজাতি নেই যে বিভাগে - খুলনা

★পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি হয় - ২ ডিসেম্বর ১৯৯৭।

প্রধান উপজাতিরা কে কোন জেলায় বাস করে -

★গারো – ময়মনসিংহ।

★চাকমা – রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি।

★সাঁওতাল – রাজশাহী ও দিনাজপুর।

★রাখাইন – পটুয়াখালী।

★মারমা – কক্সবাজার , বান্দরবান ও পটুয়াখালী।

★হাজং – ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা।

★রাজবংশী – রংপুর।

★মাহাতো – সিরাজগঞ্জ, নওগাঁ।

★মুরং – বান্দরবানের গভীর অরণ্যে।

★কুকি – সাজেক ভেলী (রাঙ্গামাটি)।

★হুদি – নেত্রকোনা।

★পাংখো – বান্দরবান।

★খাসিয়া, গারো– সিলেট।

★ওঁরাও – বগুড়া, রংপুর।

★লুসাই – পার্বত্য চট্টগ্রাম।

★খুমি – বান্দরবান।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে!

  দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে! এক.   শুনতে খারাপ শোনালেও এটা সত্য, রবীন্দ্রনাথের...