expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

যে অপরাধে শাওন গ্রেফতার হলো

 "মেহের আফরোজ শাওনকে যে কারনে গ্রেফতার"

মেহের আফরোজ শাওন 

মাঠ পর্যায়ে প্রাপ্ত তথ্য: 

গত ১৫-০১-২০২৫ তারিখ কলকাতার হোটেল পার্ক এ বাংলাদেশ ভারত চেম্বার এন্ড কমার্স এর সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার কান্ট্রি হেড অমিত কুমার এর ব্যবস্থাপনায় ভারতের চিত্রপরিচালক পিযুষ কান্তি ভট্টাচার্য্য এর আশ্রয়ে থেকে একটি মিটিং করেন। 


মিটিং স্ব-শরীরে এবং ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন 

১। আসাদুজ্জামান খান কামাল, 

২। অসীম কুমার উকিল, 

৩। অধ্যাপিকা অপু উকিল, 

৪। ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, 

৫। নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, সাবেক এমপি, ভোলা-৩, 

৬। গোলাম রাব্বানী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, 

৭। সিদ্দিকী নাজমুল আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (লন্ডন প্রবাসী), 

৮। আল নাহিয়ান জয়, সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, 

৯। লেখক ভট্টাচার্য, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, 

১০। সাদ্দাম হোসেন, সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,

 ১১। শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, 

১২। লেদার লিটন (হাজারীবাগ আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মৃত তোরাব আলীর ছেলে), 

১৩। বাংলাদেশ ভারত চেম্বার এন্ড কমার্স এর সুব্রত সুমন, 

১৪। শেখ হাসিনার ড্রাইভারের ছেলে রুবেল, 

১৫। সোহানা সাবা, চিত্রনায়িকা, অ্যাডমিন, আলো আসবে গ্রুপ, 

১৬। মেহের আফরোজ শাওন, সাবেক আওয়ামী লীগের সাংসদ তহুরা আলীর কন্যা। 

দেশ ধ্বংসের পরিকল্পনা আওয়ামিলীগের

মিটিং এ বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করে পুনরায় ক্ষমতা দখলের লক্ষ্যে আগামী ২০-০১-২০২৫ তারিখের পর হতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন ভাগে ভাগ হয়ে ঢাকাসহ সমগ্র বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য বিভিন্ন ইস্যুতে সহিংস আন্দোলন সফল করতে সম্ভাব্য সকল পন্থা অবলম্বন ও অর্থ যোগানদাতা নির্ধারণসহ বিবিধ সিদ্ধান্ত হয়।


সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নকারী ও গৃহিত সিদ্ধান্তসমূহ:

১. জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিমকে নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করে আন্দোলন ও ধ্বংসাত্নক কাজের সমন্বয়কের দায়িত্ব প্রদান করা হয়।

২. ছাত্রলীগ নেতা মোঃ রুবেল (শেখ হাসিনার ড্রাইভারের ছেলে): গণভবন কোয়ার্টার, আদাবর, প্রশাসনের কর্মকর্তা, পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষার দায়িত্ব।

৩. লেদার লিটন (হাজারীবাগ আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মৃত তোরাব আলীর ছেলে): সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে নেপাল ভ্রমণে গিয়ে সেখান থেকে কলকাতা গিয়ে বৈঠকে অংশ নেন। তাকে দেশে এসে হাজারীবাগ, ধানমন্ডিসহ ঢাকার বিভিন্ন স্থানে নাশকতার দায়িত্ব দেওয়া হয়।

৪. তারেকুজ্জামান রাজিব, সাবেক ৩৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও মোহাম্মদপুর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক (নানকের কথিত ছেলে) এবং সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ এর ভাগিনা আসিফকে মোহাম্মদপুর ও আশপাশ এলাকার দায়িত্ব প্রদান করা হয়।

৫. সাবেক এমপি মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগকে পুরান ঢাকা, চানখারপুল, উত্তরাসহ সমগ্র ঢাকা।

৬. ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটকে তার লোকজন দ্বারা মগবাজার, গুলিস্তান, তেজগাঁও, বাড্ডা ও বনশ্রী এলাকায় নাশকতা সংঘটনের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

৭. সাবেক এমপি ওয়াকিল উদ্দিন এর লোকজনকে বাড্ডা, ভাটারা এলাকা।

৮. গাজি মেসবাউল হোসেন সাচ্চু, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সভাপতিকে তার লোকজন দ্বারা বনানী, মিরপুর এলাকা।

৯. আলো আসবে গ্রুপের অ্যাডমিন চিত্রনায়িকা সোহানা সাবাকে ভারতীয় কূটনৈতিক ও বিভিন্ন লোকজনের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার দায়িত্ব প্রদান করা হয়।

১০. অভিনেত্রী/গায়িকা মেহের আফরোজ শাওন (সাবেক আওয়ামী লীগের সাংসদ তহুরা আলীর কন্যা) কে সমন্বয়কের দায়িত্ব প্রদান করা হয়।


সূত্র:জুলকারনাইন শায়েরের ফেসবুক।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে!

  দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে! এক.   শুনতে খারাপ শোনালেও এটা সত্য, রবীন্দ্রনাথের...