expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

সারা বিশ্বের আহলে হাদিসের প্রতি ওপেন চ্যালেঞ্জ

 "নযদি-ওহাবী, কথিত আহলে হাদিস ও জাল সালাফি নামক মডিফাইড খ্রিস্টানদের মুখোশ উন্মোচন করতে সংগ্রহ করে রাখুন ১০০ টি ভিডিও লিংক"



1) কথিত আহলে হাদীসদের শায়খদের হাদীস নিয়ে জালিয়াতি ও প্রতারনা।

 পর্ব ১

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/766892733691532/


2) টাটকা মিথ্যুক মুজাফফর বিন মুহসিন যে একটা মস্থ বড় মুনাফিক মিথ্যুক নয় , তা প্রমান করার দায়িত্ত লা মাজহাবীদের ।

মুজা বিন মুহসিনের দাবী > দুবাইয়ের এক মাহফিলে ইমামুল হারামাইন শায়খ ছুদাইছ সাহেব বক্তব্য দিয়ে নামলেন কিন্তু একজনও ইসলাম গ্রহন করে নাই । 

কিন্তু যখন জাকির নাইক বক্তব্য দিলেন তখন শত শত ইহুদি দাঁড়াচ্ছে আর ইসলাম গ্রহন করেছে ।

এখন লা মাজহাবীদের কাছে আমার প্রশ্ন ?

১) অবশ্যই দুবাইর এই শত শত ইহুদি মুসলিম হওয়ার ভিডিও আপনাদের কাছে থাকার কথা । দয়া করে আমাকে ঐ ভিডিও টা দিয়ে প্রমান করবেন যে আপনাদের শায়খ মুজা বিন মুহসিন একটা ভণ্ড , প্রতারক , মিথ্যুক না ।

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1239993982813305/?d=null&vh=e


3) গরীব এতিমদের টাকা আত্তসাতের পর এবার নেত্রিত্ত নিয়ে আহ্লে হাদিস ফিরকার আমীর আসাদুল্লাহ গালিব ও আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউছুফের মদ্ধে তুমুল যোদ্ধ!

আল হামদুলিল্লাহ!  দুনিয়ার সকল বাতিল এভাবেই জলিল ও খার হয়!  এদের অ জিল্লতি অতি নিকটে!

নিচে আসাদুল্লাহ গালিব সম্পর্কে, তাদের এক নেতার হুবহু কথাটা তুলে ধরলাম!

দল, সংগঠন, ইমারত ও বায়‘আতের অপব্যাখ্যাকারী ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবকে অবশেষে সমুচিত জবাব দিয়েই ছাড়লেন শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ।

শাইখ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবকে উদ্দেশ্য করে বলেন, 

“বায়াত করে নিজেকে মাতব্বরি দেখিয়ে ধর্মের ক্ষতি করার চেষ্টা করবেন না। আপনাকে (ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব) সতর্ক করা হচ্ছে বিশেষ ভাবে। আপনি (ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব) কুরআন হাদীছ বুঝেন কিনা, আমরা খুব একটা ভাল স্পষ্ট হয়ে উঠতে পারিনা। জানিনা দলীয় ফাঁদে ফেলে সংকীর্ণতার জাল দেখিয়ে শত বিভক্ত হয়ে মানুষের বদনাম, গীবত করে কাগজ, কলম, মুখ ভর্তি করে আল্লাহ্‌কে সন্তুষ্ট করা যায় কিভাবে, এ হিসাব ঠিক নয়। আপনাকে (ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব) এই সংকীর্ণতা থেকে ফিরে আসতে হবে জরুরী ভিত্তিতে। অতএব কখনও একটি বাক্য উপেক্ষা করে বেখেয়াল হয়ে থাকার চেষ্টা করবেন না”...........

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1497688560415520&id=139546676229722


4) ডঃ আসাদ-উল্লাহ গালিব এবং বাংলাদেশ আহলে হাদীস আন্দোলনের প্রতারণা", by Maulana Tahmidul Maula


http://m.youtube.com/watch?v=7-fGQfcKqB8


5) এক লেংড়া মশা যেমন নমরুদের মসনদকে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছিল তেমনি এক মশার মাসআলা কথিত আহল হাদীসদের ঐদ্ধ্যতের মসনদকে ভেঙ্গে তছনছ করে দেবার জন্য যথেষ্ঠ!!!!


https://www.youtube.com/watch?v=XrW5SGVDxwQ


6) ইংরেজ সৃষ্ট কথিত আহলে হাদিস ফিরকার ইতিহাস নিয়ে আসাদুল্লাহ গালিবের মিথ্যাচার ।মিথ্যাচার করে মিথ্যুক হওয়া যায় কিন্তু ইতিহাস বদলানো যায় না । 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/804823026330405/


৭) আহলে হাদিস ফিরকা ইংরেজদের তৈরী ! 

দলিল আদিল্লাহ , দাগ নাম্বার , কোড নাম্বার সহ দিলাম দেখেনিন । https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1246194142193289/


8) লা মাজহাবিদের বার্থ সার্টিফিকেট পাওয়া গেছে!  আলাহামদুলিল্লাহ!


হজ্রত মুহাম্মদ হুসাইন বাটালভি রাহ: ইংরেজদের কাছে গিয়ে আরজ করেন যে, ময়দানে যারা আপনাদের বিরুদ্ধে লড়ছে তাদের আপ্নারা ওয়াহাবি বলেন,  আপনাদের পিছনে যারা আছে তাদেরকেও ওয়াহাবি বলেন!


অনুগ্রহ করে যারা আপনাদের পিছনে লুকিয়ে আছে তাদেরকে ওয়াহাবি না বলে আহ্লে হাদিস নামে রেজিস্টার করে দিন!


এভাবেই তিনি আরজ করে ইংরেজ আমলে আহ্লে হাদিসদের রক্কা করেছেন!


ছুবহানাল্লাহ!!!!


বড় মানুশের চিন্তা কত বড় হয়ে দেখুন!


সত্য কে ধামা চাপা দেওা যায় না !

শুনুন সত্য কেমনে বের হয় !

এবার শুনুন পাকিস্থান আহলে হাদিসের এক নেতার মুখে সত্য কথা !

ইনশা আল্লাহ এই ভাবে আস্থে আস্থে সত্য একদিন বের হয়ে আসবে !

তিনি বলেন : যখন ব্রিটিস বিরুধী আন্দোলন চলছিল, তখন ইংরেজরা সকলকে ওয়াহাবী বলে ডাকতো, এই ওহাবীদের মাজে এক গুরুপ মুসলমান ( উলামায়ে দেওবন্দ ) যারা ময়দানে ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত !

অন্যদিকে এক গ্রুপ যারা ইংরেজদের পিছনে লুকানো ছিল, ঘুলাটে ময়দানে যখন মুসলমানদের উপর হত্যা শুরু হলো, তখন আহলে হাদিস্দের তখন্কার আমীর মুহাম্মদ হুসাইন বাটালভী ইংরেজদের কাছে এসে অনুরুধ করলেন যে, যারা আপনাদের পিছনে আছে তাদের নাম ওহাবী বাদ দিয়ে আহলে হাদিস হিসেবে অফিসিয়াল ভাবে রেজিস্টার করে নিন ! তখন ইংরেজরা ঘুসনা দিল যারা আমাদের বিরুদ্ধে যোদ্ধ করা থেকে বিরত হয়ে আমাদের সমর্থন করবে তাদের নাম ওহাবী থেকে আহলে হাদিস হিসেবে গণ্য হবে !

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1496819727169070&id=139546676229722


৯) আল হামদুলিল্লাহ!

ফিরকায়ে আহ্লে হাদিস লা মাজহাবীদের মুখুশ উন্মুচন সংক্রান্ত খুব ই জরুরী একটা বয়ান! https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1254711808008189/


10) উপমহাদেশে আহলে হাদিস লা মাজহাবী ও সালাফী ফিতনার অপতাতপরতা ।ঃশায়খ সালমান নদভী হাফিজাহুল্লাহঃ 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/795827590563282/


১১) বাংলাদেশের সকল জংগি হামলার মুলে কথিত আহলে হাদিস লামাজহাবী ফিরকা ! 


শুনেনিন প্রমান সহ লা মাজহাবীদের জংগি হামলার ইতিহাস !

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1358132804332755/


১২)

এবার ইন্ডিয়াতে আহলে হাদিস ফিরকার দুই গ্রুপের লড়াই দেখুন !

এক গ্রুপের ফতোওয়া আরেক গ্রুপ কাফীর ! 

আলহামদু লিল্লাহ !!

দুনিয়াতে বাতিল ফিরকারা এভাবে জলীল ও হবে !  https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1350820351730667/


13) আসুন দেখি সত্যিকার "আহলুল হাদিস" দের আদর্শে আর অন্য দিকে আমাদের উপমহাদেশের নামধারি আহলে হাদিসদের আদর্শে পার্থক্য কতটুকু?আদর্শ বাদ দিয়ে শুধু নাম দিলেই মর্যাদা সমান হয়ে যায়?

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/797916570354384/


১৪) আলহামদু লিল্লাহ !!!

ثم الحمد لله 


লা মাজহাবী গন্ড মুর্খ শায়খ গুলির জালিয়াতি , ধুকাবাজী আজ মুসলমানরা আসতে আসতে বোঝতে পেরেছে ! 


তাই তাদের মাহফিলে এখন ধর্ম প্রান মুসলমানরা তাদের মিথ্যাচার ও জালিয়াতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করে দিয়েছে ! 


আপনার এলাকায় ও এই প্রতিবাদ শুরু করুন ! 

লা মাজহাবীরা যদি কোনো যায়গায় কোরআন হাদিসের নামে প্রতারনা করে তাহলে প্রতিবাদ করুন এবং তার সাথে আলোচনা করে আমাদের আলীম উলামাদের সাথে বাহাসে বসার জন্য রাজী করুন ! 

কারন আর কোরআন হাদিস নিয়ে ধুকাবাজী নয় , মসজিদে মসজিদে , পাড়ায় মহললায় ফিতনা সৃষ্টি নয় ! বরং এখন সময় হয়েছে সত্য যানার , বোঝার এবং আমল করার ! 


আললাহ আমাদেরকে লা মাজহাবী ফিতনা থেকে হেফাজত করুন ! আমীন ! https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1345462758933093/


15) ইংরেজ সৃষ্ট কথিত আহলে হাদিসরা নিজেদের জন্মের ইতিহাস কে ধামা চাপা দেওয়ার জন্য মরিয়া । ইংরেজ রা যে আহলে হাদিস ফিরকার জন্ম দাতা তার কি কুনো ব্যাখ্যা নাই ? হা বেক্ষা আছে শুনুন ভিডিও টি , তাহলে জানতে পারবেন যে কি আসল ইতিহাস ? তাদের জন্ম দাতা যে ইংরেজ তা প্রমান সহ স্পষ্ট । এবার শুনুন কি ভাবে কেমনে ইংরেজরা এই নাম তাদের কে বরাদ্ধ করেছে https://www.facebook.com/269835689829144/videos/891529254326448/


১৬) চিনে রাখুন ইতিহাসের নিকৃষ্ট দাজ্জাল শয়তান কে ।

দুনিয়ার মুজাহিদিনদের ব্যাপারে শুনুন তারা গান্ধা মুখের ভাষা ।


" উছামা বিন লাদেন খারেজী , তার অনুসারীরা গুম্রাহ , তাওবা না করলে এরা জান্নাতে যাবে না ।

" আফগান তালেবানরা নাকি ভ্রান্ত ?

" নিজেকে শুধু মুস্লিম হিসেবে পরিচয় দেওয়া যাবেনা , যে নিজেকে মুস্লিম হিসেবে পরিচয় দিবে সে খারেজী ।

বরং নিজেকে আহ্লে হাদিস হিসেবে পরিচয় দিতে হবে । https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1340074372805265/


17) সালাফ ও উলামায়ে দেওবন্দের আকীদা এবং বর্তমান সালাফি ও আহলেহাদীস দাবীদারদের আকীদা ( পর্ব -১ )

http://youtu.be/e21IjJMv6vs


১৮) )লা মাজহাবী ভাইরা এই কাজটা কি ঠিক হলো ??

সবাই সাউদির যাকাতের ভাগ পায় , কিন্তু হেতে পায়না কেন ???

না না না , এটা মানা যায়না । তাড়াতাড়ি ভাগের বেবস্থা করো , নাহয় শায়খ তোমাদের মুখুশ উন্মুচন করেই যাবে । 


তাবলিগ ভালোনা কারণ তারা নিজের পকেটের টাকা খরচ করে দ্বীনের দাওয়াত দেয়। আর আহালে হাদিস শায়েখরা দাওয়াতের বিনিময়ে সৌদি থেকে কী পায় ??? সেটা শুনুন এদের মুখ থেকেই । https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1340044626141573/


19) আফসুস , আজকাল টয়লেট করে পানী ব্যাবহার করে না সেও দাবী করে সে নাকি আহলে হাদিস শায়েখ আকরামুজ্জামান বিন আব্দুস সালাম সাহেবের ছাত্র, এবং গায়েরে মুকাল্লিদ তথা লা-মাযহাবি ভাইদের সম্মানিত শায়েখ, জনাব মুরাদ বিন আমজাদ সাহেবের দৃষ্টিতে প্রকৃত আহলে হাদীস কারা ?আহনাফ মিডিয়া বাংলাদেশ উপস্থাপন করে, " জনাব মুরাদ বিন আমজাদ সাহেবের দৃষ্টিতে প্রকৃত আহলে হাদীস কারা ? "

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/809998532479521/


20) সালাফী পরিচয় নিয়ে গণ্ড মূর্খদের মহা যোদ্ধ ।-না দেখলে তো অবশ্যই মিস করবেন-

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/812841838861857/


২১) আসুন একটু বিনোদন করি !


এক ফেদানীকে ঠেকাতে ৪০ ফেদানী হায়ার করা হয়েছে !


এই রকম কুকুরের মত খামরা খামরী করে যারা , তাঁরাই আবার ঐক্যের নামে ব্যবসা করে !


#আহলে_হাদীস_আন্দোলন_বনাম_জমঈয়তে_আহলে_হাদীসের_সংঘর্ষ 


দেখুন ক্ষমতা ও অর্থের লোভে তথাকথিত শায়খ #মুযাফফর_বিন_মুহসিনের_পল্টিবাজি!


সে আহলে হাদীসের জন্য একটি বই লেখেছিল৷

এখন নিজের বইয়ের ফতুয়ায় নিজেই কি সাব্যস্ত হয়😷 


পুরো ভিডিওটি ভালো করে শুনুন ৷ 


হায় শায়খ! হায় পল্টিবাজ😝

 পল্টিবাজ! সহিহ পল্টিবাজ https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1334643516681684/


22) হায় হায় কি শুনলাম!!না শুনলে মিস করবেন। আমাদের দেশের জাল আহলে হাদিস এবং জাল সালাফিদের গোপন সব #গুপ্তধন ফাস করে দিল তাদেরই প্রিয় শায়েখ মুরাদ বিন আমজাদ

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/813321845480523/


23) ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।একি করলেন, ডা:আসাদ উল্লাহ আল গালিব।আহলে হাদিস নাম টা যে খৃষ্টানদের দেওয়া নাম নয়, তা প্রমাণ করতে গিয়ে, একটা স্বপ্ন কে বাস্তব বলে চালিয়ে দিলেন।

https://youtu.be/pBPz1IjyUWU


২৪)  লা মাজহাবি আক্রামুজ্জামানের ফতুয়া! 

মাযহাব অনুসারীদের হত্যার ফাতওয়া প্রদানকারীরাই জঙ্গিবাদের প্রকৃত উস্কানীদাতা by Lutfor Rahman farazi

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1242741805871856/


২৫) লও ভাই!


এবার বোখারীতে ১৭ টি জঈফ হাদিস পেয়েছেন 

আলবানী! https://www.facebook.com/269835689829144/videos/12362605465199


26) #আহলে_হাদিস VS #কথিত_আহলে_হাদিস....মতিউর রহমান মাদানী সাহেব এবং তার সঙ্গ-পাঙ্গরা আহলে হাদিস না কথিত আহলে হাদিস????

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/826393730840001/


২৭)লা মাজহাবি ইব্লিশ শয়তানের নতুন ডেলিভারি!  কালিমাহ তায়্যিবাহ এর অর্থ  আল্লাহ ছাড়া কুনো মাবুদ নাই বললে ইমান থাকবে না! 


https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1725664940928924&id=169120376583396


28) "ওরা কখনও আহলে হাদিস নয় বরং ওরা হাদিসের দুসমন">আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাহেব।

কেন দুসমন জানতে হলে ৪মিঃ খরচ করুন

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/784876971658344/

29) মদীনা থেকে ডক্তরেট করা গায়রে মুকাল্লিদ ড. সাইফুল্লাহ মাদানী সাহেবের আরবী জ্ঞান! আফসোস এসব ব্যক্তিদের শায়েখ বলা ইংরেজী শিক্ষিতদের বিবেক https://www.youtube.com/watch?v=zJM-8plYuhM


30) আমরা সহিহ হাদিস মানি তাই আমাদের মধ্যে কোন মতভেদ নেই । ✋থামেন এই ডায়ালগ আমাদের নয় ! এই ডায়ালগ তথাকথিত লা-মাযহাবী ভাইদের । 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/808466272632747/


৩১)তাফসিরে বাসারি হুজুর সহ গজে উঠা সকল গন্ড মুর্খ লা মাজহাবিদের লুংগি খুলে মাথায় পরালেন তাদেরই এই গুরু! 

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1728197857342299&id=169120376583396


32) আহলে হাদিসদের পরিচয় নিয়ে , ইংরেজ সৃষ্ট ফিরকায়ে আহলে হাদিসদের মিথ্যাচার ।

ব্রিটিশ আমলে মুহাম্মদিউন ফিরকা থেকে উপমহাদেশে আহলে হাদিস ফিরকার জন্ম হয়েছিলো । আর এই নামটি বরাদ্ধ দিয়েছিলো ততকালীন ইংরেজ রা ।

আসহাবুল হাদিস ও আসহাবুর রায় কারা ?

আসহাবুল হাদিস ও আসহাবুর রায় এর পরিচয় নিয়ে ফিরকায়ে আহলে হাদিসদের মিথ্যাচার ও আমাদের জবাব ।

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/788985444580830/


৩৩)দেখুন আহলে হাদিসদের কাছে কিভাবে হাদিস জাল হয়।হাসান হাদীস হয়ে গেল জাল - হাতেনাতে পাকড়াও  আহলে হাদিস সাইফী। 

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1182344988780119&id=100010138862088


৩৪) এরাই উপমহাদেশর নামধারী আহ্লে হাদিস ফটকাবাজ, যারা নিজেদের মানহাজ ঠিক করতে না পারলেও অন্যদের দুশ খুজে বেড়ায় সারাদিন!


অরা কুরান হাদিস মানার মিছিল দিয়ে সারাদিন মিছিল দিলেও, এদের মদ্ধে লুকানো আছে অন্ন চেহ্রা! 


দেখুন পাকিস্তানের লা মাজহাবি তালিবুর রাহমান বলে যে, শরিয়াতের বেপারে শরাসরি কুনো হুকুম কুরানে পাওয়া গেলেও যদি বুজুর্গরা তার বিপরিত বুজেন,  তাহলে কুরানের হুকুম ছেড়ে বুজুর্গদের কথা মানতে হবে! 


অপরধিকে পাগলা জুবাইর জাই তার বিপরিত সেই ডায়লগ দিচ্চে!

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1728527437309341&id=169120376583396


৩৫)আমারা কেনো বলি যে ফিরকায়ে আহ্লে হাদিসদের শেষ পরিনাম মুনকিরে হাদিস কাফির হয়া, তার প্রমান শুনে নিন এই লা মাজহাবি ছাহেবের মুখ থেকে!

