"শেখ মুজিব ও আওয়ামী ডেভিল আখ্যান"
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্বৈরশাসক, বাকশালের প্রতিষ্ঠাতা, দেবদাস ওরফে শেখ মজিবুর রহমান -১৯৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধে লাখ লাখ বাঙ্গালির জীবন এবং লাখ লাখ বাঙ্গালির রক্তের বিনীময়ে অর্জিত স্বাধীনতা অর্থ এবং ক্ষমতার লোভে ভারতের হিন্দু নেতাদের নিকট বিক্রি করেদিয়েছিল।
এই দেবদাস ওরফে শেখ মুজিব বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়ে আন্দোলনে মাঠে নামালেও সে ২৬শে মার্চের পূর্বেই তৎকালীন ইাহিয়া খানের মদদপুষ্ট সেনাবাহিনীর নিকট হতে নিজের পরিবারের জন্য মাসিক ভাতার শর্তে ক্যাপ্টেন তাজউদ্দিন আহাম্মদের বার বার অনুরোধের পরও স্বাধীনতার ঘোষনা লিখিত কিংবা মৌখিক কোনো ভাবেই না দিয়ে পালিয়ে যায় পশ্চিম পাকিস্তানে।
১৯৭১ সালে মুক্তি যুদ্ধের প্রক্কালে শেখ মুজিব নিজের জীবন এবং পরিবারের জীবন বাচাতে- পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিকট আত্মসমর্পণ করে-পাকিস্তান জেলে বন্ধি হওয়ার নাটক করেছিলো। নব্য স্বাধীন দেশের প্রথম স্বৈরাচার মুজিব স্বাধীনতা যুদ্ধ -নিজ চোখে দেখেও নি এবং জানতও না যে বাংলাদেশ নামক একটি দেশ স্বাধীন হয়েছে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিকট কাপুরুষ মুজিব আত্মসমর্পণ এর পর বাঙ্গালি নেতাদের দাবি ছিল - ভারতের পশ্চিমবঙ্গ'আসাম 'ত্রিপুরাকে বাংলাদেশের মানচিত্রের সাথে যুক্ত করতে হবে-" ভারত মানতে নারাজ ছিল-" অতপর (ভারত)পরিকল্পিত ভাবে স্বৈরাচার মুজিব কে পাকিস্তান জেল থেকে বাহির করে বাংলাদেশের রাষ্ট্র নায়ক সাজায়। রাষ্ট্র নায়ক হয়ে -ভারতের মদতে-সর্বপ্রথম সশস্ত্র বাহিনী গঠন করে এবং সেখান থেকে সশস্ত্র বাহিনী প্রশিক্ষণ নিয়ে আসে, এই সশস্ত্র বাহিনীর মাধ্যমে- বাংলাদেশে (ভারতের প্রেরিত লিস্ট অনুযায়ী ) -প্রায় ৩০ হাজার নিরীহ মুসলিম বুদ্ধিজীবি ও মুসলিম আলেমকে হত্যা করেছিল।
ভারতের ইন্ধন ও প্রত্যক্ষ মদদে রক্ষী বাহিনী গঠন করে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ও নিরীহ মুসলিমদের উপর এমন কোনো জুলুম নাই যে করে নি, তার পরিবারের প্রত্যক সদস্য ছিল ব্যাংক ডাকাত ও নারী ধর্ষক।
দূর্ভীক্ষে- ক্ষীদার যন্ত্রনায় -খাদ্যের অভাবে -বাংলাদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ মৃত্যুবরণ করেছিল-১৯৭৩-৭৪ সালে অথচ ঠিক একি সময়ে- স্বৈরাচার মুজিব' -তার ধর্ষক ও ব্যাংক ডাকাত সন্তান, শেখ কামালের বিবাহে স্বর্ণের মুকুট উপহার দিয়েছিল, এতেই প্রমান হয় বাংলাদেশ ও দেশের জনগনের প্রতি এই স্বৈরাচার মুজিব ও তার পরিবারের মানুষের কোনো প্রকার দায়বদ্ধতা ছিলো না! এদিকে স্বৈরাচার মুজিবের অবৈধ সন্তান, নিজ স্বামী বাূ দিয়ে হিন্দু পুরুষের সাথে পরকিয়ায় রত খুনী বিনা ভোটে -ভারতের সাজানো প্রধান মন্ত্রী খুনি হাসিনার হাত ধরে-বিগত ১৬ বছরে-বাংলাদেশে লাখ লাখ বুদ্ধিজীবি, আলেম,নারী,শিশু মুসলিম আলেমদের হত্যা ও গুম করেছে।পুরো বাংলাদেশকে কারাগার বানিয়েছিলো।
আয়নাঘর নামক ভয়ংকর নির্যাতন সেল তৈরী ুকরে বিরোধী মতের মানুষদের আদিম যুগের কায়দায় নির্যাডন করে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে।
হাসিনাও ব্যাংক লুট, ভূমি দখল,খুন, টাকা পাচার,ভারতের নিকট স্বাধীনতা বনৃধক রাখা, ছাত্র গনহত্যা, হেফাজতের গনহত্যা ও পিলখানার গনহত্যার মত জঘন্য কর্মগুল বিনা বাধায় চালিয়ে গেছে। এমন কি বজলুল হুদা নামক এক ফাঁসির আসামী ও অবসর প্রাপ্ত মেজরকে নিজ হাতে জবাই করেছিলো।
স্বৈরাচার মুজিববাদ নিপাত যাক, স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারাও নিপাত যাক, অপারেশন ডেভিল হান্ট সফল হোক। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