expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৫

ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় ইসলামি ছাত্র শিবির

 বঞ্চিত মেধাবী ছাত্ররা



সদস্য সম্মেলনে সদস্য সম্মেলনে অপমানজনকভাবে পরাজিত হবার পর ঢাবি শিবির হঠাৎ করে এ.টি.এম. আজহার দরদী হয়ে উঠেছে। অথচ এটিএম আজহারের মুক্তি দাবীর সর্বপ্রথম আলাপ যখন তুলেছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এলাইমনাই খোমেনি এহসান, সেই সময় প্রচন্ড শক্তিশালী ঢাবি শিবির চেতনাবাজ জামায়াত সিন্ডিকেটের সাথে নেগোশিয়েশন করেছে শিবিরের শীর্ষপদ নিয়ে। ৫ আগষ্ট বা তারও আগে থেকে খোমেনি এহসান ফর্মূলা দিয়েছে, কিভাবে খালেদা জিয়া আর এটিএম আজহারের ইন্সট্যান্ট মুক্তি সম্ভব। খালেদার মুক্তি হয়েছে, আজহারের সাথে ঐতিহাসিক বেঈমানী করা হয়েছে। ঢাবিকে বলা হয়েছে, আনুগত্য ঠিক রাখো, জামায়াত কাজ করছে, এর বাইরে কিছু করার দরকার নাই। 

খোমেনির থেকে জেনে আমার মত দুই-একজন আজহার ভাইয়ের মুক্তির কথা চালিয়ে গেছে, যাদের অনলাইন অফলাইনে কোন প্রভাব নাই। ৫ আগষ্টের সেই সময়ে, জুলাই বিপ্লব ও বিজয়ের মূল কারিগর,  ঢাবি শিবির এমনই প্রভাবশালী ছিলো, যে,  এখন অনেকেই বলে সাদিক কায়েম বা সিবগাতুল্লাহ চাইলেই আসিফ-নাহিদের মত উপদেষ্টা হতে পারতো। সেই সময়কার মহা-প্রতাপশালী ঢাবি শিবির চেতনাধারী নয়া-জামায়াতের চালাকিতে রাম-ধরা খেয়েছে। ঢাবি থেকে শিবিরের সভাপতি বা সেক্রেটারী করা হবে - এমন কোন আশ্বাসে তারা আজহার ভাইয়ের মুক্তির দাবী বিক্রি করে দিয়েছে। ৫ মাস পর চিরা-মুড়ি খাওয়ানো চেতনাবাদী জামায়াত ঢাবি শিবিরকে মূলা ধরিয়ে দেওয়ার পর হঠাৎ সাদিক কায়েমের বাহিনী ভিন্নসুরে আলাপ তুলেছে। 

খোমেনীর আলাপের এপ্রোচ ভালোনা। কিন্তু সে যা বলে, তার ওজন মাপার ক্ষমতা জামায়াত শিবিরের আজও হয়নাই। খোমেনির প্রত্যেকটা ন্যারেটিভ ও ফর্মূলা সময়ক্ষেপণ করে অন্যরা তুলে নিয়েছে। ফ্যান-ফলোয়ার বেশি হওয়াতে খোমেনির অনেক আলাপের প্যাটেন্ট ইলিয়াস আর পিনাকী নিয়ে নিছে। আসিফ নজরুলকে নিয়ে যেই সময়ে খোমেনি সাবধান করেছে সেই সময়ে পিনাকী-ইলিয়াস তার ধারে কাছেও কোন আলাপ করতে পারেনাই।  

০৫ আগষ্ট খালেদার নামটার সাথে জাষ্ট আজহার নামটা মুখে উচ্চারণ করলেই তার মুক্তি হতো, কিন্তু সাদিক/সিবগাকে এই কাজটা করতে দেয়নি মুক্তিযোদ্ধার ভাই শফিক ডাক্তার আর তার পেছনের চেতনাধারী নেতারা। খোমেনি যখন এই শয়"তানির ব্যাপারে লিখতে থাকলো, শত শত ছাপড়িশিবির খোমেনিকে গালিগালাজ করেছে, নেতাদের চেয়ে বেশি দরদ কেন, এই প্রশ্ন তুলেছে, সিস্টেমেটিকভাবে কাজ চলছে- এই মিথ্যাচার করেছে। 