দুনিয়াতে যত মুনকিরে হাদিস কাফির হয়, তারা সব প্রথমে আহ্লে হাদিস হয় !

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1731639306998154&id=169120376583396


36) মুরাদ বিন আমজদ ফিরকায়ে আহলে হাদিসদের লুঙ্গি খুলেই যাচ্ছে , হা হা হা ।কোন মসজিদের নাম "#আহলে_হাদিস_মসজিদ"রাখার ব্যপারে আমাদের দেশের স্বঘোষিত আহলে হাদিস ভাইদের অতি প্রিয় আলেম শায়েখ মুরাদ বিন আমজাদ কি বলে সবাই ৩মিঃ খরচ করে একটু শুনে নিন ! https://www.facebook.com/269835689829144/videos/813619955450712/


37) ডিজিটাল যুগের.................. !!!!!!!!!!!! আষ্টম আশ্চর্য!!!!!!!!

#আহলে_হাদিস_মসজিদ https://www.facebook.com/269835689829144/videos/815685801910794/


38) রাজশাহী লা-মাযহাবী ফিতনা বিষয়ক আলোচনাঃ প্রসঙ্গ মুযাফফর ও আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ https://m.youtube.com/watch?sns=fb&v=3LNdtsgXFGU


৩৯) ফারমালীন আর বেজাল এখন শুধু খাবারে বা অন্যান্য বস্তুতুতে শিমাবধদ নয় !

বরং রাসুল সা: এর হাদিসের মাঝেও আজকাল কিছু মুনাফিক গুসটি বেজাল ডুকিয়ে দিয়েছে !


কষ্ট করে জ্ঞান অর্জন করতে গিয়ে হয়ে যাবেন গোমরা ...কারন >> হয়তো আপনার কিতাব টা জাল!! 


চিনে নিন "তাওহীদ পাবলিকেশন্স" জাল বুখারী শরিফের কাভার পেজ। বই টা যে জাল এবং মিথ্যাচার ও অপবেখ্যায় ভরপুর  তার একটা প্রমান দেথুন: 

https://www.youtube.com/watch?v=f5Rd5Cz-DRY


৪০) মসজিদে টিভি রাখা জায়েজ আছে।

[  মতিউর রহমান মাদানি ]

রেফারেন্স→https://youtu.be/bqhGXGyg4fM


41) দুনিয়ার মধ্যে নবীর কোন উম্মত মাযহাবগতভাবে/দলগতভাবে নিজকে আহলে হাদীস দাবী করতে পারেনা, কোন সম্ভাবনাও নেই। By আল্লামা মুফতি মিযানুর রহমান সাঈদ দা.বা 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/815676111911763/


৪২) স্ত্রীর দুধ পান করে ফেললে কোন সমস্যা নাই। 

[ আমানুল্লাহ বিন ইসমাইল, আকরামুজ্জামান বিন আব্দুস সালাম,আরো অনেকে  ]

রেফারেন্স→ https://youtu.be/t7IK5isRMmQ


43) বিষয়- মুযাফফর বিন মহসিনের কবলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ছালাত (পর্ব - ১) 


আলোচক: মাওলানা তাহমীদুল মাওলা ,


উস্তাজুল হাদীস- জামিয়াতুল উলূমিল ইসলামিয়া ঢাকা।


খতিব- মহানগর জামে মসজিদ, রামপুরা, ঢাকা।


দেখুন- https://www.youtube.com/watch?v=DNsradcQAPA


৪৪)জামাতে ইস্লামি সহ জারা হুকুমতের বিরুধিতাকারি তারা সবাই জংগি, দাবি মতি দালালের! 

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1734266886735396&id=169120376583396


45)ইমাম বুখারী রহঃ স্বীয় কিতাবে বর্ণিত হাদীস দ্বারা যা বুঝেননি, আমাদের লামাযহাবী ভাইয়েরা তা বুঝে গেছেন ইমাম বুখারী থেকে দুই লাইন বেশি বুঝে?!


বিস্তারিত ভিডিও দেখতে ও ডাউনলোড করতে- http://ahlehaqmedia.com/3236


ইউটিউব থেকে দেখতে- https://www.youtube.com/watch?v=n27wdcXb1SY


৪৬)টাই শব্দ নাকি কোরআনে আছে, তাই টাই পড়া জায়েজ।

[ কাজী ইব্রাহীম ]

রেফারেন্স→ https://youtu.be/UYPTO5vtI_4


47) আমাদের দেশের লা-মাযহাবি সম্পদায়ের দুই গ্রুপ #কথিত_আহলে_হাদিস এবং #_কথিত_সালাফিদের কি নামে ডাকা উচিত???

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/827873360692038/


48) সব জাগায় চাপা চলেনা।আহলে হাদিস ভাইদের চাপা চলে কলেজ ভার্সিটিতে। শয়তান, পালায় আজান শুননে,আহলে হাদিস পালায়, কোন দেওবন্দী আলেম এর নাম শুনলে। যেমন প্রশ্ন  তেমন উত্তর।আশা করি ভাল লাগ বে, ভাল লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/828041494008558/


49) নাসির উদ্দিন আল্বানীর সংকিপ্ত বায়ু ডাঁটা ।নাসিরুদ্দিন আল্বানী কেন গ্রহন যোগ্য নয় জানতে হলে দেখুন ভিডিও টি ।

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/828463747299666/


50) নবি মুহাম্মদ সঃ  এবং আয়েশা রাঃ নাকি উলঙ্গ হয়ে গোছল করেছেন, নাউজুবিল্লা।

[ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ ]

রেফারেন্স→ https://youtu.be/PbTaXj_i_rA


51) লা-মাজহাবী তথাকথিত আহলে হাদিস ফিরকার জালিয়াতির ইতিহাস দেখুন । 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/830115420467832/


52) নামধারী আহলে হাদিস লা মাজহাবীদের পরিচয় নিয়ে আহলে হাদিস দের মিথ্যাচার । 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/837947199684654/


53)ইব্রাহীম আঃ নাকি মুসলিম জাতির পিতা নয়।

[ মতিউর রহমান মাদানি ]

রেফারেন্স→https://youtu.be/heHGiRuMPPQ


54) সংকিপ্ত একটি ভিডিও সবাই দেখুন ।আহলে হাদিস ফিরকার আলিমদের মাজে কত ইখতেলাফ ও মত বিরুধ । শুধু ২ রাকাত নামাজে তাদের মাজে ২৫ টি এখতেলাফ ।আফসুস উম্মতের উজ্জ্বল নক্কত্র ৪ ইমাম যদি কুনো বিশয়ে মত বিরুধ করেন তখন তারা চিল্লায় যে ইসলাম নাকি ৪ ভাগ হয়ে গেছে । অতচ এই জাহিল গুলি তাদের নিজেদের মাজে দেখুন কত এ খতেলাফ করে 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/839224336223607/


55)অনুরোধ আপনাদের প্রতিঃ সত্যিকার আহলে হাদীসদের অপমান করবেন না!পুরো বয়ান ওয়েব সাইট থেকে দেখতে- http://ahlehaqmedia.com/4577


ইউটিউব থেকে দেখতে- https://www.youtube.com/watch?v=RilHxHvLXzU


56) মুযাফফর বিন মুহসিনের কারামতঃ ১ মিনিট ১৬ সেকেন্ডে ১০টি ভুল তথ্য প্রদান!


মুযাফফর বিন মুহসিনের কারামতঃ ১ মিনিট ১৬ সেকেন্ডে ১০টি ভুল তথ্য প্রদান! 


মাশাআল্লাহ! এই না হলে লা-মাযহাবী শায়েখ? যে যত বেশি মিথ্যা ও প্রতারণা করতে পারে। যত বেশি ধোঁকা দিতে পারে, সে তত বড় শায়েখ হতে পারে আহলে হাদীস/লামাযহাবী দলের। যার একটি প্রকিষ্ট প্রমাণ দেখুন মুযাফফর সাহেবের মাত্র ১ মিনিট ১৬ সেকেন্ডের বক্তব্যে বেধড়ক ১০ টি ভুল তথ্য প্রদান। 


লা-মাযহাবী হবার পরীক্ষায় পূর্ণ পাশ করেছেন মুযাফফর সাহেব। 


https://www.youtube.com/watch?v=9uWFgy105L4


57) ইংরেজদের প্রডাক্ট নামধারী আহলে হাদিস লা মাঝাবীর দল , আমরা এবার জেগেছি তাই এখন তোঁদের পালানোর সময় ।https://www.facebook.com/269835689829144/videos/856239314522109/


58)এক বালতি গাভীর প্রশ্রাবে চাদর ভিজিয়ে নামাজ

পড়েন, নামাজ হয়ে যাবে।

[ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ ]

রেফারেন্স→ https://youtu.be/LaaxCZ4him0


59)নামধারী “আহলে হাদিস ফিরকার ” নামটি ইংরেজ কর্তৃক বরাদ্দ হওয়ার প্রমাণ হযরত মাওলানা মুফতি মো. শামছুদ্দোহা। 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/909976412481732/


60) জামালপুরের সরিষাবাড়ি বাহাস থেকে কথিত আহলে হাদীসদের পলায়ন!


https://www.youtube.com/watch?v=D1KqTiwwTLY


61)কালিমা তাইয়্যেবাহ বা """লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুল আল্লাহ "' এটা নাকি মানুষের বানানো কথা। কোরআন হাদিসের কোথাও নাকি নাই।

[ মতিউর রহমান মাদানি  ]

প্রমাণ →  https://youtu.be/vE9OrGPHLRg


62)পিস টিভির বিরুদ্ধে যারা কথা বলে তাদের পিছনে

নামাজ হবেনা।

আহলে হাদিস ফিরকার জাহিল মুফতির ফতুওয়া ।......।

তো আমার ফিরকায়ে আহলে হাদিস ভাইরা , আমাকে সহিহ হাদিস থেকে প্রমান দিয়ে একটু চিন্তা মুক্ত করবেন যে কুন হাদিসে আছে যে ফিস টিভির বিপক্ষে বলনে ওয়ালা ইমামের পিছনে নামাজ হবে না ।

[ মুখলেসুর রহমান মাদানী ]

প্রমাণ→ https://youtu.be/opOT_2raYkM


63) চমৎকার একটি ভিডিও। না দেখলে তো অবশ্যই মিস করবেন !

উম্মতের উজ্জল নক্কত্র মুজতাহিদ ইমামগণ যখন কুনো মাসআলা নিয়ে এখতেলাফ ( মতবিরুধ ) করেন , তখন এরাই জুর গলায় চিল্লায় আর বলে যে ইসলাম কে ৪ ভাগে বিভক্ত করা হচ্চে , ইমামদের মানা যাবে না , ইমামদের কথা মানা হারাম !

আরও কত কিছু !

কিন্তূ দেখুন তাদের মাজে একটা মাসআলা নিয়ে কেমন মতবিরুধ আর একে অপর কে গালাগালি !

মজার বিষয় হচ্চে এই ভিডিও তে তারা শিকার করে নিছে যে ফির্কায়ে আহলে হাদিস নামে অনেক দল আছে !

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/750420588437316/


64) ওরা আহলে হাদীস না আহলে ওয়াসওয়াসা?


শুরুতে শায়েখ মাঝখানে বিন শেষে মাদানী নামধারী আহলে ওয়াসওয়াসা থেকে সাবধান! ওরা আহলে হাদীস না আহলে ওয়াসওয়াসা!


পুরো বয়ান দেখতে ও ডাউনলোড করতে- http://ahlehaqmedia.com/2804


ইউটিউব থেকে দেখতে-https://www.youtube.com/watch?v=8iM29D_0NqI


65)পেশাব পায়খানারত অবস্থায় থাকুন, মদ, গাঞ্জা খাওয়া অবস্থায় থাকুন,চুরি ডাকাতি করা অবস্থায় থাকুন, স্ত্রী সহবাসরত অবস্থায় থাকুন, নামাজে থাকুন, খাওয়াতে থাকুন, মোটকথা আপনি যেই অবস্থায় থাকুন না কেন আপনি সালাম দিতে বাধ্য, সালাম দিতেই হবে এটাই শরিয়ত।

[ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ ]

রেফারেন্স→https://youtu.be/15znTZxJKKM


66) আহলে হাদীসরা যে কালেমা কে শিরক বলে, অথবা বলে যে কালেমা সহীহ দলীল দারা প্রমানিতো না, এই অভিযোগ য়ের জরুরি ভিত্তিতে নির্ভরযোগ্য রেফারেন্স জবাব।


Youtube Link: https://www.youtube.com/watch?v=pP3vqLJM87k


67) রসূলের প্রিয় সাহাবা আজমাইন সম্পর্কে উপমহাদেশের অন্যতম বড় আহলে হাদিস আলেম ওহিদুজ্জামান হায়দারাবাদির জগন্য এবং কুফুরী আকিদা।না শুনে মন্তব্য করবেন না প্রিজ।

আর যারা বলবে ওহিদুজ্জামান হায়দারাবাদি আহলে হাদিন না শিয়া ছিল তাদের জন্য 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/778447862301255/


68) ইংরেজ রিরুদ্ধে আন্দোলনে কথিত আহলে হাদিস শায়খদের ভুমিকা কি ছিল? বর্তমান আহলে হাদিস শায়খরা সেই ইতিহাস দামাচাপা দেওয়ার নির্লজ্জ অপচেষ্টা করে যাচ্ছেন

http://youtu.be/LZZxmaAoBtY


69) চ্যানেল গুলোতে যদি ওলামায় হক আসতেন তবে কেমন হতো জানতে ভিডিওটি ...চ্যানেল গুলোতে যদি ওলামায় হক আসতেন তবে কেমন হতো জানতে ভিডিওটি দেখার ও শেয়ার করার অনুরোধ ।

এখন চিন্তা করুন বাংলাদেশের চ্যানেল গুলোতে যারা ভুল মাসায়েল বলে বগ বগ করে তাদের পেট পুজা কেমনে হত।

আমিও চাই না ওলামায় হক টিভিতে আসুক।

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/778579038954804/


70) ইংরেজদের ডিভাইট এন্ড রোল থিউরী বাস্তবায়নকারী ফিরক্বার নাম কথিত আহলে হাদীস ফিরক্বা!

বিস্তারিত জানতে ভিডিও দেখুন

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/778721385607236/


71) হাদীস মোতাবেক নয় আমল হবে সুন্নাহ মোতাবেক -Mufti Abul Kalam Zakaria

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/778841005595274/


72) জেনে নিন ৪টি প্রশ্নের উত্তর ।

প্রশ্ন:ঈমাম কে?  

আহলে হাদিস কারা?

শবে বরাত আছে কি?

ঈমাম বোখারী কোন মাযহাব মানতেন?

বয়ান >আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাহেব

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/779060935573281/


73) মতিউর রহমান মদানী,মুজাফফর বিন মহসিন,মুরাদ বিন আমজাদ সহ কথিত আহলে হাদিস শঘুসিত শায়েখেরা জেনে রাখুন ..আপনারা যা করছেন তা একসময়

ব্রেলভী বেদাতিরাও করেছিলো..

উলামায়ে দেওবন্দের নামে মিথ্যাচার করে উলামায়ে দেওবন্দ কে দাবিয়ে রাখা যাবে না , ইনশা আল্লাহ ।

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/781098532036188/


74) অস্থিত্ব বিলীন হওয়ার মুখে ফির্কায়ে আহলে হাদিস !

অনলাইনে আহলে নামধারী হাদিসদের  কিছু পোস্ট ও কমেন্ট দেখুন !

আল-হামদুলিল্লাহ গত শুক্রবার আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’ত আহনাফ ঊলামাদের সাথে নামধারি আহলে হাদীস ওলামাদের বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয় । সে বিতর্কে নামধারি আহলে হাদীস ঊলামাদের মিথ্যাচার জনসমক্ষে পরিস্কার হওয়ার দরুন ৩জন আহলে হদিীস তওবা করে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’ত আহনাফে অন্তর্ভূক্ত হয় । তাদের একজনের ভিডিও সাক্ষাৎকার গ্রহন করা হয়, নিচের ভিডিওটি দেখুন !

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/781734225305952/


️75) আমাদের এক সহি আলেমের দাবি ঈমাম আবু হানিফা(রঃ) সর্বমোট ১৭টি হাদিস জানতেন তো এর পরিপেক্ষিতে আমাদের পক্ষ হতে ৫মিঃ একটি ভিডিও পেশ করা হলো।আর পুরো ভিডিওর ইউটিউব লিংক https://m.youtube.com/watch?v=MJ8-LiCo09c


76)বাটপারের তাকলিদ করা থেকে বিরত থাকুন..... 


https://www.facebook.com/watch/?v=817913141949405


77) কথিত #আহলে_হাদীস আলেম ,শায়েখ শহীদুল্লাহ খান মাদানী সাহেবের এ কেমন ধোঁকাবাজির?

তারা নিজেদের মত প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে সচরাচর হানাফি আলেম দের কিতাব থেকে মিথ্যা উদ্ধৃতি দেন,আল্লাহ আমাদের এই ফেতনা থেকে হেফাজত করুন।

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/782464455232929/


78) "আসুন এক মিনিটে জেনে নাই কিছু বিদাতী বই ও কিছু বিদাতী আলিমদের লিস্ট 

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/904706176342089/


️79) কুরআন হাদিসের 


দলিল দিতে গিয়ে সহীহ


আক্বিদার মধ্যে এতো গেঞ্জাম


হচ্ছে কেন ?  

https://youtu.be/I8yQ-RhbBlE


80) ঈমাম বোখারী জঈফ হাদিস পেলে আমাদের দেশের আহলে হাদিস আলেমদের মত জাল ঘোষণা দিয়ো ছুরে ফেলে দিয়েছেন নাকি কাজে লাগিয়েছেন?জঈফ হাদিসের ব্যপারে ঈমাম বোখারীর আদর্শ কি ছিল?????

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/783334151812626/


81) যাদের গুরুরা ইহুদি খিস্টানদের টাকা খেয়ে মুসলিম উম্মার ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরিয়েছিল এখন তাদের শারগিদরা কাদের টাকা খেয়ে ঠিক একই কাজটা করে যাচ্ছে???

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/784868941659147/


82) "ওরা কখনও আহলে হাদিস নয় বরং ওরা হাদিসের দুসমন">আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাহেব।

কেন দুসমন জানতে হলে ৪মিঃ খরচ করুন

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/784876971658344/


83)ইমাম আবু হানিফা বিদ্ধেশি সকল লা মাজহাবিদের জন্ন সুখবর! 


লা মাজহাবি চসমা আলা এই শায়খের ফতোয়ায় আবু হানিফা বিদ্ধেশি সকল লা মাজহাবি কাফির!

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1734251473403604&id=169120376583396


84) নতুন আরেক ফিতনার জন্ম হয়েছে ।

 সাবধান মুসলমান ।

 এইসকল ফিত্নাবাজ , আলীম নামধারী উলামায়ে ছু থেকে ।

কিছু নামধারী রিয়েল খেকো শায়েখ বলছে 

জুমার খুৎবার পূর্বে বয়ান করা নাকি বিদআত !!

এরা কাকে বলছে বিদআত করছে ? 

হযরত ওমর (রাঃ) কে ?

হযরত উসমান (রাঃ) কে ?

খুলাফায়ে রাসেদিনকে ??

সাহাবি আজমাইন কে ?

এই সব শায়েখদের আমরা বেয়াদব বলতেই পারি ! 

তারা কাদের খুশী রাখার জন্য এমন মিথ্যেচার করে যাচ্ছে ??

