আমি কেনো ৭১ চেতনা ঘৃনা ভরে প্রত্যাখ্যান করি
১। এই ৭১ চেতনাই শেখ মুজিবের মত একজন জনপ্রিয় নেতাকে স্বৈরাচার বানিয়েছে।
২। বাকশাল নামক একদলীয় স্বৈরাচারী শাসন জন্ম দিয়েছে।
৩। এই ৭১ চেতনাই বাংলাদেশকে ভারতের গোলাম বানিয়েছে।
৪। এ চেতনাই রক্ষী বাহিনীর অত্যাচারকে বৈধতা দিয়েছে।
৫। এই চেতনা স্বাধীনতা পরবর্তীতে দূর্ভিক্ষের কারন।
৭। এই চেতনাই মুজিব পরিবারকে বাংলাদেশের ব্যাংক লুটের লাইসেন্স দিয়েছে।
৮। এই চেতনা মহান মুক্তিযুদ্ধের পর শহীদের তালিকা প্রনয়নে বাঁধা দিয়েছে।
৯। একাত্তর চেতনা গনতন্ত্র ধ্বংস করেছে।
১০। একাত্তর চেতনা শেখ পরিবারকে বাংলাদেশের মানুষকে তাদের পারিবারিক গোলাম ভাবতে শিখিয়েছে।
১১। এই চেতনাই মানুষকে ধর্মহীনতার দিকে টেনে নিয়ে যায়।
১২। চেতনা ৭১ মানুষকে হাসিনার স্বৈরশাসনের সুযোগ তৈরী করেছে।
১৩। এই চেতনাই বাংলাদেশে জিকে শামীম, সম্রাট, পাপিয়াদের মত ডাকাতদের তৈরী করেছে।
১৪। এই চেতনাই আয়নাঘরের জন্ম দিয়েছে।
১৫। একাত্তর চেতনা আলেম ও ইসলামের উপর তীব্র আঘাত এনেছে।
১৬। এই চেতনাই রডের বদলে বাঁশের জন্ম দিয়েছে।
১৭। এই চেতনা সীমান্তের কাঁটা তারে ফেলানীর লাশ ঝুলিয়েছে।
১৮। এই চেতনা বিডিআর কে ধ্বংশ করেছে।
১৯।এই চেতনাই ১৪০০এর উপর ছাত্র জনতাকে হত্যা করেছে এবং বহু ছাত্র-জনতাকে পঙ্গুু করেছে।
২০। এই চেতনাই হেলিকপ্টার হতে গুলি চালিয়ে শিশু মায়ের কোলে শিশু হত্যা করেছে।
বাংলাদেশে বিগত ৫৪ বছরে যত রাজনৈতিক অবিচার ও অনবিচার জন্ম হয়েছ সব কিছুরই জন্ম দাতা এই চেতনায় একাত্তর।
তাইতো আমি চেতনায় ৭১ ধারন ও লালন লরি না, বরং ঘৃনা ভরে প্রত্যাখ্যান করি।
কিন্তু আপনি কোন যুক্তিতে চেতনায় ৭১ লালন করেন?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