- নাসুহার মতো তাওবা করা।
- আদম আ. গন্ধম ফল খেয়ে পায়খানার বেগ হওয়া।
- ইসমাইল আ. কে নানার বাড়ি নিয়ে যাওয়ার কথা বলে কুরবানি দিতে নিয়ে যাওয়া।
- ওয়াসিলা মানে পীর ধরা।
- সকাল-সন্ধ্যা যিকর করার আদেশকে সার্বক্ষণিক যিকর না বলে ফজর ও মাগরিবের পরে চিল্লাইয়া যিকর করা।
- কিয়ামাতের দিন কোন পীর-বুজুর্গের সুপারিশ করার ক্ষমতায় বিশ্বাস করা।
- জিন দ্বারা ভাল-মন্দ করার ক্ষমতায় বিশ্বাস করা।
- যার পীর নেই তার হিদায়াত নেই, এরুপ বিশ্বাস করা।
- যার পীর নেই নেই তার পীর শয়তান এরূপ বিশ্বাস করা।
- তাবিজ-কবজের ক্ষমতায় বিশ্বাস করা।
- মৃত পীর দ্বারা প্রয়োজন পূরণ হওয়ার কথা বিশ্বাস করা।
- রাসূলুল্লাহ্ সা. ও সাহাবাগনের মতামত ছাড়া অন্য কোনো মানুষকে সত্যের মাপকাঠি বলে প্রচার করা।
- আল কুরআন বুঝে পড়তে নিরুৎসাহিত করা এবং আল কুরআনের পরিবর্তে মানুষের তৈরি ফজিলতের গ্রন্থ লোকদের হাতে ধরিয়ে দেয়া।
- ধর্ম প্রচার করাকে রোজগারের একমাত্র উৎস বানিয়ে নেয়া এবং পীর প্রথা চালু করা। পরীরের গদি সৃষ্টি করে নিজের বংশধরদের জন্য তা বরাদ্দ করা।
- অপর মুসলিমের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করা।
- রাসূলুল্লাহ্ সা. কীসের তৈরি এ নিয়ে বিতর্ক করা এবং কবর ও মাজার কেন্দ্রিক আচার অনুষ্ঠান চালু করা।
- জীবিত অথবা মৃত মানুষকে গাউছ বা কুতুব বলে বিশ্বাস করা।
- নিজেদের বানানো তাওয়াল্লুদ পড়ে মিলাদ অনুষ্ঠান করা।
- ইসলামে নেই এমন পরিভাষা আবিষ্কার করা, যেমন আকাবির, মিয়ারে হক, আকিদা, সালাফি, মানহাজ, তরিকত, সুন্নি ইত্যাদি।
উপরোক্ত প্রতিটি বিষয় সরাসরি আল কুরআন বিরোধি।
তারপরও এরা কল্পিত হাদিসের নামে না হয় তরিকত
বা মারেফতের নামে এগুলোই প্রচার করে বেড়ায়। আল কুরআনের স্পষ্ট
বক্তব্যের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে মনগড়া কিছু প্রচার করলে ঈমান থাকার কোনো অবকাশ নেই। জ্বি, এটিই খাঁটি কথা। একথা বিশ্বাস করতে না পারলেও ঈমান
নেই। ঈমান হারিয়ে অপরের আকিদা মানহাজ নিয়ে চেঁচামিচি করে পরকালে মুক্তি নেই। যুগযুগ ধরে ইসলামের নামে এরা নিজস্ব বক্তব্য প্রচার করে সমাজকে যে বিভ্রান্তির মধ্যে
ফেলেছে তা থেকে উত্তরণ
অতো সহজ নয়!!
চরমোনাই পীর ও মূরীদদের প্রতি আমার এই জায়গাগুতেই চুলকানী
বেশী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