সদস্য সম্মেলনের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবির আজহার ভাইকে নিয়ে যে আলাপ তুলেছে, সেটা প্রতারিত হবার রিএকশন। এখানে খালেস নিয়ত ও সততা নাই। ঢাবি শিবিরের সেই সময়কার শক্তি(প্রভাব) এখন নাই।  তারপরও, ঢাবি শিবিরের এখনকার যেই ক্ষমতা, এরা নতুন করে নেতিয়ে না পড়লে আজহার ভাইয়ের মুক্তি হতে পারে। এই ক্যাপাসিটি তাদের ও তাদের এলামনাইদের আছে। কিন্তু বরাবরের মতই, এরা দুই চারদিন ফেসবুক কাঁপিয়ে শিশির মনিরের মত কেটে পড়বে। শিশির মনির ০৯ সালে যেটা করেছিলো। শতশত সদস্যের সদস্যপদ খেয়ে দেবার ব্যবস্থা করে আস্তে করে কেটে পড়ে হা*রামীদের হাতে শিবিরকে ছেড়ে দিয়েছে। নেতৃত্ব থেকে পালিয়ে গেছে।

এ.টি.এম. আজহার ভাইকে নিয়ে আজ সাদিক যে স্টাটাস দেয়, সেটা ৫/৬ আগষ্টে দিলে আজহার ভাই তখন মুক্ত হয়ে যায়। কিন্তু এখন এই হালকা বাতাসে কিছুই নড়বেনা। আন্দোলন ও প্রচন্ড চাপ ছাড়া আজহার ভাই মুক্তি পাবেন না এখন। কারন তার মুক্তি আটকে দিয়েছে খোদ শফিক ডাক্তার ও তার সঙ্গী মুক্তিযোদ্ধারা। ঢাবি শিবিরকে অবশ্যই মিছিল ও বিক্ষোভে যেতে হবে, সরকার ও মন্ত্রণালয়ে যেতে হবে। পরাজিত হবার পর ঢাবি শিবির হঠাৎ করে এ.টি.এম. আজহার দরদী হয়ে উঠেছে। অথচ এটিএম আজহারের মুক্তি দাবীর সর্বপ্রথম আলাপ যখন তুলেছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এলাইমনাই খোমেনি এহসান, সেই সময় প্রচন্ড শক্তিশালী ঢাবি শিবির চেতনাবাজ জামায়াত সিন্ডিকেটের সাথে নেগোশিয়েশন করেছে শিবিরের শীর্ষপদ নিয়ে। ৫ আগষ্ট বা তারও আগে থেকে খোমেনি এহসান ফর্মূলা দিয়েছে, কিভাবে খালেদা জিয়া আর এটিএম আজহারের ইন্সট্যান্ট মুক্তি সম্ভব। খালেদার মুক্তি হয়েছে, আজহারের সাথে ঐতিহাসিক বেঈমানী করা হয়েছে। ঢাবিকে বলা হয়েছে, আনুগত্য ঠিক রাখো, জামায়াত কাজ করছে, এর বাইরে কিছু করার দরকার নাই। 

খোমেনির থেকে জেনে আমার মত দুই-একজন আজহার ভাইয়ের মুক্তির কথা চালিয়ে গেছে, যাদের অনলাইন অফলাইনে কোন প্রভাব নাই। ৫ আগষ্টের সেই সময়ে, জুলাই বিপ্লব ও বিজয়ের মূল কারিগর,  ঢাবি শিবির এমনই প্রভাবশালী ছিলো, যে,  এখন অনেকেই বলে সাদিক কায়েম বা সিবগাতুল্লাহ চাইলেই আসিফ-নাহিদের মত উপদেষ্টা হতে পারতো। সেই সময়কার মহা-প্রতাপশালী ঢাবি শিবির চেতনাধারী নয়া-জামায়াতের চালাকিতে রাম-ধরা খেয়েছে। ঢাবি থেকে শিবিরের সভাপতি বা সেক্রেটারী করা হবে - এমন কোন আশ্বাসে তারা আজহার ভাইয়ের মুক্তির দাবী বিক্রি করে দিয়েছে। ৫ মাস পর চিরা-মুড়ি খাওয়ানো চেতনাবাদী জামায়াত ঢাবি শিবিরকে মূলা ধরিয়ে দেওয়ার পর হঠাৎ সাদিক কায়েমের বাহিনী ভিন্নসুরে আলাপ তুলেছে। 

