expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

কওমীদের অবিভাবক হলো স্বয়ং “শয়তান” নিজেই।

কওমীদের অবিভাবক হলো স্বয়ং “শয়তান” নিজেই,দীপা মনি।



একজন অ-মুচলিম নারী হিসাবে থাইল্যান্ডে থাকা কালিন একটি আন্তজাতীক প্রতিষ্টানের উদ্যেগে আমাকে মুচলমানদের বিষয় নিয়ে থিসিস পোগ্রাম করতে হয়েছে।


সেখানে আমাকে মুচলমানদের বিভিন্ন বিভক্তি ও ফেরকা নিয়ে তুলনামূলক পড়াশুনা করতে হয়েছে। যদিও আমি এই সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাস্ত সময় পার করছি।


সেই পড়াশুনায় আমি কওমী সম্প্রদায়কে একটি বিপদ জনক ফেতনাবাজ সম্প্রদায় হিসাবে দেখতে পেয়েছি। বিগত শত বছরে আজো অবদি ইচলামকে রাস্ট্রীয়ভাবে বিজয় করার তাদের সূ-নির্দিষ্ট কোন পোগ্রাম, গবেষনা, রাষ্ট্রীয় এ্যানালাইসিস সহ পরিপূর্ন কোন ইচলামী আন্দোলন নেই।


তারা যুগযুগ ধরে ইস্যু ভিত্তিক রাজনিতী করেছে। মানুষের সস্তা সেন্টিমেন্ট নিয়ে জেহাদ জেহাদ নাটক করেছে। একটি জাতী বা দেশকে ইচলামী রাষ্ট্রে রুপদেয়ার সকল সেক্টরে লোক তৈরী ও কাটামোগত কোন গবেষনাই তারা করেনি। বরং যারাই ইচলামকে রাস্ট্রীয়ভাবে বিজয় করার চেষ্টা করেছে, তাদেরকেই জালিমের ছেয়েও বেশি আঘাত করেছে। 


কেন তারা এটা করে থাকে সেই বিষয়ে আমার বেশকিছু আটিকেল রয়েছে। আমার এই আইডির ২০০, ২০১, ২০৩ আটিকেলে বর্তমান কওমী সম্প্রদায় পৃথিবী বাসীর জন্য একটি ফিতনা লেখাগুলো পড়া দরকার। ৪৪৭ নং আটিকেলে সঠিক ইচলামী আন্দোলন কোনটি আপনি জানেন কি…?। ১৭৯ নং আটিকেলে দাজ্জাল গরুদের চিহ্নিত করার এক প্রক্রিয়ার নাম। ২০৬ নং আটিকেলে হাম্ভামার্কা গরুদের কবরের সওয়াল জবাব। ৪৪৩ নং আটিকেলে কওমীদের মত তাবলীগ জামাতও জাতীর জন্য একটি ফিতনা। ২৩৪ নং আটিকেলে দিপামনিরা কেন মুচলমান হতে চায়না। এই সম্প্রদায়কে ভিতর থেকে জানতে হলে সেই লেখাগুলো আপনার পড়া প্রয়োজন।


পৃথিবীর বুকে শয়তানের ছেয়ে বড় আলেম, জ্ঞানী, সাহসী, কুটচালে অগ্রগামী, পরশক্তি সমুহের সেনানায়ক সহ সকল অপকর্মের একমাত্র বাদশা সে নিজেই। অপরদিকে যারা খোদার রাজ কায়েম করতে চায়, তারাই হলো তার একমাত্র শত্রু। সে ভালো করেই জানে মুচলমানকে ধ্বংস করতে হলে মুচলমানদের ভিতর থেকে বিভিন্ন ইচলামী শক্তিকে দাঁড় করিয়ে দিতে হবে। সে এ ক্ষেত্রে পরিপূর্ন সফল।


৮০% কওমী মাদ্রাসা সমুহ মানুষের দান-সদকায় পরিছালিত হয়। মানুষের দানে বড় হওয়া আলেমগুলোর আর্তা সবসময়ই সংকীর্ন মনা হয়ে থাকে। এদের রাষ্ট্রীয় জ্ঞান, আন্তজাতীক কূটচাল ও বিশ্ব-রাজনিতীর উপরে জ্ঞান যথার্থনয়। যার কারনে পরাশক্তির গোয়েন্দা কূটচালে এরা ধীরেধীরে একটি সময়ে তাদের দেয়া চশমা দিয়ে সবকিছু রঙ্গিন দেখা শুরু করে। আমার এই কথাটি সাধারণ মুচলমান সহসা বুজবেনা, এর পিঁছনে দীর্ঘ দিনের ফসল ও গবেষনা রয়েছে।


যতক্ষন অবদি কওমীদের সিলেবাস পরিবর্তন না হবে, হলেও দীর্ঘ ১০/১৫ বছরপরে গিয়ে একটি আধুনিক কওমী সমাজ তখনি গড়ে উঠবে, তার আগে এই ফেতনাবাজ সম্প্রদায় তাদের নিজের অজান্তে শয়তানের পক্ষে কাজ করে যাবে।


মুচলমাদের রাষ্ট্রীয় বিজয়কে ঠেকানোর জন্য কোন অ-মুচলিমকে প্রয়োজন নেই। ইহুদি-নাচারা দীর্ঘদিনের গবেষনা, সহযোগীতা ও সামরিক ষ্ট্রেটেজি এমনভাবে মুচলমানদের ভিতরে সাজিয়ে রেখেছে, আজ মুচলমানরাই মুচলমানদের শত্রু।


বাংলাদেশের মুচলমানরা মনের দিক হতে তাদের ভাষায় “বনিয়ানুম মারচুচ” শিশা ঢালা প্রাচীরের মত কখনোই হতে পারবেনা। তাদের মধ্যে ফেতনাবাজি লেগেই থাকেবে, লাগিয়েও রাখা হবে। বর্তমান হেফাজত আমীরের বক্তব্য তারই প্রমাণ। তিনি তার হ্নদয়ের কথা অকপটে প্রকাশ করেছেন। এটি ৯০% কওমীর মনের কথা। এরা ইহুদির সাথে এক হতে পারবে, কিন্ত মুচলমানে মুচলমানে কখনোই দৃঁড়তার সাথে একহতে পারবেনা। হলেও সেটি অল্প সময়ে ভেঙ্গেও যাবে। এদেরই বেশিরভাগ আলেম জাহান্নামে যাবে তাদের অজ্ঞতা, ত্রুপিপূর্ন জ্ঞান, আকল, অহংকার, বাড়াবাড়ি ও মাথার পরিবর্তে পেট দিয়ে চিন্তার কারনে।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে!

  দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে! এক.   শুনতে খারাপ শোনালেও এটা সত্য, রবীন্দ্রনাথের...