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/785487528263955/


️85) সবাই শেয়ার করুন।


সিহা সিত্তার ব্যপারে হানাফি আলেমগনের বিরুদ্ধে আহলে হাদীস কর্তৃক উথ্যাপিত মিথ্যা অভিযোগের জবাব।


ইউটিউব লিংক https://m.youtube.com/watch?v=fCuXwmXow7Y


86) হায় হায় হায়!  কি বোমা ফাটালো এই মুরব্বি! কোটি কোটি টাকা, আর লাল গাড়ী আসে আহ্লে হাদিস ফিরকার নামে!  

জাতি জানতে চায় এদের এত টাকার উৎস কি?

তাহলে কি আহলে হাদীস চলে ইহুদী খ্রিষ্টানদের টাকায়। এইবার হাটে হাঁড়ি ভাঙ্গলেন আহলে হাদীস শায়েখ ও সেক্রেটারি জেলারেল আহলে হাদীস আন্দোলন।

ইহুদি খ্রিষ্টানদের টাকা গালিব গ্রুপ থেকে  রাজ্জাক বিন ইউসুফ গ্রুপে। ইহুদী খ্রিষ্টানরা দামি গাড়ি আর কাড়ি কাড়ি টাকা দেয় আহলে হাদীসদের। শুনুন মাঃ নূরুল আমিনের বক্তিতায়।

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1205012102978160/


️87) বাইং মাছের মত নামধারী এই শায়খ রা আর কত পিছলিয়ে পালাবে ?


শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেবের আবারো পলায়ন


কথা বলতে এত ভয় কিসের আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব! আমাদের বলবেন কি?


শুনুন মোবাইল কথোপকথনে কতিপয় অর্বাচিন যুবকদের স্বপ্নের পুরুষ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব কী বলছেন?


ওয়েব সাইট থেকে দেখতে ও ডাউনলোড করতে- http://ahlehaqmedia.com/3973


ইউটিউব থেকে শুনতে- https://www.youtube.com/watch?v=SR4RlLEcES0


যে আব্দুর রাজ্জাক সাহেব "সারা পৃথিবীর মানুষ টঙ্গির ইজতিমায় আসলে নাকি সারা পৃথিবীর মানুষই পাপী হয়ে যাবে মর্মে ফাতওয়া দিয়েছেন, টঙ্গির ইজতিমার মাঠে যাওয়া হারাম ফাতওয়া দিয়েছেন। এত স্পর্ধার সাথে যিনি দেশব্যাপী ফাতওয়াবাজী করে বেড়াতে পারেন, তিনি কেন উলামায়ে হকের সাথে বসতে ভয় পান? আমাদের কেউ জবাব দিবেন কি?


শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেবের ইতোপূর্বের আরো পলায়নের ফিরিস্তি জানতে পড়ুন-


যেভাবে পালিয়েছেন কথিত আহলে হাদীস শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ [পর্ব-১] http://ahlehaqmedia.com/1225


যেভাবে পালিয়েছেন কথিত আহলে হাদীস শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ [পর্ব-২] http://ahlehaqmedia.com/1226


যেভাবে পালিয়েছেন কথিত আহলে হাদীস শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ [পর্ব-৩] http://ahlehaqmedia.com/1233


যেভাবে পালিয়েছেন কথিত আহলে হাদীস শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ [শেষ পর্ব] http://ahlehaqmedia.com/1238


শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক সাহেবের ছেলের মাধ্যমে ছড়ানো অসত্য বক্তব্যের জবাব http://ahlehaqmedia.com/1243


শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক সাহেবের অসত্য বক্তব্যের জবাব ও প্রকাশ্য আলোচনার আহবান! http://ahlehaqmedia.com/1249


আল্লাহ তাআলা আমাদের এসব ধোঁকাবাজ শায়েখ থেকে আমাদের দ্বীন ও ঈমানকে হিফাযত করুন। আমীন।


ইউটিউব থেকে শুনতে- https://www.youtube.com/watch?v=SR4RlLEcES0


88) আহলে হাদিস আন্দোলন বাংলাদেশের লিডার মোজ্জাফর বিন মহসিনের সমস্যা কি?? সবাই তার সাথে আলোচনার বা বাহাসের এতো অনুরোধ করছে কিন্তু ওনি ভয় পাচ্ছেন কেন আহলে হাদিস ভাইদের বলবো সমস্যা সমাধানে তাকে আলোচনায় বসতে বলেন.....

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/789345527878155/


89)আসুল সহিহ হাদিসের আলোকে সহিহ আকিদার গালাগালি শুনি!  

গালি দিচ্ছেন : পাকিস্তান লা মাজহাবি আলিম তালিবুর রাহমান!

এই যদি হয় এদের আদর্শ, তাহলে তাদের মুরিদদের কি অবস্থা হবে বুজে নিনি! 

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1734255820069836&id=169120376583396


90) কেন আমরা বলি যে, লা মাজহাবী হয়ার শেষ পরিনাম ইসলাম থেকে খারিজ হওয়া!

 দেখুন তার একটি প্রমান!

#কুরানেও নাকি কিছু সমস্যা আছে! এই কথা বলার পর এখানে উপস্তিত এই লা মাজহাবী কাট মুল্লা গুলি চুপ করে কেম্নে বসলো?

#মূর্খ_দরবেশ_বাবা_এটা_কি_কয়??

#এখন_প্রত্যেকে_যাচাই_করে_যে_কেউ_বলবে_হাদীস_সহীহ_তো_সহীহ

#জঈফ_তা_জঈফ ৷ 

#তার_মানে_এখন_হাদীস_শাস্ত্রের_উপর 

#মেথর 

#মুচি 

#চামার 

#নাপিত

#মূর্খ_গাধা

#টোকাই_এরাও_নিজের_ইচ্ছেমত_মতামত_দিবে???

ভদ্র ভাষায বলি এসমস্ত মূর্খ শায়েখ ও তাদের বলদ অনুসারীরা দ্বীনকে খেলনার জিনিসে পরিণত করছে ৷ 

কত বড় মূর্খ হলে এমন কথা বলতে পারে?

মূর্খ শায়খেরা ও তাদের অন্ধ ভক্তরা কোরআন মাজিদ দেখে দেখে শুদ্ধ করে পড়তে জানেনা ৷ 

আবার তারা উলূমুল হাদীসের উপর মতামত দিবে??

নাইযুবিল্লাহ ৷ 

একেই বলে গাধা নিয়ে হাল চাষ করানো ৷

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/1216499251829445/


91) আসুন আমরা এক টেবিলে বসে আলোচনা করতে চাই , আলচনে না করে উম্মত কে আর কত বিভ্রান্ত করবেন আপনারা ? কেন আপনারা আমাদের সাথে বসতে চান না ? কেন বার বার পালিয়ে বেড়ান ?


মুফতী শামশুদ্দোহা আশরাফি সাহেবের সাথে মজার একটি কথোপকথন ২৪ মিনিটের ওখান থেকে থেকে ৩মিঃ শেয়ার করা হলো।পুরো কথোপকথন অবশ্যই শুনুন ইউটিউব লিংক 


https://m.youtube.com/watch?v=a744f0fDv4Y


92) ফিরকায়ে আহলে হাদিস লা মাজহাবীদের প্রতারণার ফিরিস্ত দেখুন ।

উলামায়ে দেওবন্দ তথা ৪ মাজহাবে কুনো মাসায়ীল নিয়ে এখতেলাফ হলে এটা হয়ে যায় ইসলাম কে ভাগ করা , সহিহ হাদিসের উপর আমল না করা ।

কিন্তু তাদের বেলায় ভিন্নরুপ ।

সহীহ্ হাদিসের উপর আমল করার

নাম করে এই তথা কথিত শায়েখেরা

মানুষদের  কোন পথে নিয়ে যেতে চায়?

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/793638217448886/


93)বাউল মাজহাবি আর লাউ মাজহাবি এখন এক!

আবু লাহাব পাঞ্জাবি পরতো, তাই পাঞ্জাবি ছুন্নাত নয়, ছুন্নাতি কুনো পুশাক নাই, দাবি এই লা মাজহাবি জাহিলের!

যদি আবু লাহাব পরার কারনে এটা ছুন্নাত হয়না, তাহলে আবু লাহাব ডান হাত দিয়ে খানা খাওয়ার কারনে এটা ছুন্নাত হয় কেম্নে???

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1734259743402777&id=169120376583396


94)আমরা কেনো বলি যে লা মাজহাবিদের শেষ পরি আম গুম্রাহ, জাহান্নামি হওয়া দেখুন তার প্রমান! 

এরাই প্রথমে আব্দুর রাজ্জাক, বাশারি হুজির, গান্ডু রাহুলের মত হয়! তার পরে নিজে নিজে তাহকিক শুরু করে! 

নিজে নিজে তাহকিক করার ফল দেখুন!

এই বুড়া নিজে নিজে তাহকিক করার কারনে আহ্লে হাদিস থেকে এখন শিয়া কাফিরে পরিনত হয়েছে! 

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1734263443402407&id=169120376583396


️95) বুখারী অনুবাদের ভূমিকাতেই এ কেমন জালিয়াতি ও মিথ্যাচার?


মুজাফফর বিন মুহসিন ও তাওহীদ পাবলিকেশন্সের বুখারী অনুবাদকদের অবাক করা মিথ্যা ও মুর্খতা! না দেখলে বিশ্বাসই হবে না সহীহ হাদীসের নামে মানুষ এত প্রতারণা করতে পারে? 


ওয়েব সাইট থেকে দেখতে ও ডাউনলোড করতে- http://ahlehaqmedia.com/3730


ইউটিউব থেকে দেখতে- https://www.youtube.com/watch?v=eIJsBFOK8LU


96) আহলে হাদীস নামধারীদের ইংরেজ মোহাব্বতের ইতিহাস


উপমহাদেশের ইংরেজ খেদাও আন্দোলনের সংগ্রামমুখর সময়ে কথিত আহলে হাদীসরা কার পক্ষে কাজ করেছেন?


একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। প্রতিটি মুসলমানদের জানা জরুরী। 


কারা সময় সময় বর্হিশক্তিকে শক্তিশালী করতে মুসলিমদের মাঝে বিবাদের আগুন ছড়িয়ে দেয়?


কারা তাগুতের সাথে হাত মিলায় হকের বাতি নির্বাপিত করে দিতে?


কারা ইহুদী খৃষ্টানদের স্বপ্ন সাধ বাস্তবায়নে ‘ডিবাইট এন্ড রোল’ বাস্তবায়নে করে যায় জাতির সাথে গাদ্দারী? 


ওরা কারা? 


কারা দ্বীনের মুখোশ পড়ে ঝগড়ার আখরা বানায় মসজিদ মাদরাসাকে?


জানতে হলে আপনাকে দেখতেই হবে উক্ত ভিডিওটি। 


ওয়েব সাইট থেকে দেখতে ও ডাউনলোড করতে- http://ahlehaqmedia.com/3807


ইউটিউব থেকে দেখতে- https://www.youtube.com/watch?v=awJpRIU6eJk


97) উম্মতের মুজতাহিদ ইমাম গন কুনো মাসআলা নিয়ে এখতেলাফ করলে ওরা জুর গলায় চিল্লায় যে দীন খণ্ড বিখণ্ড হয়ে যাচ্ছে , কিন্তু এই জাহিল গুলি যখন নিজেদের মাজে কুনো কিছু নিয়ে মতবিরুধ করে তখন দ্বীন খণ্ড হয় না বরং সব ঠিক আছে ।

আকীকার সময় নিয়ে নামধারী আহলে হাদিস ফিরকার মূর্খ শায়খদের  মধ্যে চরম মতবিরোধ দেখুন ।

https://www.facebook.com/269835689829144/videos/794560040690037/


৯৮)জঙ্গিবাদের গোড়ায় আহলে হাদীস কেন?


৭ই আগস্ট সোমবার ২০০৬ খৃস্টাব্দের কথা। দৈনিক পত্রিকা “যায় যায় দিন” পড়তে ছিলাম। শুরুতেই চোখ পরে হেডলাইনে বড় অক্ষরে লেখা, “জঙ্গিবাদের গোড়ায় আহলে হাদিস। শায়খ, বাংলা ভাই, গালিব সবার উৎস ও মতাদর্শ এক।”(**) পত্রিকার পৃষ্ঠা জুড়ে ছবি দিয়ে দেয় উল্লেখিত তিন জনের। স্টাফ রিপোর্টার হাসানুল কাদির কলামের শুরুতে লেখেন’ “ বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে আহলে হাদিস সম্প্রদায়ের আড়ালে। জঙ্গি তৎপরতার অভিযোগে নিষিদ্ধ ঘোষিত দুই সংগঠন জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জে এম বি) এবং জাগ্রত মুসলিম জনতা বাংলাদেশ (জে এম জেবি) এ সম্প্রদায়ের অনুসারীদের নিয়েই গড়ে উঠে। তাদের কর্মকা-ও পরিচালিত হয়েছে আহলে হাদিস অধ্যূষিত বিভিন্ন এলাকায়। এ দু’টি সংগঠনের শীর্ষ দু’নেতা শায়খ আব্দুর রহমান ও সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাই আদর্শিকভাবে আহলে হাদিস মতবাদে বিশ্বাসী। জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে আরেক কারাবন্দী নেতা ড. আসাদুল্লাহ আল গালিবও একই মতবাদের অনুসারী। তিনি বাংলাদেশ আহলে হাদিস আন্দোলনের আমির।

বিস্তারিত দেখুন!  https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2185176364961724&id=269835689829144


https://youtu.be/pEMLD2oa4xI


৯৯) লা মাজ হাবীদের মুখুশ খুলে দিলেন এবার  কামাল উদ্দিন জাফরি । 


✅ বুখারি মুস্লিম সহ হাজার হাদিসের বর্ণনাকারি বিখ্যাত মুহাদ্দিস আয়মস রাগ: এর বেক্ষায় ফকিহ তথা মুজতাহিদ ইমামগন এবং হাদিস বিশারদ মুহাদ্দিসিনে কেরাম রাহ: দের মাজে পার্থক্য কি???


✅ সত্যিকারের আহলে হাদিস কাদের বলা হয়?


✅ তাঁর মুখে শুনেন,সৌদিআরব সহ পৃথিবীর কোন দেশে অাহলে হাদিস বলতে কোন দল নেই,বাংলাদেশে নামধারী অাহলে হাদিসরা অাসলো কোথায় থেকে ?


https://youtu.be/fH-wh_XNHrg


১০০) ফিরকায়ে আহলে হাদিস এবং কাদিয়ানি কানেকশন!

দেখুন কাদিয়ানির পুরা বংশধর আহলে হাদিস ছিল!

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1407474386103605&id=139546676229722