খোমেনীর আলাপের এপ্রোচ ভালোনা। কিন্তু সে যা বলে, তার ওজন মাপার ক্ষমতা জামায়াত শিবিরের আজও হয়নাই। খোমেনির প্রত্যেকটা ন্যারেটিভ ও ফর্মূলা সময়ক্ষেপণ করে অন্যরা তুলে নিয়েছে। ফ্যান-ফলোয়ার বেশি হওয়াতে খোমেনির অনেক আলাপের প্যাটেন্ট ইলিয়াস আর পিনাকী নিয়ে নিছে। আসিফ নজরুলকে নিয়ে যেই সময়ে খোমেনি সাবধান করেছে সেই সময়ে পিনাকী-ইলিয়াস তার ধারে কাছেও কোন আলাপ করতে পারেনাই।  

০৫ আগষ্ট খালেদার নামটার সাথে জাষ্ট আজহার নামটা মুখে উচ্চারণ করলেই তার মুক্তি হতো, কিন্তু সাদিক/সিবগাকে এই কাজটা করতে দেয়নি মুক্তিযোদ্ধার ভাই শফিক ডাক্তার আর তার পেছনের চেতনাধারী নেতারা। খোমেনি যখন এই শয়"তানির ব্যাপারে লিখতে থাকলো, শত শত ছাপড়িশিবির খোমেনিকে গালিগালাজ করেছে, নেতাদের চেয়ে বেশি দরদ কেন, এই প্রশ্ন তুলেছে, সিস্টেমেটিকভাবে কাজ চলছে- এই মিথ্যাচার করেছে। 

সদস্য সম্মেলনের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবির আজহার ভাইকে নিয়ে যে আলাপ তুলেছে, সেটা প্রতারিত হবার রিএকশন। এখানে খালেস নিয়ত ও সততা নাই। ঢাবি শিবিরের সেই সময়কার শক্তি(প্রভাব) এখন নাই।  তারপরও, ঢাবি শিবিরের এখনকার যেই ক্ষমতা, এরা নতুন করে নেতিয়ে না পড়লে আজহার ভাইয়ের মুক্তি হতে পারে। এই ক্যাপাসিটি তাদের ও তাদের এলামনাইদের আছে। কিন্তু বরাবরের মতই, এরা দুই চারদিন ফেসবুক কাঁপিয়ে শিশির মনিরের মত কেটে পড়বে। শিশির মনির ০৯ সালে যেটা করেছিলো। শতশত সদস্যের সদস্যপদ খেয়ে দেবার ব্যবস্থা করে আস্তে করে কেটে পড়ে হা*রামীদের হাতে শিবিরকে ছেড়ে দিয়েছে। নেতৃত্ব থেকে পালিয়ে গেছে।

এ.টি.এম. আজহার ভাইকে নিয়ে আজ সাদিক যে স্টাটাস দেয়, সেটা ৫/৬ আগষ্টে দিলে আজহার ভাই তখন মুক্ত হয়ে যায়। কিন্তু এখন এই হালকা বাতাসে কিছুই নড়বেনা। আন্দোলন ও প্রচন্ড চাপ ছাড়া আজহার ভাই মুক্তি পাবেন না এখন। কারন তার মুক্তি আটকে দিয়েছে খোদ শফিক ডাক্তার ও তার সঙ্গী মুক্তিযোদ্ধারা। ঢাবি শিবিরকে অবশ্যই মিছিল ও বিক্ষোভে যেতে হবে, সরকার ও মন্ত্রণালয়ে যেতে হবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে!

  দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে! এক.   শুনতে খারাপ শোনালেও এটা সত্য, রবীন্দ্রনাথের...