🍅🍒🍊

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

মাদখালিদের বিচ্যুতি ও 'বিদা': ভুলভাবে একাধিক ধর্মনিরপেক্ষ শাসককে একক খিলাফত হিসাবে একই শরী' অধিকারের অধীনে রাখা। "মাদখালি" শব্দটি এসেছে শায়খ রাবী ইবনে হাদি আল-মাদখালির মতামত থেকে, যিনি একজন সৌদি পণ্ডিত যিনি মুসলমানদের বিষয়ে (তাদের দলটির সশস্ত্র বাহিনী ব্যবহার করে) ক্ষমতা অধিষ্ঠিত করার সময় যারা নিজেদেরকে মুসলিম হিসাবে পরিচয় দেয় তাদের কঠোর আনুগত্য প্রচার করেছিলেন - আরও বিশেষ করে, আরবের মুসলমানদের উপর সৌদি গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণ। রাবীই প্রথম বা একমাত্র পণ্ডিত ছিলেন না যিনি এই ধরনের যুক্তি দেন, কিন্তু যারা 'শাসক' উপাধি গ্রহণ করেন তাদের আনুগত্যের জন্য একজন উল্লেখযোগ্য উকিল হয়ে ওঠেন - এবং পূর্বে শোনা যায় না এমন মতবাদ চালু করেছিলেন: মুসলিম জামাতের একাধিক শাসক থাকতে পারে, এবং এমনকি এই শাসকরা (ধর্মনিরপেক্ষ) কুফর আইন প্রণয়ন করলেও তারা এখনও মুসলিম এবং বৈধ, এবং জনসমক্ষে শাসকের খারাপ কর্মের (বা কুফর আইন) নিন্দা করা নিষিদ্ধ। মাদখালিদের বিচ্যুতি ও ‘বিদা’কে এইভাবে সংক্ষেপে বলা যেতে পারে, মাদখালি: মুসলমানদের দাবি একাধিক শাসককে মেনে নেওয়া দাবি করুন যে মুসলমানরা প্রকাশ্যে এই শাসনের বিরুদ্ধে ভালোর আদেশ এবং মন্দ নিষেধ করতে পারে না দাবি করুন যে ধর্মনিরপেক্ষ শাসনব্যবস্থাগুলি আল্লাহর আইনের উপর কুফর আইন প্রণয়ন করে, তারা এখনও মুসলিমদের আনুগত্যের জন্য ইসলামীভাবে বৈধ শাসনব্যবস্থা রয়ে গেছে। এটি ইসলামী শরীয়াহ এবং রাজনৈতিক ফিকাহ থেকে ভিন্ন, যা আদেশ দেয়: মুসলমানদের কেবল একজন ইমাম (নেতা) থাকতে পারে, যদি দ্বিতীয় নেতা থাকে (পরে বায়আহ দেওয়া হয়), সে হয় অবৈধ বা – যদি সে অন্যের সাথে একযোগে নেতৃত্ব পেয়ে থাকে, তাহলে কোন নেতা নেই এবং মুসলমানরা পাপী। নৈরাজ্যের অবস্থা (গিয়াতুল উমামে ইমাম জুওয়াইনির ব্যাখ্যা দেখুন) কোনো মুসলমানকে জনগণের দ্বারা বায়আত দেওয়া একজন যথাযথভাবে নিযুক্ত খলিফা/ইমামের বৈধতা নষ্ট করার অনুমতি নেই। যতক্ষণ খলিফা শুধুমাত্র কুরআন ও সুন্নাহ থেকে ইসলামী আইনকে সমর্থন করেন, ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি বৈধ এবং আনুগত্য করতে হবে যতক্ষণ তিনি শাসনের অবস্থানে আছেন। এমনকি যদি (আহুল সুন্নাহ অবস্থান অনুযায়ী, কিন্তু ইবাদি অবস্থান অনুযায়ী নয়) সে পাপ করে, এবং মানুষের অধিকার (অর্থাৎ অত্যাচার) ভঙ্গ করে। খলিফা তার পক্ষে কাজ করার জন্য ডেপুটি নিয়োগ করতে পারেন, উদাহরণস্বরূপ, আঞ্চলিক গভর্নর (উলা) এবং সেনাবাহিনীর স্কোয়াড্রনের কমান্ডার (আমির)। এরা হলেন আমির যাদের আনুগত্য করতে হবে। যাইহোক, এই 'নেতারা' শুধুমাত্র ডেপুটি যাদের কর্তৃত্ব খলিফা কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে নিযুক্ত হওয়ার শর্তযুক্ত - তারা খিলাফত থেকে পৃথক কর্তৃপক্ষ নয়, বা তার থেকে স্বাধীনও হতে পারে না। যদি ইসলামী ফিকহের অবস্থানগুলি নতুন বা অদ্ভুত শোনায়, তবে এটি নতুন নয় (এগুলি ধ্রুপদী ইসলামী পণ্ডিতদের দ্বারা লিখিত রাজনৈতিক ফিকহের প্রতিটি বইতে রয়েছে) বরং ঔপনিবেশিকতার পরে আজ মুসলিম অজ্ঞতার প্রসারের কারণে। মোটকথা, মাদখালিদের বিচ্যুতি এবং ‘বিদা’ হল, তারা আধুনিক ধর্মনিরপেক্ষ ‘শাসকদের’ গোষ্ঠীকে মুসলমানদের উপর একই ইসলামী আইনগত বাধ্যবাধকতা, 100% ইসলামিক আইনের সাথে একক খিলাফত হিসাবে বিবেচনা করে। ঔপনিবেশিকতার পরে রাজনীতি এবং শাসন সম্পর্কে মুসলমানদের অজ্ঞতা এবং অগভীর উপলব্ধিকে কাজে লাগিয়ে মাদখালিরা যেভাবে এটি করতে সক্ষম হয়। এর কারণ হল মুসলিম বিশ্বের অধিকাংশ মুসলমান তার সৈন্য, প্রশাসক বা জনসাধারণকে আদেশ জারিকারী নেতার (অর্থাৎ একটি নির্বাহী কমান্ড) এবং সমাজের জন্য আইন প্রণয়নের মধ্যে পার্থক্য দেখতে পায় না যা অধিকারের জন্য সরকারী ঘোষিত মানদণ্ড হিসাবে দাঁড়ায়। এবং মানুষের মধ্যে ভুল, বৈধ (হালাল) বা অবৈধ (হারাম)। অধিকন্তু, ইসলামিক পরিভাষায় মানুষের অগভীর বোঝার অর্থ হল, আদালতের মামলার বিচার (অর্থাৎ একটি মামলার রায়) থেকে শুরু করে ইসলামিক পাঠ্যে ইয়াহকুমু (যেমন হুকম, রায় বা রায়) ব্যবহার করা যেতে পারে তা অনেকেই বুঝতে পারে না। সমাজের আইন হিসাবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার হুকম (আহকাম)। উভয়ের অবস্থাই এক নয়! একজন দুর্নীতিগ্রস্ত নেতা একটি একক আদালতের মামলায় একটি খারাপ রায় দেওয়ার মতো নয় যে তারা আইন প্রণয়ন করে যা আমাদের কুরআন ও সুন্নাহর বাইরে - এমনকি একটি 'ইয়াহকুমু' উল্লেখ থাকলেও। যাইহোক, পন্ডিত সহ অনেক মুসলিম আছেন যারা পার্থক্য জানেন এবং তাদের মধ্যে কেউ যদি মুসলমানদেরকে এটি মনে করিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন, ধ্রুপদী ইসলামী অবস্থানের দিকে ইঙ্গিত করে এবং মুসলমানদেরকে ক্লাসিক্যাল অবস্থান (এবং হাদিস এবং কুরআন) একটি লেন্স হিসাবে ব্যবহার করার আহ্বান জানান। আজ মুসলমানদের অবস্থা বিচার করুন, মাদখালিরা তাদের বিরুদ্ধে নিম্নলিখিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহার করবে: তাদেরকে 'বিপথগামী' এবং 'খাওয়ারিজ' বলাধ্রুপদী ইজমা এবং ইসলামিক বোঝাপড়ার পক্ষে ওকালতি করার সহজ 'অপরাধ' - যেমন, শুধুমাত্র মুসলমানদের দ্বারা প্রদত্ত একক খলিফা বায়াহ্ (আনুগত্যের অঙ্গীকার) বৈধ, এবং তারপরও শুধুমাত্র যদি এটি শুধুমাত্র কুরআন ও সুন্নাহ থেকে আইন প্রণয়ন করে। তদুপরি, মাদখালিরা লোকেদেরকে বিচ্যুত 'তাকফিরি' বলে নিন্দা করতে পছন্দ করে এই বলে যে যে কেউ অন্য কুরআন ও সুন্না থেকে আইন প্রণয়ন করে সে বড় কুফর করেছে, ধ্রুপদী এবং আধুনিক (সালাফী) পণ্ডিতরাও একই অবস্থানে থাকা সত্ত্বেও। মাদখালিরা এইসব কথা বলার কারণ হল, ঔপনিবেশিকতার পর, নতুন ধর্মনিরপেক্ষ জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানের সাথে, ইসলামী প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিলুপ্ত করা এবং খিলাফতপন্থী (উসমানীয়) পন্ডিতদের তাদের অবস্থান থেকে অপসারণ করার পরে, বেশিরভাগ মুসলমান ভুলে গিয়েছিল যে কীভাবে ইসলামী রাজনৈতিক ফিকহ কাজ করে এর সাথে মিলিয়ে, বেশিরভাগ মুসলমান যারা রাষ্ট্রকল্পের কথা বলে তারা এমনকি একটি রাষ্ট্র কীভাবে কাজ করে তাও বুঝতে পারে না, তাই তারা জানে না যে কীভাবে পণ্ডিতদের উদ্ধৃতি এবং হাদিসগুলিকে ব্যাখ্যা করতে হয় যেমন একটি খলিফার মধ্যে পার্থক্যের মত একটি একক আদালতে খারাপভাবে বিচার করা। মামলা, এবং একটি 'শাসক' ধর্মনিরপেক্ষ কুফর আইনকে দেশের আদর্শ আইন হিসাবে আইন প্রণয়ন করে। মাদখালিরা একমত হবেন যে, কেউ দুই দেবতা বলে ঘোষণা করছে – কোনো জোর বা উন্মাদনা ছাড়াই- ইসলাম ত্যাগ করেছে। এবং তবুও, তাদের ধর্মনিরপেক্ষ মানসিকতা বুঝতে পারে না যে একজন শাসক কুফর আইন ঘোষণা করা তাদের (বিকল্প মতামত) হালাল ও হারামের একটি সর্বজনীন ঘোষণা, যা শিরক (এই সংযোগ নিয়ে আলোচনা করা একজন পণ্ডিতের জন্য নীচে দেখুন)। ধ্রুপদী পণ্ডিতদের মূলধারার উপলব্ধি হল: যে কেউ অনৈসলামিক আইন প্রণয়ন করে সে কাফের। আহলে সুন্নাহর চারটি মাযহাব, বা ইবাদিয়্যাহ ("আহল উল হক ওয়াল ইস্তিকামাহ" যে নামটি তারা গ্রহণ করে) বা শিয়া মাযহাবের যেকোনো মাযহাবের মধ্যেই এই বিষয়ে কোনো মতভেদ নেই। (বারো, ইসমাইলি [দাউদি বোহরা], এবং জাইদি)। মাদখালিরা যখন পণ্ডিতদের উদ্ধৃতি বা নবী (ﷺ) এর হাদীস ভুল পড়ে তখন কী ভুল করছে? মাদখালিরা হাদিস বা ধ্রুপদী পণ্ডিতদের উদ্ধৃতিতে শব্দগুলি লুকিয়ে বা অস্পষ্ট করার প্রবণতা রাখে, অনেকে এমনকি ইবনে তাইমিয়াকে উদ্ধৃত করে মনে করে যে তিনি তাদের সমর্থন করেন, যখন বাস্তবে তারা সুবিধাজনকভাবে সেই অংশগুলির উপর চকচকে করে যেখানে তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন: "সুতরাং যে ব্যক্তি নিজেদের মধ্যে বিবাদের বিষয়ে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের ফয়সালার প্রতি অঙ্গীকার করে না, তবে আল্লাহ তাঁর নিজের নামে শপথ করেছেন যে তিনি বিশ্বাসী নন..." [ইবনে তাইমিয়া, মাজমু আল ফাতাওয়া] তো কেমন যাচ্ছে? কেন মানুষ আজ স্পষ্ট হাদিস ও কোরআনের সূরাগুলোকে ভুল বুঝছে? এবং আজ আমরা ধর্মনিরপেক্ষ শাসকদের এবং তাদের কুফর আইন সম্পর্কে কি করব? উত্তর হল প্রসঙ্গ (অর্থাৎ একটি রাষ্ট্র কী এবং এটি কী করে), এবং অন্যান্য হাদিস এবং কুরআনের আয়াতের সাথে ক্রস-রেফারেন্সিং। একটি রাষ্ট্রে এবং খিলাফতে, শাসন ব্যবস্থা করে: 1. নিয়ন্ত্রিত করার জন্য আইন প্রণয়ন - শাস্তি বা পুরস্কারের হুমকি দ্বারা - জনগণের ক্রিয়াকলাপ (শাসন সহ) 2. আদালতে বিবাদের বিচার করা 3. কার্যনির্বাহী পদক্ষেপ (সেনা, পুলিশ মোতায়েন ইত্যাদি) 4. নেতা একটি ব্যক্তিগত ব্যক্তি হিসাবে কাজ করে, যেমন ব্যক্তিগত জীবন আছে। একজন নেতা যে পাবলিক পাপ করে বা অত্যাচারী তাকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করা যেতে পারে - তবে শুধুমাত্র 'আহল উল হাল ওয়াল আকদ' দ্বারা সুন্নি ফিকহে, খলিফা যদি ব্যক্তিগত জীবনে গুনাহগার হন, গোপন রাখা হলে তা জনসাধারণের ব্যবসা নয়। কিন্তু যদি খলিফার পাপ জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়, অথবা তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে খারাপ নির্বাহী কাজ করেন (যেমন তার সৈন্যদের অন্যায়ভাবে কাউকে হত্যা করার আদেশ দেন), বা ইচ্ছাকৃতভাবে আদালতের মামলার বিচার করতে ভুল করেন, তাহলে তাকে আদালতে নিয়ে যেতে হবে এবং বিচার করতে হবে। তাকে হয় শাস্তি দেওয়া হতে পারে (অপরাধের উপর নির্ভর করে), অথবা সাধারণভাবে অভিশংসিত হতে পারে (মাহখামাত উল মাদালিমের একজন উপযুক্ত বিচারক দ্বারা অপসারিত - অন্যায় কাজের আদালত), অথবা উভয়ই। 'ইমাম যদি উম্মাহর অধিকার পূর্ণ করেন... তিনি তাদের অধিকার ও কর্তব্যের ব্যাপারে আল্লাহর দাবি বাস্তবায়ন করবেন: সেক্ষেত্রে যতক্ষণ পর্যন্ত তার রাষ্ট্র থাকে ততক্ষণ তাকে আনুগত্য করা এবং সমর্থন করা তাদের কর্তব্য। পরিবরতিত না. একজন ব্যক্তির অবস্থার দুটি পরিবর্তন তাকে ইমামতি থেকে বাদ দেবে: এর মধ্যে প্রথমটি হল শালীনতার অভাব… সে নিষিদ্ধ কাজ করে, মন্দের অনুসরণ করে, তার লালসা দ্বারা শাসিত হয় এবং তার আবেগের অধীন হয়; এটি একটি নৈতিক বিচ্যুতি হিসাবে গণ্য হয় যা তাকে ইমামতি গ্রহণ করা বা এটি চালিয়ে যাওয়া থেকে বাদ দেয়। এভাবে ইমাম হয়েছেন এমন কারো সাথে এ ধরনের আচরণ হলে তাকে সরিয়ে দেয়া হয়। যদি সে তার শালীনতা পুনরুদ্ধার করে তবে নতুন চুক্তি ছাড়া সে ইমামতিতে ফিরে যেতে পারবে না। ইমাম মাওয়ারদী,আখম উল সুলতানিয়া এর কারণ হল মুসলমানদের একজন অন্যায্য খলিফা থাকতে পারে না, তবে তাকে অপসারণের একমাত্র উপায় হল কুরআন উদ্ধৃত করে একজন বিচারকের দ্বারা তাকে শান্তিপূর্ণভাবে অভিশংসন করা উচিত (2:124)। 'এবং [উল্লেখ করুন, হে মুহাম্মদ], যখন ইব্রাহীমকে তার পালনকর্তা আদেশ দিয়ে পরীক্ষা করেছিলেন এবং তিনি তা পূরণ করেছিলেন। [আল্লাহ] বললেন, "নিশ্চয়ই আমি তোমাকে জনগণের নেতা করব।" [ইব্রাহিম] বললেন, "এবং আমার বংশধরদের?" [আল্লাহ] বললেন, আমার অঙ্গীকার যালিমদের অন্তর্ভুক্ত নয়। [কুরআন 2:124] যাইহোক, যদি কোনো কারণে আমরা খলিফাকে বিচারকের কাছে আনতে না পারি, খলিফা পদে বহাল থাকেন, এবং তাঁর পদে থাকাকালীন আমাদের অবশ্যই আনুগত্য চালিয়ে যেতে হবে (তিনি জারি করা কোনো পাপপূর্ণ আদেশ ব্যতীত)। একজন শাসককে কেবল ততক্ষণ মানতে হবে যতক্ষণ সে একজন শাসক থাকে - এবং যদি রাষ্ট্রের ক্ষমতার দালালরা (আহল উল হাল ওয়াল আকদ - "যারা আলগা করে এবং বাঁধে" - যার সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য যথেষ্ট প্রভাব এবং ক্ষমতা রয়েছে নিজেদের মধ্যে কে খলিফা) খলিফাকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়, খলিফা তাৎক্ষণিকভাবে শাসক হওয়া বন্ধ করে দেন। তাদের বলা হয় "যারা আলগা করে এবং বাঁধে" কারণ তারা একজন নতুন খলিফাকে 'আবদ্ধ' করতে পারে এবং পুরোনোকে অফিস থেকে 'আবদ্ধ' করতে পারে। ক্ষমতার দালালদের দায়িত্ব আছে খলিফার বৈধতা সংক্রান্ত বিচারকদের রায় বহাল রাখা। যাইহোক, যদি বিচারক খলিফাকে পদে বহাল রাখেন কারণ তার অপরাধ অপসারণের পরোয়ানা দেওয়ার পক্ষে খুব ছোট, বা আহল উল হাল ওয়াল আকদ দুর্নীতিগ্রস্ত হয় এবং খলিফাকে বিচারকের কাছে নিয়ে যাওয়া বা বিচারকদের রায় কার্যকর করতে কাউকে বাধা দেয়, মুসলমানদের উচিত নয় খলিফার বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ ব্যবহার করুন। এর কারণ হল খলিফাকে খলিফা থাকাকালীন মানতে হবে। এমনকি পশ্চিমা রাষ্ট্রপতিদের জন্যও একই কথা, যাদের মেয়াদ শেষ হওয়ার মুহূর্ত পর্যন্ত কর্তৃত্ব রয়েছে, অথবা তারা সংসদ বা সেনেট দ্বারা অভিশংসিত হয়। একজন খলিফা অত্যাচারী হলেও সাধারণত বিদ্রোহের অনুমতি দেওয়া হয় না তার কারণ হল দ্বীন ও মুসলমানদের ঐক্য রক্ষাকারী রাষ্ট্রকে রক্ষা করার জন্য। এর কারণ হল, এমনকি একজন স্ব-সেবাকারী খলিফাও সীমান্ত রক্ষা করবে এবং হারবি কুফার বিরুদ্ধে লড়াই করবে, এবং উম্মাহকে রক্ষা করবে এবং ইসলামের আইন আদালতকে সমুন্নত রাখবে (যদিও সে নিশ্চিত করে যে সে নিজে হাজির না হয়)। ঐতিহাসিকভাবে, মুসলিম ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সাফল্যগুলি একজন নিখুঁত খলিফার অধীনেই হয়েছে। খলিফা ও তার ডেপুটিদের প্রকাশ্য পাপ ও অত্যাচারের কথা বলা যতক্ষণ না একজন বিচারক কর্তৃক দুর্নীতিগ্রস্ত খলিফাকে পদ থেকে অপসারণ করা হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি পদে বহাল থাকেন এবং তাকে অবশ্যই মান্য করতে হবে। কিন্তু, সে পাপের আদেশ দিলে তাকে মানা যায় না। তদুপরি, মুসলমানদের প্রকাশ্যে ভালোর আদেশ এবং মন্দকে নিষেধ করার এবং তার প্রকাশ্য খারাপ কাজগুলিকে ডাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছে কারণ তারা সর্বজনীন। ভাল কাজের আদেশ এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করার পুরো বিষয়টি হল, যাতে মুসলমানরা মনে না করে যে খলিফার কলুষিত কাজগুলি ঠিক বা ইসলামের অংশ। এছাড়াও, এটি তার দুর্নীতিবাজ সমর্থকদের জন্য একটি দাওয়াহ যারা নিছক অজ্ঞ হতে পারে এবং তাদের পাপ না মানতে শিখতে হবে। মাদখালিস, খুব বেশি বৈশ্বিক বা ঐতিহাসিক সচেতনতা ছাড়াই, অদ্ভুতভাবে দাবি করে যে প্রকাশ্যে ভালোর দিকে আহ্বান করা এবং মন্দকে নিন্দা করা একরকম বলে যে এটি 'বিশৃঙ্খলা' সৃষ্টি করে যদিও পশ্চিমারা তাদের শাসকদের সর্বদা সমালোচনা করে এবং ঠাট্টা করে এবং কোনো অস্থিরতা দেখা দেয় না। মাদখালিরা এমন একটি হাদিসকেও অস্পষ্ট করে যা শুধুমাত্র একজন খলিফাকে (নসিহা) গোপনে উপদেশ দেওয়ার কথা বলে, এবং এটিকে অস্পষ্ট করে যাতে ভালোর আদেশ এবং মন্দকে নিষেধ করাও অন্তর্ভুক্ত থাকে। যেখানে সত্য বলা যায় তার কোন সীমাবদ্ধতা নেই - যেমন একজন শাসকের আনুগত্য করার বিষয়ে হাদিসটিও উল্লেখ করে: উবাদা বিন আস-সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ 'আমরা আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কাছে বায়আত করেছিলাম যে, যখন আমরা সক্রিয় ছিলাম এবং ক্লান্ত ছিলাম তখন উভয় সময়েই আমরা তাঁর কথা শুনব এবং মানব। শাসকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করব বা তার অবাধ্য হব এবং সত্যের পক্ষে অটল থাকব বা আমরা যেখানেই থাকব সত্য বলব এবং আল্লাহর পথে আমরা দোষারোপকারীদের দোষে ভয় পাব না। [সহীহ আল-বুখারী 7199, 7200] সাহাবাগণ খারাপ নেতাদের অত্যাচার প্রতিরোধ করার গুরুত্ব বুঝতেন (এমনকি তা শুধুমাত্র জিহ্বা দ্বারা হলেও)। প্রকৃতপক্ষে, সাহাবাগণ এমনকি রোমানদের তাদের রাজাদের নিপীড়ন প্রতিরোধ করার ভাল গুণ থাকার জন্য প্রশংসা করেছেন: সাহাবি আমর বিন আল-আস বলেন, রোমানদের একটি "ভাল গুণ" ছিল তাদের রাজাদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা। আধুনিক মুসলমানদের অবশ্যই কুফর আইনের সাথে ধর্মনিরপেক্ষ যুদ্ধবাজদেরকে "আমাদের শাসক" বলার 'বিদা' বন্ধ করতে হবে এবং এই "ভাল গুণ" অবলম্বন করতে হবে। মুস্তাউরিদ আল কুরাশি বর্ণনা করেছেন: ‘আমি আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ শেষ।কেয়ামত আসবে (যখন) রোমানরা মানুষের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে। ‘আমর তাকে (মুসতাউরিদ কুরাশি) বললেন, দেখ তুমি কী বলছ? তিনি বললেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে যা শুনেছি তাই বলছি। অতঃপর তিনি বললেনঃ আপনি যদি তা বলেন তবে এটা সত্য যে তাদের চারটি গুণ রয়েছে। তাদের ধৈর্য আছে একটি বিচারের মধ্য দিয়ে এবং অবিলম্বে সমস্যা এবং উড্ডয়নের পরে আবার আক্রমণের পরে নিজেদের বিচক্ষণতা ফিরিয়ে আনে। তাদের (গুণ আছে) নিঃস্ব ও এতিমদের প্রতি ভালো হওয়ার, দুর্বলদের প্রতি এবং পঞ্চমত, তাদের মধ্যে ভালো গুণ হল তারা রাজাদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। [সহীহ মুসলিম ২৮৯৮ক] ইনি সেই একই কাব বিন উজরা যিনি শাসকদের হিসাব-নিকাশ সম্পর্কে নিম্নোক্ত হাদীসটি বর্ণনা করেছেন: “আল্লাহর রসূল (সাঃ) আমাদের কাছে বের হয়ে এসেছিলেন, আমরা নয়জন ছিলাম; পাঁচ এবং চার সংখ্যার প্রথমটি আরবদের জন্য এবং পরেরটি অনারবদের জন্য। তিনি বললেন: 'শোন, তুমি কি শুনেছ যে, আমার পরে এমন নেতা হবে, যে কেউ তাদের মধ্যে প্রবেশ করবে এবং তাদের মিথ্যাকে ক্ষমা করবে এবং তাদের অত্যাচারে তাদের সমর্থন করবে, তাহলে সে আমার থেকে নয় এবং আমি তার থেকে নই, এবং সে হবে না? আমার সাথে হাওদ থেকে পান করুন। আর যে কেউ তাদের উপর প্রবেশ করবে না, তাদের জুলুমে তাদের সাহায্য করবে না এবং তাদের মিথ্যাকে ক্ষমা করবে না, সে আমার থেকে এবং আমি তার থেকে এবং সে আমার সাথে হাওদে পান করবে।" [জামে আত-তিরমিযী 2259] আরেকটি ঘটনা ছিল ইয়াহিয়া বিন ইয়ামার, একজন তাবি’ তাবিঈন এবং বিখ্যাত হাদীস বর্ণনাকারী যিনি প্রকাশ্যে খলিফা আবদ আল-মালিক ইবনে মারওয়ানের অধীনে গভর্নর হাজ্জাজকে তিরস্কার করেছিলেন: আসিম বিন বাহদালাহ বর্ণনা করেছেন "লোকেরা হাজ্জাজের চারপাশে জড়ো হয়েছিল [এবং] তারপর হুসাইন বিন 'আলী (রাঃ) এর কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। হাজ্জাজ বললেন, “তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বংশধরদের মধ্যে নন” [তর্ক করা বংশধর মায়ের মাধ্যমে নয়, শুধুমাত্র পিতার মাধ্যমে]। সমাবেশে ইয়াহিয়া বিন ইয়ামার ছিলেন যিনি জবাব দিয়েছিলেন "আপনি হে [গভর্নর] আমিরুল মুমিনীন (মুসলিমদের নেতা) মিথ্যা বলেছেন"। হাজ্জাজ: "তুমি অবশ্যই আল্লাহর কিতাব থেকে যা বলেছ তার প্রমাণ পেশ করবে নাহলে আমি তোমাকে হত্যা করব।" ইয়াহিয়া তিলাওয়াত করলেন (সূরা আনআম বনাম 84-85): “তাঁর বংশধরদের মধ্যে, দাউদ, সুলাইমন, আইয়ুব, ইউসুফ, মুসা এবং হারুন থেকে... যাকারিয়া, ইয়াহিয়া এবং ঈসা। অতঃপর আল্লাহ উল্লেখ করেছেন যে, ঈসা তার মায়ের মাধ্যমে আদমের বংশধর এবং হোসাইন বিন আলী তার মায়ের মাধ্যমে মুহাম্মদ (সা.)-এর বংশধরদের মধ্যে রয়েছেন।” হাজ্জাজ: *সত্যি বলেছ! কিন্তু আমার মজলিসে আমার কথা বিশ্বাস করার কি নির্মমতা আছে?* ইয়াহিয়া: “আল্লাহ নবীদের সাথে অঙ্গীকার নিয়েছিলেন যে তাদের স্পষ্টীকরণ দিতে হবে এবং তা গোপন করবে না। (অতঃপর তিনি উদ্ধৃত করলেন) “..কিন্তু তারা তা তাদের পিঠের পিছনে ফেলে দিয়েছে এবং তা দিয়ে দুর্বিষহ লাভ ক্রয় করেছে!_…. [আল-ইমরান: 187]" তাই হাজ্জাজ তাকে খোরাসানে নির্বাসিত করেন। [হাকিম নং 4772, বায়হাকী খণ্ড 6 পৃ. 166-এর সুনানুল কুবরা, ইবনে আবি হাতিম খণ্ড 4 পৃ. 1335-এর তাফসীর] স্পষ্টতই এই হাদিসগুলি সাহাবা এবং বর্ণনার প্রসিদ্ধ ট্রান্সমিটারদেরকে স্পষ্টভাবে খলিফা এবং তাদের গভর্নর/আমিরদের সকলের শোনার জন্য প্রকাশ্যভাবে হিসাব-নিকাশ করে। শাসকদের ব্যাপারে ইসলামের শর্তসাপেক্ষ সীমাবদ্ধতা মুসলমানদের যদি একজন প্রকাশ্য-মিত্র পাপী এবং অত্যাচারী খলিফার আনুগত্য করতে হয় (কিন্তু তার অত্যাচারে পাপ বা তাকে সাহায্য করার আদেশ নয়), তাহলে মুসলমানদের উত্থান না করে একজন খলিফা যা করতে পারে তার জন্য কি কোন ‘লাল রেখা’ নেই? না। একটি পরিষ্কার লাল রেখা আছে। যদি খলিফা ইসলাম ত্যাগ করেন বা 'স্পষ্ট কুফর' প্রদর্শন করেন তবে তাদের সাথে যুদ্ধ করা যেতে পারে। কেন? কারণ একজন নেতা যে কুফর আইনের সাথে শাসন করে মুসলমানরা যে কারণে একজন খলিফা নিয়োগ করে তার একেবারে বিপরীত। জুনাদা ইবনে আবী উমাইয়া থেকে বর্ণিত, আমরা উবাদা ইবনে আস-সামিত (রা) অসুস্থ অবস্থায় তাঁর কাছে প্রবেশ করলাম। আমরা বললাম, “আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুন। আপনি কি আমাদেরকে এমন একটি হাদীস বলবেন যা আপনি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে শুনেছেন এবং যা দ্বারা আল্লাহ আপনাকে উপকৃত করবেন? তিনি বলেন, “রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদেরকে ডেকে আনলেন এবং আমরা তাঁকে ইসলামের প্রতি আনুগত্যের অঙ্গীকার দান করলাম এবং যে শর্তে তিনি আমাদের কাছ থেকে বাইয়াত নিয়েছিলেন তা হল, আমরা উভয় স্থানেই শুনব এবং (আদেশ) পালন করব। যখন আমরা সক্রিয় ছিলাম এবং সেই সময়ে যখন আমরা ক্লান্ত ছিলাম, এবং আমাদের কঠিন সময়ে এবং আমাদের স্বাচ্ছন্দ্যের সময় এবং শাসকের আনুগত্য করা এবং আমাদের অধিকার না দিলেও তাকে তার অধিকার দেওয়া, এবং বিরুদ্ধে যুদ্ধ না করা যদি না আমরা লক্ষ্য করি যে তার কাছে প্রকাশ্য কুফর (কুফর) রয়েছে যার জন্য আমাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রমাণ থাকবে। এমন অনেক হাদিস আছে যা বলে যে আমাদের আনুগত্যের শর্ত রয়েছে কেবলমাত্র একজন শাসককে মুসলিম হিসাবে চিহ্নিত করার বাইরে। সরকারের পুরো বিষয় হল, জনগণকে রক্ষা করা এবং ভালো-মন্দের সংজ্ঞা অনুযায়ী তাদের বিষয়গুলো পরিচালনা করা। ইসলামে ভালো মন্দ শুধুই হতে পারেআল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার ইচ্ছায় নির্ধারিত। অতএব, ইসলামে একটি সরকার কেবলমাত্র বৈধ যদি এটি আইন প্রণয়ন করে এবং বিচারের মাপকাঠি হিসেবে কুরআন ও সুন্নাহকে ধরে রাখে। উম্মুল হুসাইন আল-আহমাসিয়াহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ ‘আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বিদায়ী হজ্জের সময় খুতবা দিতে শুনেছি এবং তিনি একটি বোর পরিধান করেছিলেন যা তিনি তাঁর বগলের নিচ থেকে মুড়িয়ে রেখেছিলেন। তিনি বলেন: “আমি তার উপরের বাহুর পেশীর দিকে কাঁপতে থাকা অবস্থায় দেখছিলাম এবং আমি তাকে বলতে শুনেছি: হে লোকেরা! আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করুন। যদি কোন বিকৃত ইথিওপিয়ান ক্রীতদাসকে তোমাদের উপর কর্তৃত্ব করা হয়, তবে তার কথা শুনুন এবং তার আনুগত্য করুন, যতক্ষণ না সে তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কিতাবকে সমুন্নত রাখে। উম্মে হুসাইন (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছেন: "এমনকি যদি আপনার উপর নিযুক্ত ব্যক্তি একজন বিকৃত ইথিওপিয়ান ক্রীতদাস হয় যার নাক এবং কান কাটা হয়েছে, তার কথা শুনুন এবং আনুগত্য করুন, যতক্ষণ না তিনি আপনাকে আল্লাহর কিতাব অনুযায়ী পরিচালনা করেন।" [সুনানে ইবনে মাজাহ ২৮৬১] যে ব্যক্তি ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী শাসন করে তাকেই নৈরাজ্যের সংজ্ঞা। কোন রাষ্ট্রে কোনটি অনুমোদিত এবং কোনটি নিষিদ্ধ তার মাপকাঠি হতে পারে একমাত্র আল্লাহর ইচ্ছা। নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এটিকে বৈধতার পূর্বশর্ত হিসেবে বলেছেন। এমনকি এমন একটি হাদিস আছে যে বলে যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার অবাধ্যতার কোনো আনুগত্য নেই। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ “আমি চলে যাবার পর তোমাদের মধ্যে এমন লোক থাকবে যারা সুন্নাতকে নিভিয়ে দেবে এবং বিদআতের অনুসরণ করবে। তারা সালাতকে যথাযত সময় থেকে বিলম্বিত করবে।” আমি বললামঃ হে আল্লাহর রাসুল, আমি যদি তাদের দেখতে বেঁচে থাকি তাহলে কি করব? তিনি বললেনঃ তুমি আমাকে জিজ্ঞেস কর, হে ইবনে আবদ, তোমার কি করা উচিত? যে আল্লাহর নাফরমানী করে তার আনুগত্য নেই।" [সুনানে ইবনে মাজাহ ২৮৬৫] এমনকি আমেরিকানদেরও এই লাল রেখা রয়েছে, যদিও উদারনীতির জন্য। ২য় সংশোধনী আমেরিকানদের অস্ত্র বহনের অনুমতি দেয়, কারণ তারা যদি সরকার উদারনীতি এবং জনসাধারণের সম্মতির নীতির দ্বারা শাসন বন্ধ করে দেয়, তাহলে এটি বৈধতা হারায় এবং জনগণ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে পারে। যাইহোক, যদি খলিফা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কিতাব এবং সুন্নাহ ব্যতীত অন্য আইন প্রণয়নের মাধ্যমে স্পষ্ট কুফর প্রদর্শন করেন (কিন্তু আবার, তার কার্যনির্বাহী ভূমিকায় সুন্নাহ অনুসরণ না করে, বিজোড় আদালতের মামলা বা সাধারণ নিপীড়নের ভুল বিচার করে তার নিছক খারাপ অনুশীলনের দ্বারা নয়। অথবা অন্যায়), তাহলে মুসলমানদের অবশ্যই তার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। এখন কি এর মানে এই যে, আজ উম্মাহকে শাসকদের তাকফির করতে হবে এবং সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু করতে হবে - আমি আলেমদের সাথে একমত হব যারা এটা না করতে বলে। কিন্তু বিদ্রোহ ছাড়াই শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের আরও উপায় আছে। কিন্তু এই সমস্যা সমাধানের একটি বিজ্ঞ পদ্ধতিতে নামার আগে আমাদের অবশ্যই আলোচনা করতে হবে যে, খাওয়ারিজদের প্রকৃত গুনাহ কী ছিল? যদি এমন সময় হয় যে মুসলমানরা একজন শাসকের সাথে যুদ্ধ করতে পারে তবে খাওয়ারিজদের নিন্দা করা হয়েছিল কেন? বিশেষ করে তারা কি ভুল করেছে? খাওয়ারিজদের প্রকৃত পাপ যা তাদেরকে খাওয়ারিজ করে তোলে (আহল-উল-সুন্নার দৃষ্টিকোণ থেকে) খাওয়ারিজরা আলী (রা.)-এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল কারণ তারা অনুভব করেছিল যে আলী (রা.) মুয়াবিয়ার সাথে কে খলিফা হওয়া উচিত তা নিয়ে বিরোধে সালিশ করতে রাজি হয়েছিলেন, তিনি মানবিক রায় প্রদান করছেন যা ইতিমধ্যেই ঈশ্বরের দ্বারা নির্ধারিত হয়েছিল (অর্থাৎ প্রথম বায়আত দেওয়া ব্যক্তিটি হল। খলিফা এবং আলী প্রথম ছিলেন) আবু হুরায়রা থেকে বর্ণিতঃ আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সাঃ) বলেছেন, “ইসরাঈলীরা শাসন করত এবং নবীদের দ্বারা পরিচালিত হতঃ যখনই কোন নবী মারা যেতেন, অন্য একজন তার স্থলাভিষিক্ত হতেন। আমার পরে কোন নবী হবে না, কিন্তু খলিফা হবেন যারা সংখ্যায় বৃদ্ধি পাবে।” লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি আমাদের কি আদেশ করেন? তিনি বললেন, “যাকে প্রথমে আনুগত্য করা হবে তার আনুগত্য কর। তাদের (অর্থাৎ খলিফাদের) অধিকারগুলো পূরণ করুন, কারণ আল্লাহ তাদের শাসনে (কোন ত্রুটি) সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন যাদের আল্লাহ তাদের অভিভাবকত্বে রেখেছেন। [সহীহ আল-বুখারী 3455] খাওয়ারিজরা যুক্তি দিয়েছিল যে আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) যা নাজিল করেছেন তা ব্যতীত অন্য কিছুর বিচার করা কুফর ছিল এবং তারা আলী (রা) কে ধর্মত্যাগী বলে ঘোষণা করেছিল যার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। এই যে, আলী (রাঃ) নিজেই বলেছিলেন যে তারা উদ্ধৃত নীতিগুলি সত্য ছিল, কিন্তু তারা (ভুল) এটি ভুল ক্ষেত্রে প্রয়োগ করেছে। উবায়দুল্লাহ খ. রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মুক্তকৃত গোলাম আবু রাফি বলেছেন: যখন হারুরিয়া (খাওয়ারিজ) রওনা হলেন এবং যখন তিনি আলীর সাথে ছিলেন। আবু তালিব (আল্লাহ্‌) তারা বললেন, “আল্লাহ ছাড়া আর কোন নির্দেশ নেই। এর উপর ‘আলী বলেন: বিবৃতিটি সত্য কিন্তু এটি ইচ্ছাকৃতভাবে (সমর্থন করার জন্য) একটি ভুল (কারণ) প্রয়োগ করা হয়েছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন এবং আমিতাদের মধ্যে এই বৈশিষ্ট্যগুলি পাওয়া গেছে। তারা তাদের জিহ্বা দিয়ে সত্য প্রকাশ করে, কিন্তু তা তাদের শরীরের এই অংশের বাইরে যায় না (এবং বর্ণনাকারী তার গলার দিকে ইঙ্গিত করে)"। আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে ঘৃণ্য হলো তাদের মধ্যে একজন কালো মানুষ (খাওয়ারিজ)” [সহীহ মুসলিম 1066 গ্রাম] আলী (রাঃ) আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কিতাবের কাছে একটি বিবাদ জমা দিয়ে কুরআনের আনুগত্য করছিলেন এবং অবশ্যই এর বিচার করার জন্য একজন মানব সালিসের প্রয়োজন। এর অর্থ এই নয় যে আলী (রাঃ) আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তা ব্যতীত অন্য কিছু দিয়ে বিচার করছিলেন। খাওয়ারিজরা তা বুঝতে পারেনি এবং সীমালঙ্ঘন করেছে। পরবর্তীতে, খাওয়ারিজরা এমন একটি মতবাদ গড়ে তুলেছিল যে এমনকি একজন পাপী খলিফার বিরুদ্ধেও বিদ্রোহ করা যেতে পারে এবং বড় পাপ একজনকে ইসলামের ভাঁজ থেকে বের করে দেয়। এজন্য তারা সুন্নি নয়। খাওয়ারিজরা ‘তাকফিরের শৃঙ্খল’ গড়ে তুলেছিল: যে কেউ আলীকে কাফের মনে করে না, সেও কাফের। মাদখালিরা বিপজ্জনক, কারণ তারা তাদের প্রতিপক্ষকে খাওয়ারিজ বলে, এবং কারণ একটি হাদিস আছে যে খাওয়ারিজরা 'জাহান্নামের কুকুর' যাকে হত্যা করা উচিত - মাদখালিরা (এবং তারা যে সরকারগুলিকে রক্ষা করে) তাদের প্রতিপক্ষকে দৃঢ় অনুমোদনের সাথে হত্যা করতে পারে এবং দায়মুক্তি শাসনের ইসলামী ফিকহ সম্পর্কে আরও কিছু বলার আছে, যেমন ইবনে তাইমিয়া দেখেন যে শাসক দুর্নীতিগ্রস্ত হলে সে জনগণকে কলুষিত করবে, কিন্তু খলিফার চেয়ে খারাপ খলিফা থাকা উত্তম। এটি আমাদের মাদখালিদের আরেকটি অযৌক্তিকতায় নিয়ে আসে.. মুসলিম উম্মাহর এক সময়ে একজন ইমাম থাকতে পারে মুসলমানদের নিজেদের মধ্যে বিভাজন (সীমান্ত) থাকতে পারে না এবং মুসলমানদের শুধুমাত্র একজন খলিফা/ইমাম থাকতে পারে (এছাড়া তার ডেপুটি [আমির] এবং আঞ্চলিক গভর্নর [উলা]) যিনি তার পক্ষে বিভিন্ন অঞ্চল এবং সেনাবাহিনীর স্কোয়াড্রন শাসন করেন। মুসলমানদের অবশ্যই এক জামাতে, এক ইমামের অধীনে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এর অর্থ এই যে, যে কেউ নিজেকে নেতা (ইমাম) দাবি করে প্রথমটির পরে লড়াই করা হয়। আবা সাঈদ আল-খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ ‘যখন দুই খলিফার জন্য আনুগত্যের শপথ নেওয়া হয়, তখন যার জন্য পরে শপথ নেওয়া হয়েছিল তাকে হত্যা কর’ [সহীহ মুসলিম 1853] ‘আর তোমরা সবাই মিলে আল্লাহর রজ্জুকে শক্ত করে ধারণ কর এবং বিচ্ছিন্ন হয়ো না। আর তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহের কথা স্মরণ কর - যখন তোমরা শত্রু ছিলে এবং তিনি তোমাদের অন্তরকে একত্রিত করলেন এবং তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই ভাই হয়ে গেলে। আর তুমি ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, আর তিনি তোমাকে তা থেকে রক্ষা করলেন। এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ সুস্পষ্ট করে দেন যাতে তোমরা হেদায়েত পেতে পার’ [কুরআন 3:103] মাদখালিরা যদি অসংখ্য ধর্মনিরপেক্ষ মুসলিম রাষ্ট্রকে 'বৈধ' হিসেবে দেখে এবং তারা হাদিসটি আজ যা প্রয়োজন তা প্রয়োগ করে, তাহলে আমাদের মুসলিম রাষ্ট্রের 50 জন নেতার মধ্যে 49 জনকে হত্যা করতে হবে, কারণ আমাদের কেবল একজন ইমাম থাকতে পারে। মাদখালিরা যখন শাসনের ইসলামী ফিকহ অনুসারে একটি ধর্মনিরপেক্ষ অনৈসলামিক বাস্তবতাকে ন্যায্যতা দেওয়ার চেষ্টা করে তখন এটিই অযৌক্তিকতা। নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) যখন ফিতনা এবং দুষ্ট লোকদের জাহান্নামে আমন্ত্রণ জানানোর সময় সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, তখন তিনি মুসলমানদেরকে জামাআত (মুসলিমদের ঐক্যবদ্ধ সংগঠন) এবং তাদের ইমামের আশ্রয় নিতে আদেশ করেছিলেন। কিন্তু জামায়াত না থাকলে মুসলমানদের দলাদলি থেকে আলাদা হতে হবে। তবে দলগুলোর প্রধানদের (ফিরাক) আনুগত্য করার নির্দেশ দিয়ে মাদখালিরা তার বিপরীত নির্দেশ দেয়। খাওয়ারিজরা জামাআত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তাদের ইমামের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল, কিন্তু আজ, জামাআত ভেঙ্গে যাওয়ার পরে এবং কোন ইমাম নেই, প্রকৃত খাওয়ারিজ আজ তারাই যারা এটিকে সেভাবেই রাখতে চায়, বিভক্ত দলগুলোর আনুগত্য করার আহ্বান জানায়। প্রধানদের ' আজকে খাওয়ারিজ বিরোধী হওয়া মানে এর বিপরীত। বর্ণিত হয়েছে যে, 'আরফাজাহ বিন শুরাইহ আল-আশজা'ই বলেছেন: “আমি নবী (সাঃ) কে মিম্বারে লোকদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে দেখেছি। তিনি বললেনঃ আমার পরে অনেক বিপর্যয় এবং অনেক খারাপ আচরণ হবে। যাকে তুমি জামাআত থেকে বিচ্ছিন্ন হতে দেখো বা মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উম্মতের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে দেখো, তাকে হত্যা কর, কেননা আল্লাহর হাত জামাতের সাথে এবং শয়তান তার সাথে রয়েছে যে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। উম্মতের পক্ষ থেকে, তার সাথে দৌড়াচ্ছে।'” [সুনান আন-নাসায়ী 4020] ইবনে আব্বাস বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: "আল্লাহর হাত জামাতের সাথে।" [জামিআত-তিরমিযী 2166] ইবনে উমর বর্ণনা করেছেন: “উমর আল-জাবিয়াতে আমাদেরকে খুতবা দিয়েছিলেন। তিনি বললেনঃ ‘হে লোকেরা! নিশ্চয়ই আমি তোমাদের মাঝে দাঁড়িয়েছি যেমন আল্লাহর রাসুল (সাঃ) আমাদের মাঝে দাঁড়িয়েছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন: “... জামাআতকে আঁকড়ে ধর, বিচ্ছিন্নতা থেকে সাবধান, কেননা আশ-শয়তান একজনের সাথে আছে এবং সে তার থেকে অনেক দূরে রয়েছে। দুই যে ব্যক্তি জান্নাতে সর্বোত্তম স্থান চায়, সে যেন জামাআতের সাথে লেগে থাকে। যে তার ভালো নিয়ে আনন্দ করেকর্ম এবং তার খারাপ কাজের জন্য দুঃখিত হয়, তাহলে সে তোমাদের মধ্যে ঈমানদার।’’ [জামি’ আত-তিরমিযী 2165 হুযাইফা বিন আল-ইয়ামান থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, লোকেরা আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে ভালো বিষয়ে জিজ্ঞাসা করত কিন্তু আমি তাঁকে মন্দ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতাম, যাতে আমি তাদের দ্বারা আক্রান্ত না হই। তখন আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা জাহেলিয়াতের মধ্যে এবং (অত্যন্ত) খারাপ পরিবেশে বাস করছিলাম, তখন আল্লাহ আমাদের জন্য এই কল্যাণ (অর্থাৎ ইসলাম) নিয়ে আসেন; এই কল্যাণের পরে কি কোন মন্দ থাকবে?” সে হ্যাঁ বলেছে." আমি বললাম, ‘মন্দের পরে কি কোনো কল্যাণ থাকবে? তিনি উত্তর দিলেন, "হ্যাঁ, তবে এটি কলঙ্কিত হবে (শুদ্ধ নয়।)" আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "এর কলঙ্ক কি হবে?" তিনি উত্তরে বললেন, “(কিছু লোক থাকবে) যারা আমার রীতি অনুযায়ী অন্যদের পথ দেখাবে না? আপনি তাদের কিছু কাজ অনুমোদন করবেন এবং কিছুকে অস্বীকার করবেন।” আমি জিজ্ঞেস করলাম, “সেই ভালোর পরে কি কোন মন্দ থাকবে?” তিনি উত্তরে বললেন, হ্যাঁ, (জাহান্নামের) দরজায় কিছু লোক ডাকবে, আর যে তাদের ডাকে সাড়া দেবে, তাকে তারা (জাহান্নামের) আগুনে নিক্ষেপ করবে। আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি কি আমাদের কাছে তাদের বর্ণনা করবেন?" তিনি বলেছিলেন, "তারা আমাদের নিজেদের লোকদের থেকে হবে এবং আমাদের ভাষায় কথা বলবে।" আমি বললাম, "আমার জীবনে এমন অবস্থা হলে আমাকে কি করতে আদেশ করবেন?" তিনি বললেন, “জামাআত ও তাদের ইমাম [একবচন] কে লেগে থাকো” আমি বললাম, “যদি কোন জামাআত বা ইমাম [একবচন] না থাকে? তিনি বললেন, “তাহলে ঐ সমস্ত দলাদলি [ফিরাক] থেকে দূরে সরে যাও, এমনকি যদি তুমি গাছের শিকড় কামড়াও (খাও) যতক্ষণ না তুমি সেই অবস্থায় থাকবে মৃত্যু তোমাকে গ্রাস করবে। এই হাদিসটি সহীহ মুসলিমে পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে: হুযাইফা (রা) থেকে বর্ণিত হয়েছে। আল-ইয়ামান যিনি বলেছেন: তিনি বলেন, লোকেরা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে উত্তম সময় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করত, কিন্তু আমি তাকে খারাপ সময় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতাম এই ভয়ে যে তারা আমাকে ধরে ফেলবে। আমি বললামঃ আল্লাহর রসূল, আমরা অজ্ঞতা ও মন্দের মধ্যে ছিলাম, তখন আল্লাহ আমাদের এই কল্যাণ (ইসলামের মাধ্যমে) এনেছেন। এই ভালোর পরে কি কোনো খারাপ সময় আছে? সে হ্যাঁ বলেছে. আমি জিজ্ঞেস করলামঃ সেই খারাপ সময়ের পর কি আবার ভালো সময় আসবে? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, তবে সেখানে লুকানো অনিষ্ট থাকবে। আমি জিজ্ঞেস করলামঃ এর মধ্যে কি মন্দ লুকিয়ে থাকবে? তিনি বললেনঃ (সে সময় উত্থানের সাক্ষী হবে) যারা আমার ব্যতীত অন্য পথ অবলম্বন করবে এবং আমার পরিবর্তে অন্য পথের সন্ধান করবে। আপনি ভাল পয়েন্টের পাশাপাশি খারাপ পয়েন্টগুলিও জানবেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এই ভালোর পর কি খারাপ সময় আসবে? সে হ্যাঁ বলেছে. (একটা সময় আসবে) যখন জাহান্নামের দরজায় লোকেরা দাঁড়িয়ে থাকবে এবং দাওয়াত দেবে। যে তাদের ডাকে সাড়া দেবে তারা তাদেরকে আগুনে নিক্ষেপ করবে। আমি বললাম, আল্লাহর রাসূল, আমাদের জন্য সেগুলো বর্ণনা করুন। তিনি বললেনঃ ঠিক আছে। তারা হবে আমাদের মতো একই রঙের এবং আমাদের ভাষায় কথা বলার লোক। আমি বললামঃ আল্লাহর রসূল, আমি যদি সেই সময়ে বেঁচে থাকি তাহলে আপনি কী পরামর্শ দেবেন? তিনি বললেনঃ তোমরা মুসলমানদের প্রধান অঙ্গ ও তাদের নেতার সাথে লেগে থাকো। আমি বললাম: যদি তাদের কোন (যেমন জিনিস) প্রধান সংস্থা না থাকে এবং কোন নেতা না থাকে? তিনি বললেন: এই সমস্ত দলাদলি থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করুন, যদিও আপনাকে (জঙ্গলে) গাছের শিকড় খেতে হতে পারে যতক্ষণ না মৃত্যু আপনার কাছে আসে এবং আপনি এই অবস্থায় থাকেন’ [সহীহ মুসলিম 1847a] শাস্ত্রীয় পণ্ডিত ইমাম মাওয়ার্দী স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করেছেন যে, উম্মাহর দুজনের বেশি ইমাম থাকতে পারে না, তারা একই ভূমিতে বা ভিন্ন ভূমিতে থাকুক না কেন। তিনি আরও ব্যাখ্যা করেছেন যে একবার কোথাও একজন ইমাম নিযুক্ত হলে, সর্বত্র সমস্ত মুসলমানদের অবশ্যই তাদের বায়আ (তাঁর প্রতি আনুগত্যের অঙ্গীকার) দিতে হবে। 'যখন ক্ষমতা ও প্রভাবশালীরা নির্বাচন করার জন্য একত্রিত হয়... যদি তাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে যায় যে সম্প্রদায়ের মধ্যে থেকে কোন ব্যক্তি তাদের বেছে নিতে তাদের ইজতিহাদ তাদের নেতৃত্ব দিচ্ছে, তাদের উচিত তাকে ইমামতি দেওয়া: যদি তিনি গ্রহণ করেন তবে তাদের উচিত। তার প্রতি আনুগত্যের শপথ করা এবং তাদের আনুগত্যের মাধ্যমে ইমামত তৈরি হয় এবং তখন সমগ্র উম্মাহর উপর এই আনুগত্যে প্রবেশ করা এবং তার আনুগত্য স্বীকার করা কর্তব্য হয়... যদি দুটি দেশে দুটি ইমামতি প্রতিষ্ঠিত হয় তবে দুটির কোনোটিই বৈধ নয় কেননা এক সময়ে দুটি ইমাম থাকা বৈধ নয় ইমামতি সেই ব্যক্তির জন্য যিনি প্রথম আনুগত্যের শপথ এবং চুক্তির চুক্তিটি পেয়েছেন: এটি সেই ক্ষেত্রের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ যেখানে দুজন অভিভাবক একজন মহিলাকে বিয়ে করছেন কারণ তাদের মধ্যে দুজন যদি তাকে বিয়ে করে তবে প্রকৃতপক্ষে শুধুমাত্র প্রথমটির দ্বারা চুক্তিবদ্ধ হয়। দুই. এইভাবে এটা হয়প্রথম কে ইমামতি প্রাপ্ত হবেন, তা তাঁর কাছেই রয়ে গেছে এবং দুজনের মধ্যে দ্বিতীয় জনের দায়িত্ব প্রথম জনের কাছে পেশ করা এবং তাঁর আনুগত্যের শপথ করা। ইমাম মাওয়ারদী, আহকামুল সুলতানীয়া রহ এটি বোঝার স্পষ্ট প্রমাণ যে সমগ্র উম্মাহর শুধুমাত্র একজন ইমাম - খলিফা থাকতে পারে - এবং যদি একাধিক থাকে তবে এটি কোন (সামগ্রিক) নেতার সমতুল্য নয় এবং এটি একটি নৈরাজ্যের অবস্থা (জাহিলিয়াহ, আলোকিত। জাহেলিয়াতের সময়)। মাদখালী তাদের আনুগত্য করার আহবান যাদের অন্তরে শায়তিন মাদখালিরা উপরোক্ত হাদিসের একটি (দুর্বল) ২য় সংস্করণের উপর নির্ভর করে, যা শক্তিশালী সংস্করণের মতো অন্য কোনো হাদিস সংগ্রহে প্রমাণিত নয়। এটি হুযাইফা (রহ.)-এর বরাতে একটি ভিন্ন ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে বর্ণনা করা হয়েছে। আল-ইয়ামান যিনি বলেছেন: 'আল্লাহর রসূল, নিঃসন্দেহে, আমাদের একটি খারাপ সময় ছিল (অর্থাৎ জাহিলিয়ার বা জাহেলিয়াতের দিনগুলি) এবং আল্লাহ আমাদের জন্য একটি ভাল সময় নিয়ে এসেছিলেন (অর্থাৎ ইসলামী যুগ) যার মধ্য দিয়ে আমরা এখন বেঁচে আছি এই ভাল সময়ের পরে কি খারাপ সময় আসবে? ? তিনি (সাঃ) বললেনঃ হ্যাঁ। আমি বললামঃ এই খারাপ সময়ের পর কি ভালো সময় আসবে? সে হ্যাঁ বলেছে. আমি বললামঃ ভালো সময়ের পর কি খারাপ সময় আসবে? সে হ্যাঁ বলেছে. আমি বললামঃ কিভাবে? অতঃপর তিনি বললেনঃ এমন নেতা থাকবে যারা আমার নির্দেশে পরিচালিত হবে না এবং যারা আমার পথ অবলম্বন করবে না? তাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ থাকবে যাদের মানুষের দেহে শয়তানের হৃদয় থাকবে। আমি বললামঃ কি করবো। রসূলুল্লাহ (সাঃ) যদি আমি (হতে) সেই সময় থাকতে পারি? তিনি উত্তর দিলেন: আপনি আমির [একবচন] শুনবেন এবং তার আদেশ পালন করবেন; এমনকি যদি তোমার পিঠে চাবুক মারা হয় এবং তোমার সম্পদ ছিনিয়ে নেওয়া হয় তবুও তোমার কথা শুনতে হবে এবং মান্য করতে হবে। [সহীহ মুসলিম 1847খ] মাদখালিদের দাবি, শয়তানের অন্তর যাদের আছে তাদের মানতে হবে। এবং তারা এই যুক্তিটি ব্যবহার করে যে আমাদেরকে অনেক দল (ফিরাক) এর প্রধানদের আনুগত্য করতে হবে যেগুলি থেকে আমাদেরকে ফَاعْتَزِلْ বিচ্ছিন্ন করার আদেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আপনি যদি এই সংস্করণটির দিকেও মনোযোগ দেন, তবে এটি এখনও মাদখালিরা এটি সম্পর্কে যা বলে তা সমর্থন করে না। দুষ্ট ‘নেতাদের’ বলা হয় أَئِمَّةٌ (‘ইমাম’, বহুবচন) কিন্তু যে মুসলমানদের একত্রিত হতে হবে তাকে বলা হয় لِلأَمِيرِ আমীর (একবচন)। হাদিসের আগের শক্তিশালী সংস্করণের সমান্তরাল। দুর্বল সংস্করণের দ্বিতীয় অংশটি ভুলভাবে একটি পৃথক বর্ণনার সাথে বিভক্ত করা হয়েছে বলে মনে করা হয় যা সম্পূর্ণরূপে উল্লেখ করে না যে শাসকরা কুরআন ও সুন্নাহর আইন পরিত্যাগ করেছে, তবে শুধুমাত্র শাসকদের আনুগত্য করার জন্য এমনকি যদি তারা মানুষের প্রতি পদক্ষেপ নেয়। যে মানুষ পছন্দ করে না। উবাদা বিন সামিত বর্ণনা করেন যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “হে উবাদা”, আমি জবাব দিলাম “আপনার খেদমতে (হে আল্লাহর রাসূল)” তিনি বললেন, “তোমরা অনিচ্ছা হোক না কেন, সমৃদ্ধি ও প্রতিকূলতার মধ্যে [ইমাম] শোন এবং আনুগত্য কর, অথবা যখন কাউকে আপনার উপর অযথা প্রাধান্য দেওয়া হয়, অথবা যখন তারা আপনার সম্পদ খায়, অথবা যখন তারা আপনাকে আল্লাহর নাফরমানি করার জন্য স্পষ্টভাবে নির্দেশ দেয়, তখন তারা আপনার পিঠ চাপড়ে।" [ইবনে হিব্বান] আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমাদের অবশ্যই কষ্ট ও স্বাচ্ছন্দ্যে শুনতে হবে এবং মান্য করতে হবে, যে বিষয়ে আপনি আগ্রহী এবং যা অপছন্দ করেন, যদিও তারা আপনার উপর অযথা অগ্রাধিকার দেয়। মুসলিম 1836] যাইহোক, যখনই আমরা হাদিস পাই যে শাসকগণ প্রকৃতপক্ষে সুন্নাহের সাথে নেতৃত্ব দিচ্ছেন না বা এটি নির্বাপণ করছেন না, বা মন্দের আদেশ দিচ্ছেন (মন্দকে বৈধ করেছেন) এবং ভালকে (অবৈধ হিসাবে) নিষেধ করছেন, শব্দটি তাদের আনুগত্যের আদেশ দেয় না, কেবল তাদের আদেশ নয়। হাদিসও তাদের সাহায্য না করার নির্দেশ দিয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ “আমি চলে যাবার পর তোমাদের দায়িত্বপ্রাপ্তদের মধ্যে এমন লোক হবে যারা সুন্নাহকে নির্বাপিত করবে এবং বিদআতের অনুসরণ করবে। তারা সালাতকে যথাযত সময় থেকে বিলম্বিত করবে।” আমি বললামঃ হে আল্লাহর রাসুল, আমি যদি তাদের দেখতে বেঁচে থাকি তাহলে কি করব? তিনি বললেনঃ তুমি আমাকে জিজ্ঞেস কর, হে ইবনে আবদ, তোমার কি করা উচিত? যে আল্লাহর নাফরমানী করে তার আনুগত্য নেই।" [সুনানে ইবনে মাজাহ ২৮৬৫] উবাদা বিন সামিত থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “আমি চলে যাওয়ার পর তোমাদের উপর নেতা থাকবে। তারা আপনাকে আদেশ করবে যা আপনি অপছন্দ করেন (অর্থাৎ মন্দ) এবং আপনি যা পছন্দ করেন (অর্থাৎ ভালো) তারা আপনাকে নিষেধ করবে, তাই তারা আপনার উপর নেতা হবে না" (সুয়ুতি, আল-জামিউ আস-সাগীর দ্বারা রিপোর্ট করা হয়েছে) উবাদা বিন সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “আমি চলে যাবার পর তোমাদের মধ্যে এমন কিছু লোক থাকবে যারা তোমরা যা অপছন্দ করবে (মন্দের) আদেশ করবে এবং তোমরা যা পছন্দ করবে তা থেকে নিষেধ করবে। মধ্যে যে কেউআপনি তাদের জানার জন্য বেঁচে থাকেন, যারা আল্লাহ আজ্জা ওয়া জালকে অমান্য করে তাদের কোন আনুগত্য নেই” (সুয়ুতি, আল-জামিউ আস-সাগীর দ্বারা রিপোর্ট করা হয়েছে) জাবির ইবনে আবদুল্লাহ বর্ণনা করেন যে, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কা’ব ইবনে উজরাকে বলেছেন, “আল্লাহ তোমাকে মূর্খ নেতাদের থেকে রক্ষা করুন”। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, "মূর্খ নেতারা কি?" তিনি বলেন, “আমার পরে যারা নেতা আসবে, তারা আমার হেদায়েত নিয়ে নেতৃত্ব দেবে না, তারা আমার সুন্নাতকে অবলম্বন করবে না। যে কেউ তাদের মিথ্যার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তাদের অন্যায় কাজে সাহায্য করে সে আমার দলভুক্ত নয় এবং আমিও তার নই এবং সে আমার কুন্ডে (হাউদ) আমার কাছে আসবে না। যে তাদের মিথ্যাকে বিশ্বাস করে না এবং তাদের অন্যায় কাজে সাহায্য করে না, সে আমারই এবং আমিও তার, এবং সে আমার কুন্ডে (হাউদ) আমার কাছে আসবে” [আহমেদ, দারামী ও ইবনে হিব্বান] এটি আসলে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ অন্যান্য হাদীসে বলা হয়েছে যে অত্যাচারীর (দালিম) হাত নিয়ন্ত্রণ না করলে আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) সবাইকে শাস্তি দিতে পারেন। আবু বকর আস-সিদ্দিক বলেন, “হে লোকেরা! আপনি এই আয়াতটি পাঠ করুন: নিজেদের যত্ন নিন! হেদায়েত মেনে চললে তোমার কোন ক্ষতি হবে না। আমি সত্যই আল্লাহর রাসূল (সাঃ) কে বলতে শুনেছিঃ 'যখন লোকেরা অন্যায়কারীকে দেখে এবং তার হাত ধরে না, তখন শীঘ্রই আল্লাহ তোমাকে তার কাছ থেকে আযাব ঢেকে দেবেন। ] আবু বকর আস-সিদ্দিক থেকে বর্ণিত: “হে লোকেরা! আপনি এই আয়াতটি পাঠ করুন: নিজেদের যত্ন নিন! আপনি যদি হেদায়েতের অনুসরণ করেন তবে পথভ্রষ্টদের থেকে আপনার কোন ক্ষতি হবে না (5:105)। আমি রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি: 'যখন লোকেরা অন্যায়কারীকে দেখে এবং তাকে (অন্যায় করা থেকে) বাধা দেয় না, তখন খুব শীঘ্রই আল্লাহ তোমাদেরকে তাঁর পক্ষ থেকে শাস্তিতে আচ্ছন্ন করবেন।' জামিআত-তিরমিযী 3057] আবু বকর বর্ণনা করেছেন: ‘তোমরা এই আয়াতটি পাঠ কর “হে ঈমানদারগণ, নিজেদের যত্ন কর; যে পথভ্রষ্ট হয় সে তোমার কোন ক্ষতি করতে পারে না যখন তুমি সৎপথে পরিচালিত হও" এবং এটাকে তার অনুচিত জায়গায় রাখো। আমরা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ “মানুষ যখন কোন অন্যায়কারীকে দেখে তাকে বাধা দেয় না, তখন আল্লাহ শীঘ্রই তাদের সবাইকে শাস্তি দেবেন। আমর ইবনে হুশাইমের বর্ণনায় আছে: আমি রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি: যদি কোন সম্প্রদায়ের মধ্যে অবাধ্যতামূলক কাজ করা হয় এবং তারা তা করতে সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও তা পরিবর্তন না করে, তবে আল্লাহ শীঘ্রই তাদের সবাইকে শাস্তি দেবেন।” [সুনান আবি দাউদ 4338] আমরা কিভাবে আমাদের শাসন পরিবর্তন করতে পারি? সর্বজনীন দাওয়াহের গুরুত্ব এবং ভালো কাজের আদেশ/মন্দ কাজে নিষেধ করা আরেকটি ভুল ধারণা হল যে এটা বিশ্বাস করা হয় যে উম্মাহ কুফর আইন দিয়ে শাসনকারী দুষ্ট নেতাদের বিরুদ্ধে শক্তিহীন - যাতে 'আমাদের নিষ্কৃতি দেয়'। এটা হয় না। নেতাদের পরাশক্তি নেই, তারা তাদের আনুগত্য করার জন্য মুসলিম সৈন্য, পুলিশ, বিচারক, আইনজীবী এবং সরকারী প্রশাসকদের উপর নির্ভর করে। কিন্তু দাওয়াহ প্রদান করা মানুষকে শিক্ষিত করা যে পাপপূর্ণ আদেশ কেমন, তা মাদখালিদের দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয় যারা 'শাসকদের' সমস্ত কথাবার্তাকে বাধা দেয়। হাস্যকর, তারা হাম্বলী হওয়ার প্রবণতা বিবেচনা করে, এবং তবুও আহমদ বিন হাম্বল মুতাজিল খলিফাদের অন্যায়ের বিরোধিতা করার পরামর্শ দিয়েছিলেন, যারা উম্মাহকে তাদের ইসলামী আক্বীদার ব্যাখ্যা গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, তাদের প্রকাশ্যে করা পাল্টা যুক্তি দিয়ে খণ্ডন করে। হাম্বল বিন ইসহাক বলেন: “[খলিফা] ওয়াথিকের শাসনামলে বাগদাদের ফকীহগণ আহমদ বিন হাম্বলের সামনে সমবেত হন। তাদের মধ্যে রয়েছে আবু বকর বিন ‘উবাইদ, ইব্রাহিম বিন ‘আলি আল-মাতবাখী এবং ফাদল বিন ‘আসিম। অতঃপর তারা আহমদ বিন হাম্বলের কাছে আসলেন তাই আমি তাদের অনুমতি দিলাম। তারা তাকে বললো, ‘এই ব্যাপারটি (অর্থাৎ অনুসন্ধান) উত্তেজিত ও উচ্চতর হয়ে উঠেছে।’ তারা শাসকের কথা উল্লেখ করছিলেন যে কুরআন সৃষ্টি হওয়ার বিষয়টি প্রকাশ করছে এবং এর বাইরেও। তখন আহমদ বিন হাম্বল তাদের বললেন, ‘তাহলে তোমরা কী চাও?’ তারা বললো: ‘আমরা চাই আপনি আমাদের সাথে যোগ দিন এই বলে যে আমরা তার শাসন ও নেতৃত্বে সন্তুষ্ট নই। তাই আহমাদ বিন হাম্বল তাদের সাথে এক ঘন্টা বিতর্ক করলেন এবং তিনি তাদেরকে বললেন: 'তোমাদের বক্তব্য দিয়ে বিরোধিতা করতে থাকো কিন্তু আনুগত্য থেকে হাত সরিয়ে নিও না এবং মুসলমানদের বিদ্রোহ করতে উৎসাহিত করো না এবং তোমাদের রক্ত ​​ও মুসলমানদের রক্ত ​​ঝরাবে না। তোমার সাথে. আপনার কর্মের ফলাফল দেখুন. আর ধৈর্য্য ধারণ কর যতক্ষণ না তুমি সৎ বা পাপী নিয়মে সন্তুষ্ট হও।’’ [মিহনাতুল-ইমাম আহমদ (পৃ. ৭০-৭২); আল-খাল্লাল ইন আস-সুন্নাহ (নং 90) একটি নির্ভরযোগ্য বর্ণনার সাথে।] ইবনে তাইমিয়া (মৃত্যু ৭২৮ হি) বলেছেন: “আহমদ [বিন হাম্বল] এবং তার মত এই শাসকদের [মুতাযিলীয় খলিফাদের] কাফের বলে ঘোষণা করেননি। বরং তিনি তাদের ইমানে বিশ্বাস করেছিলেন এবং তাদের নেতৃত্বে বিশ্বাস করেছিলেন এবং তিনি তাদের জন্য দোয়া করেছিলেন এবং তিনি মনে করেছিলেন যে তাদের অনুসরণ করা হবেতাদের সাথে নামায ও হজ এবং সামরিক অভিযান [জিহাদ] করা হত। তিনি তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ নিষিদ্ধ করেছিলেন - এবং এটি (অর্থাৎ বিদ্রোহ) তাঁর মত পণ্ডিতদের মধ্যে কখনও দেখা যায়নি। তবুও তারা মিথ্যা বিবৃতিতে যা কিছু উদ্ভাবন করেছিল সে তার বিরোধিতা করেছিল, কারণ এটি ছিল বড় কুফর, যদিও তারা এটি জানত না। তিনি এর বিরোধিতা করতেন এবং সাধ্যমত খন্ডন করার চেষ্টা করতেন। সুতরাং সুন্নাহ ও দ্বীন প্রকাশে এবং বিধর্মী জাহমাতদের উদ্ভাবনের বিরোধিতা এবং মুমিন, শাসক ও উম্মাহর অধিকার রক্ষার মধ্যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্যের সমন্বয় থাকতে হবে, যদিও তারা অজ্ঞ বিদআতকারী এবং সীমালঙ্ঘনকারীই হয়। পাপী।" [মাজমু'আল-ফাতাওয়া, 7/507-508।] এটি হাইলাইট করে যে যদি কোন শাসক একটি মিথ্যা বিবৃতি দেয় বা একটি পাপের প্রচার করে, তবে এটিকে ডাকা যেতে পারে - যাতে উম্মাহকে এই ধরনের বক্তব্য এবং কাজগুলি ভাল এবং ঠিক বলে মনে করা থেকে রক্ষা করা যায়। ইসলাম কি সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে তাকফীর বাধ্যতামূলক করে যে আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তা ব্যতীত আইন প্রণয়ন করে? আরও বিদ্রুপের বিষয় হল, মাদখালিরা এক ধরনের ইরজা (তাকফির স্থগিত করা) করে এবং হাম্বলী হওয়া সত্ত্বেও এবং বিশ্বাস করে যে কেউ অলসতার কারণে নামাজকে অবহেলা করলেও কুফর আইনের অধীনে 'আমরা জানি না হৃদয়ে কী আছে' বলে চিৎকার করে। একজন কাফির ইবনে কাছীর (রহঃ) : 'যে ব্যক্তি নবীদের সীলমোহর মুহাম্মদ ইবনে আবদ-আল্লাহর প্রতি অবতীর্ণ হওয়া আইনকে পরিত্যাগ করে এবং অন্য যে কোন আইনের বিচারের জন্য নির্দেশ করে। রহিত করেছেন, কুফর কাজ করেছেন, তাহলে যিনি বিচারের জন্য আল-ইয়াসাকে নির্দেশ করেন এবং তাকে প্রাধান্য দেন তার কী অবস্থা? যে এটা করে সে মুসলমানদের ঐক্যমত অনুযায়ী কাফির’ [আল-বিদায়াহ ওয়াল-নিহায়া, 13/139]। যাইহোক, যে ব্যক্তি কুফর আইন প্রণয়ন করে তার সম্পর্কে ইসলামের পণ্ডিতরা কী বিশ্বাস করেন তার যুক্তিগুলি ইতিমধ্যেই ব্যাখ্যা করেছেন শাইখ উসাইমিন, একজন সালাফি পন্ডিত, আমি এখনও মাদখালির নিন্দা করতে দেখিনি (এখনও): 'যে ব্যক্তি আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, সে অনুযায়ী শাসন করে না, কারণ সে তার সম্পর্কে সামান্য চিন্তা করে বা একে তুচ্ছ মনে করে বা অন্য কিছুকে এর চেয়ে উত্তম এবং মানুষের জন্য বেশি উপকারী বা এর সমতুল্য বলে বিশ্বাস করে, সে একজন কাফির যার কুফরি। তাকে ইসলামের ঊর্ধ্বে। এর মধ্যে তারা অন্তর্ভুক্ত যারা লোকেদের জন্য আইন জারি করে যা ইসলামী আইনের পরিপন্থী, এমন একটি ব্যবস্থা হতে যা মানুষ অনুসরণ করে। তারা কেবল সেই আইনগুলি জারি করে যেগুলি ইসলামী আইনের পরিপন্থী কারণ তারা বিশ্বাস করে যে সেগুলি মানুষের জন্য আরও ভাল এবং আরও উপকারী, কারণ এটি যুক্তিযুক্ত এবং মানবিক প্রকৃতির ভিত্তিতে জানা যায় যে কেউ এক পথ থেকে ভিন্ন পথে ফিরে যায় না। সে বিশ্বাস করে যে সে যে দিকে ফিরেছে তা উত্তম এবং সে যা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তার অভাব রয়েছে' [শারহ আল-উসুল আল-থালাতাহ] মহান আলেম আল-আল্লামা মুহাম্মাদ আল-আমীন আল-শানকিতি (রহঃ) বলেছেন: 'আয়াত থেকে যেমন আল্লাহ বলেছেন (অর্থের ব্যাখ্যা) "এবং তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত এবং তাঁর শাসনে কাউকে অংশীদার করেন না" [আল-কাহফ 18:26], এটি বোঝা যায় যে যারা প্রচার করে তাদের অনুসারীরা আল্লাহর নির্ধারিত বিধান ব্যতীত অন্য শরীক করা (শিরক)। এই বোঝাপড়াটি অন্যান্য আয়াতে স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, যেমন আয়াতটি যারা মৃত মাংসের অনুমতি দেওয়ার ক্ষেত্রে শয়তানের আইন অনুসরণ করে, দাবি করে যে এটি আল্লাহ কর্তৃক হত্যা করা হয়েছে [এবং এইভাবে অনুমতি দেওয়া উচিত]: “(হে ঈমানদারগণ) যে মাংসে (প্রাণী জবাই করার সময়) আল্লাহর নাম উচ্চারিত হয়নি, তা খাও না, নিশ্চয়ই তা ফিসক (আল্লাহর অবাধ্যতা)। এবং অবশ্যই, শয়তানরা তাদের বন্ধুদের (মানুষের কাছ থেকে) আপনার সাথে বিবাদ করার জন্য উদ্বুদ্ধ করে এবং যদি আপনি তাদের আনুগত্য করেন [আল-মায়তাহ (একটি মৃত প্রাণী) খাওয়ার মাধ্যমে] তবে আপনি অবশ্যই মুশরিক হয়ে যাবেন। মুশরিক)" [আল-আন‘আম 6:121]। … নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আদী ইবন হাতেম (রাঃ) এর কাছে এটি ব্যাখ্যা করেছিলেন যখন তিনি তাকে সেই আয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যেখানে আল্লাহ বলেন (অর্থের ব্যাখ্যা): “তারা (ইহুদী এবং খ্রিস্টানরা) আল্লাহ ব্যতীত তাদের রবী ও সন্ন্যাসীদেরকে তাদের প্রভু হিসাবে গ্রহণ করেছিল" [আল-তওবাহ 9:31]। তিনি ব্যাখ্যা করেছেন যে তারা তাদের জন্য হালাল করেছে যা আল্লাহ হারাম করেছেন এবং তারা তাদের জন্য হারাম করেছেন যা আল্লাহ অনুমতি দিয়েছেন এবং তারা [লোকেরা] তাতে তাদের অনুসরণ করেছে; এভাবেই তারা তাদের প্রভু হিসাবে গ্রহণ করেছিল। যে বিষয়ে স্পষ্ট প্রমাণ একসত্য যে, সূরা আল-নিসা'তে, আল্লাহ, তিনি মহিমান্বিত ও মহিমান্বিত হতে পারেন, এমন লোকদের উল্লেখ করেছেন যারা বিচারের জন্য তাঁর দ্বারা নির্ধারিত আইন ব্যতীত অন্য কিছুর প্রতি নির্দেশ করতে চান এবং তাদের বিশ্বাসী হওয়ার দাবিতে বিস্মিত হন, কারণ তাদের দাবি বিশ্বাসী। যদিও তারা মিথ্যা বিচারকদের কাছে রায়ের জন্য উল্লেখ করতে চায় তা দেখায় যে তারা মিথ্যা বলার পর্যায়ে পৌঁছেছে যা বিস্ময়কর। এটাই আল্লাহ বলেন (অর্থের ব্যাখ্যা): “আপনি কি তাদের (মুনাফিকদের) দেখেননি যারা দাবী করে যে, আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে এবং আপনার পূর্বে যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে তারা বিশ্বাস করে এবং তারা (তাদের বিবাদের) ফয়সালা তাগুতের (মিথ্যা) কাছে যেতে চায়? বিচারক) যখন তাদের প্রত্যাখ্যান করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শয়তান (শয়তান) তাদের পথভ্রষ্ট করতে চায়" [আল-নিসা' 4:60] আমরা উদ্ধৃত খোদায়ী নাযিলকৃত কিতাবসমূহ থেকে সকলের কাছে এটা খুবই স্পষ্ট হয়ে যায় যে, যারা শয়তান কর্তৃক তার সমর্থকদের ঠোঁটে প্রবর্তিত মানবসৃষ্ট আইন অনুসরণ করে যা আল্লাহ তাআলার ঠোঁটে যা নির্ধারণ করেছেন তার বিপরীত। তাঁর রসূলগণ (আল্লাহর আশীর্বাদ ও সালাম), এতে কোন সন্দেহ নেই যে, তারা কাফির ও মুশরিক, একমাত্র সেই ব্যক্তি ব্যতীত যাদেরকে আল্লাহ ওহীর আলোয় অন্ধ করে দিয়েছেন এবং পথভ্রষ্ট হতে ছেড়ে দিয়েছেন। স্বর্গ ও পৃথিবীর স্রষ্টা কর্তৃক নির্ধারিত আইনের পরিপন্থী যে আইনী ব্যবস্থা, সে অনুযায়ী শাসন করা স্বর্গ ও পৃথিবীর স্রষ্টার প্রতি অবিশ্বাসের কারণ, যেমন উত্তরাধিকারে নারীর উপর পুরুষকে প্রাধান্য দেওয়ার দাবি। ন্যায্য নয় এবং উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে তাদের সমান করা আবশ্যক, এবং বহুবচন বিবাহ অন্যায়, বা বিবাহবিচ্ছেদ নারীর জন্য অন্যায়, এবং পাথর ছুঁড়ে মারা, হাত কেটে ফেলা ইত্যাদি বর্বর কাজ যা করা উচিত নয়। মানুষের কাছে, এবং তাই। এই ধরনের ব্যবস্থাকে সমাজের মানুষের জীবন এবং তাদের সম্পদ, সম্মান, বংশ, যুক্তি এবং ধর্মকে শাসন করা স্বর্গ ও পৃথিবীর স্রষ্টাকে অবিশ্বাস করা এবং যিনি সমস্ত কিছু সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি সৃষ্টি করেছেন তার দ্বারা নির্ধারিত ঐশী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে লঙ্ঘন। তাদের সর্বোত্তম স্বার্থে কি ভাল জানেন; তিনি মহিমান্বিত এবং তিনি ব্যতীত অন্য কোন আইনদাতা থাকার ঊর্ধ্বে মহিমান্বিত হতে পারেন। "নাকি আল্লাহর সাথে তাদের শরীক (মিথ্যা উপাস্য) আছে যারা তাদের জন্য এমন একটি দ্বীন প্রতিষ্ঠা করেছে যা আল্লাহ নির্ধারিত করেননি?" [আল-শুরা 42:21] “(হে মুহাম্মাদ এই মুশরিকদেরকে) বলুন: ‘আমাকে বলুন, আল্লাহ আপনার জন্য কি বিধান নাযিল করেছেন! আর তুমি এটাকে হালাল ও হারাম করেছ।’ (হে মুহাম্মদ) বলুন: ‘আল্লাহ কি তোমাকে (এটা করার) অনুমতি দিয়েছেন, নাকি তুমি আল্লাহর বিরুদ্ধে মিথ্যারোপ করছ?’ (ইউনুস 10:59) "বলুন, 'নিশ্চয়ই যারা আল্লাহর বিরুদ্ধে মিথ্যা আরোপ করে, তারা কখনই সফলকাম হবে না'" [ইউনুস 10:69]' [আদওয়া আল-বায়ান, আয়াতের ভাষ্য (অর্থের ব্যাখ্যা): "এবং তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত ও শাসনে কাউকে শরীক করেন না" [আল-কাহফ 18:26]]। মাদখালিরা মুসলিম বিশ্বে ধর্মনিরপেক্ষতার কারণকে সাহায্য করে শেষ পর্যন্ত, মাদখালিরা মুসলিম বিশ্বের ধর্মনিরপেক্ষকরণের পথ প্রশস্ত করবে। কিভাবে? কারণ তারা আগে খ্রিস্টানদের পথ অনুসরণ করে – যারা ‘রাজাদের ঐশ্বরিক অধিকার’ মতবাদ উদ্ভাবন করেছিল, এবং তারপর হবসের অত্যাচারীদের সহ্য করার ধর্মনিরপেক্ষ ন্যায্যতা… রাজাদের মতবাদের ঐশ্বরিক অধিকার বলে যে রাজারা ঈশ্বরের দ্বারা নিযুক্ত, এবং মন্দ রাজা ঈশ্বরের শাস্তি। তাই আরও প্রার্থনা করুন এবং ব্যক্তিগতভাবে ধার্মিক হন, এবং রাজা আবার ভাল হবেন। পরিচিত শব্দ? হ্যাঁ, খ্রিস্টানরা জনসাধারণকে শান্ত করার জন্য এটি বিশ্বাস করেছিল। টমাস হবস যুক্তি দিয়েছিলেন যে একজন নেতা থাকা কোন নেতার চেয়ে ভাল ছিল এবং এটি যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে, তাই তিনি যা করেন তা সহ্য করার যুক্তি দেন – তিনি যতই হত্যা, নিপীড়ন এবং এমনকি ধর্মীয় মতবাদের বাধ্যবাধকতাও করেন না কেন… হবসের প্রতিক্রিয়া ধর্মনিরপেক্ষ উদারতাবাদের দিকে নিয়ে যায়। . লক যুক্তি দিয়েছিলেন যে আপনাকে বিশৃঙ্খলা থেকে রক্ষা করার জন্য একজন নেতা থাকার অর্থ কী, যখন নেতার ইচ্ছা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে, এবং তিনি (বা তার বন্ধুরা) দায়মুক্তির সাথে যে কোনও সময় কাউকে হত্যা করতে পারেন। তিনি বলেছিলেন যে এটি নেতার জনগণকে দাস করে তোলে, কারণ সে তার ইচ্ছামতো তাদের জীবনের মালিক। লক যুক্তি দিয়েছিলেন যে আইনের জন্য যা প্রয়োজন তা হল নিরঙ্কুশ হওয়া, এবং নেতা সহ এর অধীনে থাকা প্রত্যেকে। ppl তাহলে জানবেন যে তারা যদি আইনের অনুমতিযোগ্য এলাকায় থাকে তবে তারা নিরাপদ। এটাকে তিনি ‘স্বাধীনতা’ বলেছেন। কিন্তু এটি একটি ধর্মনিরপেক্ষ উদার দিক নিয়েছিল কারণ খ্রিস্টানরা অত্যাচারীদের প্রতি নিষ্ক্রিয়তা সমর্থন করার জন্য অনেক বাইবেলের ব্যাখ্যা সংযুক্ত করেছিল, লোকেরা বাইবেল থেকে দূরে সরে গিয়েছিল এবং ধর্মনিরপেক্ষ খ্রিস্টান, দেববাদী (এবং পরে,নাস্তিক)। বাইবেল অত্যাচার থেকে 'স্বাধীনতার' গ্যারান্টি দেওয়ার জন্য খুব অস্পষ্ট ছিল। এভাবে সেকুলারিজম লিবারেলিজমের জন্ম হয় মাদখালিরা ইসলামের সাথেও তাই করছে। জনগণ যদি অত্যাচারী শাসকদের প্রতি নিষ্ক্রিয় হওয়ার সাথে ইসলামকে যুক্ত করে রাখে, তবে তারা যা কিছু করতে পারে (এবং তাদের সহযোগী/অধীনস্থরা) মানুষের 'অধিকার' শুধুমাত্র আপনার মাথা নিচু করে, ঘুষ দিয়ে এবং সুবিধার সুবিধা অর্জনের মাধ্যমেই বিদ্যমান থাকে। হাস্যকরভাবে, ইসলামের পক্ষে কথা বলতে না পেরে মানুষের দুর্নীতি ত্বরান্বিত হয়, পাছে আপনাকে একজন 'ধর্মান্ধ' হিসাবে দেখা হবে এবং কারারুদ্ধ বা আরও খারাপ করা হবে। ইসলামের ভাবমূর্তি এবং উম্মাহর ভবিষ্যৎ বিশ্বাসকে বাঁচাতে আমাদের মাদখালীদের খণ্ডন করতে হবে। এখন, আজ কি করতে হবে। আজ ইসলামিক শাসন ব্যবস্থা কিভাবে পরিবর্তন করা যায় উম্মাহর অগভীর চিন্তাধারা, এবং এর ফলে মাদখালিদের, মানে শাসকের আনুগত্য করার একমাত্র বিকল্প হল বিপ্লব। তাই না. দুর্ভাগ্যবশত জিহাদিরা (যারা বিশ্বাস করে যে আমাদের আজ ধর্মনিরপেক্ষ শাসকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা উচিত) দুর্ভাগ্যক্রমে মুদ্রার অন্য দিক। জিহাদিরা তাদের মাদখালী চাচাতো ভাইয়ের মতো নেতাদের বিরুদ্ধে তাকফির করে এবং তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু করতে চায়। তারা এটি করা ভুল, কারণ রাষ্ট্রের কাছে তাদের চেয়ে বেশি সম্পদ রয়েছে এবং তারা কেবল দুর্বল ব্যর্থ রাষ্ট্রগুলিতেই সফল। এছাড়াও অনেক মুসলিম মারা যাবে। সমস্যা হল, সৈন্য এবং সরকারী প্রশাসক ইত্যাদি যারা রাষ্ট্রকে সমর্থন করে তারা অজ্ঞ, তাদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে অজ্ঞ, ইসলামী আইন এমনকি যা বলে তা অজ্ঞ (এটির বিবরণ)। ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা হিসেবে অনেক মুসলমানের কাছে অদ্ভুত, যারা জন্মেছে শুধুমাত্র একটি ধর্ম হিসেবে শেখানো হয়েছে। যদি মুসলিম উম্মাহ সত্যিই বুঝতে পারে জাতীয়তাবাদ হারাম, ঐক্য বাধ্যতামূলক এবং রাজনৈতিক, এবং শুধুমাত্র একজন নিযুক্ত ইমাম (একবচন) বৈধ যিনি ইসলামী আইনকে সমর্থন করেন, তারা আমাদের প্রয়োজনীয় পরিবর্তন ঘটাবে। মুআযহিব জাবাল বলেছেন: "জ্ঞান হল নেতা এবং কর্ম হল তার অনুসারী।" আঞ্চলিক 'নেতাদের' কোনো বৈধতা আছে এমন ভ্রান্ত বিশ্বাস অন্যতম বাধা। তারা করে না। তারা গ্যাং লিডারও হতে পারে। গ্যাংদের শক্তি আছে, কিন্তু এটি তাদের বৈধ করে না, এমনকি যদি তারা একটি ছোট এলাকা ‘শাসন’ করে যেখানে পুলিশ প্রবেশ করে না। এবং শুধুমাত্র গ্যাং বা মাফিয়া নেতাদের কোন বৈধতা নেই, তার মানে এই নয় যে আমাদের তাদের সাথে লড়াই করতে হবে। জিহাদি পদ্ধতিটি হবে একটি প্রতিদ্বন্দ্বী মিলিশিয়া তৈরি করা, যা একটি কার্টেল বা মাফিয়ার উচ্চতর সম্পদের বিরুদ্ধে সফল হতেও পারে বা নাও পারে - প্রতিদ্বন্দ্বী মিলিশিয়াদের সম্পদের প্রয়োজন হবে, যা তারা কেবলমাত্র চাঁদাবাজি, অপহরণ এবং অবৈধ চুক্তির মাধ্যমে পাবে, শেষ পর্যন্ত মিলিশিয়া একটি নতুন গ্যাং বা মাফিয়া হয়ে উঠছে। যাইহোক, গ্যাংগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করার সবচেয়ে যুক্তিসঙ্গত উপায় হল সমস্ত লোককে তাদের আনুগত্য করা বন্ধ করে দেওয়া এবং পরিবর্তে পুলিশকে তাদের সাথে লড়াই করার জন্য জোগাড় করা, এবং যদি সেখানে কোনও পুলিশ না থাকে, তবে জনগণকে অবশ্যই একটি পুলিশ বাহিনী পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে হবে যা ধারণ করে। একটি রাষ্ট্রের উচ্চতর সম্পদ। আমরা যদি সবাইকে বোঝাই যে 'শাসকদের' আনুগত্য করা উচিত নয়, তাদের অনুসারীদের বোঝানো সহ, গ্যাং লিডারের ক্ষমতা বাষ্প হয়ে যাবে - যেমন আবদুল্লাহ ইবনে সালুল ভেবেছিলেন যে তিনি ইয়াথ্রিবের রাজা হবেন, যতক্ষণ না মুসলিমরা ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ অর্জন করে। আওস ও খাযরাজ উভয়ের দালাল (আহল উল হাল ওয়াল আকদ)। সংক্ষেপে, আমাদের যা দরকার তা হল দাওয়াহ ইসলামের জ্ঞান এবং বোঝার দ্বারা পরিচালিত হয় এবং বিশ্ব কীভাবে কাজ করে। মাধখালিদের রাষ্ট্রকৌশল সম্পর্কে অজ্ঞতা তাদের রাষ্ট্রকল্পের হাদিস সম্পূর্ণরূপে বুঝতে অক্ষম করে তুলেছিল যেমন চিকিৎসা নীতিশাস্ত্রের বই পড়লে আপনি ওষুধ জানতে পারবেন না। কিন্তু দাওয়াহ শুধুমাত্র ব্যক্তিদের দ্বারা করা যায় না, তাদের প্রয়োজন ভ্যানগার্ড গ্রুপ (সম্প্রদায় নয়! গ্রুপ, যেমন কোম্পানি বা দাতব্য সংস্থাগুলি কেমন)। ভ্যানগার্ড গ্রুপগুলি পর্দার আড়ালে নেটওয়ার্ক করতে পারে, প্রতিবাদ/বিক্ষোভ সংগঠিত করতে পারে এবং করতে পারে - একটি সমাজের মনস্তাত্ত্বিক 'সামাজিক চুক্তি'কে উদ্দেশ্যহীন অস্তিত্ব থেকে পরিবর্তন করতে, একটি দৃষ্টিভঙ্গি এবং মহাজাগতিক উদ্দেশ্যের পিছনে ঐক্য করতে যা সমস্ত ক্রিয়া এবং সংস্কৃতিকে অবহিত করে। মাদখালিরা সেই খুরুজকে ডাকবে (যদিও কোন সহিংসতা জড়িত নয়, এবং কোন তাকফির জড়িত নয়, কারণ আমরা আজ মুসলিম বিশ্বকে কেবল অজ্ঞ)। জিহাদিরা এটাকে বলবে ‘সব কথা নয় অ্যাকশন’, কিন্তু তারা উভয়েই ভুল। মহানবী (সাঃ) কখনো জোর করে মদীনা দখল করেননি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনোই জোর করে মদীনা দখল করেননি, তিনি মুসআব ইবনে উমায়ের এবং মদীনা সমর্থকদের একটি দলের দাওয়াহ প্রচেষ্টার মাধ্যমে এটি অর্জন করেছিলেন। এটি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দেখায় যে এটি অর্জনের জন্য আমাদের একজন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রয়োজন নেই, কেবল প্রজ্ঞা, জ্ঞান, সংগঠন এবং অধ্যবসায়। যুদ্ধবাজরা 'শাসক' নয়: কেন গ্যাং নেতাদের নেইইসলামে বৈধতা আমি ‘নেতাদের’ যুদ্ধবাজ বলি, কারণ যুদ্ধবাজ তারাই যারা কেবল সামরিক শক্তি নিয়ন্ত্রণ করে ক্ষমতায় থাকে, জনগণের সম্মতি নয়। ইংরেজিতে, 'ওয়ারলর্ড' শব্দের অর্থ এমন একজন ব্যক্তি যার চারপাশে যোদ্ধাদের একটি দল থাকার কারণে ক্ষমতা রয়েছে যারা তাকে আনুগত্য করে কিন্তু তাকে শাসন করার জন্য জনগণের দ্বারা নিযুক্ত বা বায়াহ দেওয়া হয়েছে বলে নয়। যুদ্ধবাজদেরকে প্রাক্তন রাষ্ট্রের ভাঙ্গা অবশেষের সভাপতিত্ব হিসাবেও সংজ্ঞায়িত করা হয়। এটি ঠিক আজ মুসলিম বিশ্ব যেখানে উম্মাহ বাস করে, খিলাফতের পূর্ববর্তী জমিগুলি জাগরণে বিভক্ত। এইভাবে ইংরেজি শব্দ 'ওয়ারলর্ড' সংজ্ঞাগতভাবে 'শাসকদের' ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যারা আজ মুসলিম বিশ্বের উপর ক্ষমতার অধিকারী। গাজ্জালি একটি হাদিস সম্পর্কে মন্তব্য করেন “তিনজন ছাড়া মানুষের বিচার করা হবে না: একজন আমির, একজন উপ (আমিরের) এবং একজন অনুপ্রবেশকারী” আমির হলেন ইমাম (ইমামগণ সর্বদা বিচারক হয়েছেন); ডেপুটি তার সহকারী, যখন অন্য কেউ একজন অনুপ্রবেশকারী যে তার তা করার কোন প্রয়োজন ছাড়াই সেই দায়িত্ব গ্রহণ করে’ [ইমাম গাজ্জালী, ইহইয়া উলূম উল দ্বীন] একটি উদাহরণ ব্যবহার করার জন্য, এমন একটি শহর কল্পনা করুন যেখানে পুলিশ বাহিনী দুর্বল বা অস্তিত্বহীন, এবং গ্যাংগুলি শহরের বিভিন্ন এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে, প্রতিটি গ্যাংয়ের একজন নেতা থাকে। সেই গ্যাং লিডাররা কি কর্তৃত্ব নিয়ে মুসলমানদের উপর ‘শাসক’ হয়ে যায়? না কেন? কারণ ক্ষমতা ও ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ থাকা সত্ত্বেও তাদের বৈধতার অভাব রয়েছে। এবং আপনি যদি এটি অদ্ভুত মনে করেন যে খিলাফত ছাড়া কারও বৈধতা থাকতে পারে না, তবে ইমাম গাজ্জালির বাণী পড়ুন যারা তাঁর সময়ের অযোগ্য (জ্ঞানে) খলিফার সমালোচনা করে: 'এটি আহকামের (ইসলামের আইনগত রায়) উপর একটি গুরুতর আক্রমণ এবং তাদের নিষ্ক্রিয়তা এবং অবহেলার একটি সুস্পষ্ট ঘোষণা এবং এটি সমস্ত গভর্নরের অবৈধতা এবং কাদিসের বিচারের অযৌক্তিকতা এবং ধ্বংসের স্পষ্ট ঘোষণার আহ্বান জানাবে। ঈশ্বরের অধিকার [হুদূদ] এবং প্রেসক্রিপশন এবং রক্ত ​​ও গর্ভ [সন্তান] এবং সম্পত্তির [প্রতিশোধ (কাসাস)] বাতিল করা এবং পৃথিবীর [সমস্ত] অঞ্চলে কাদিস থেকে জারি করা বিবাহের অবৈধ ঘোষণা জীবের হেফাজতে [যত্ন] ঈশ্বরের সর্বোচ্চ অধিকারের অবশিষ্টাংশ। কেননা এ ধরনের সমস্ত বিষয় তখনই বৈধ হবে যদি ইমাম কর্তৃক যথাযথভাবে নিযুক্ত কাদিস থেকে জারি করা হয় - যা ইমামতি না থাকলে অসম্ভব। সুতরাং একটি মতবাদের কলুষতার প্রকাশ ঘটানো যা ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ এবং কর্তব্য… ঈশ্বরের সাহায্যে আমরা এটি করার চেষ্টা করব। আমরা দাবি করি যে, ইমাম আল-মুস্তাযির বিল্লাহ হলেন প্রকৃত ইমাম যাকে মানতে হবে। [ইমাম গাজ্জালী, ‘আল-মুসতাযিরি’ (আল-গাজ্জালীর ফাদিয়াহ আল-বাতিনিয়াহ ওয়া ফাদাইল আল-মুসতাজরিয়াহ)] মাদখালিদের দাবি তারা নৈরাজ্য থেকে রক্ষা করে। কিন্তু নৈরাজ্যের গ্যাং লিডার রয়েছে, এটি একটি আইন বা উচ্চতর নীতির অধীনে পিপিএলকে একীভূত করে না। গাজ্জালি যেমন ব্যাখ্যা করেছেন, খলিফা ছাড়া কোনো বৈধতা নেই, এমনকি গভর্নরদের কাছেও এটি নৈরাজ্য। মাদখালিরা নৈরাজ্যের রক্ষক। তাই আমি এটি পড়ার সকলকে ইসলামে শাসনের ফিকাহ, তবে অর্থনীতি, রাষ্ট্রকল্প সম্পর্কে আরও অধ্যয়ন করার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি… সুন্নাহ এবং খিলাফাহ (ইমাম হিসাবে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উত্তরসূরিত্ব) মেনে চলুন এবং ধর্মনিরপেক্ষতার 'বিদা' অপসারণ করুন। জাতি-রাষ্ট্র এবং কুফর আইন। ইরবাদ ইবনে সারিয়াহ থেকে বর্ণিত: ‘আল-ইরবাদ বলেন: একদিন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদেরকে নামাযের নেতৃত্ব দিলেন, তারপর আমাদের মুখোমুখি হলেন এবং আমাদেরকে একটি দীর্ঘ উপদেশ দিলেন যা শুনে চোখ অশ্রুসজল হয়ে গেল এবং অন্তর ভীত হল। এক ব্যক্তি বললঃ আল্লাহর রাসূল! মনে হয় যেন এটা বিদায়ের উপদেশ, তাহলে আপনি আমাদের কি আদেশ দেন? অতঃপর তিনি বললেনঃ আমি তোমাদেরকে আল্লাহকে ভয় করতে এবং হাবশী দাস হলেও শুনতে ও আনুগত্য করার নির্দেশ দিচ্ছি, কারণ তোমাদের মধ্যে যারা আমার পরে বেঁচে থাকবে তারা বড় মতবিরোধ দেখতে পাবে। অতঃপর তোমরা অবশ্যই আমার সুন্নাহ এবং সঠিক পথপ্রাপ্ত খলিফাদের অনুসরণ করবে। এটি ধরে রাখুন এবং এটিতে দ্রুত লেগে থাকুন। নতুনত্ব এড়িয়ে চলুন, কারণ প্রতিটি নতুনত্ব একটি উদ্ভাবন এবং প্রতিটি উদ্ভাবন একটি ত্রুটি" [সুনান আবি দাউদ 4607] দোযখের আগুনে (শয়তানের অন্তরে?) আহবানকারীদের থেকে নিজেদের রক্ষা করার সর্বোত্তম উপায় হল উম্মাহকে আবার এক জামাআতে একত্রিত করার জন্য আহ্বান করা এবং প্রচারাভিযান পরিচালনা করা এবং একজন ইমাম নিয়োগ করা। আমি জিজ্ঞেস করলাম, “সেই ভালোর পরে কি কোন মন্দ থাকবে?” তিনি উত্তরে বললেন, হ্যাঁ, (জাহান্নামের) দরজায় কিছু লোক ডাকবে, আর যে তাদের ডাকে সাড়া দেবে, তাকে তারা (জাহান্নামের) আগুনে নিক্ষেপ করবে। আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি কি আমাদের কাছে তাদের বর্ণনা করবেন?" তিনি বলেন, “ওরা আমাদের নিজেদের থেকে হবেমানুষ এবং আমাদের ভাষায় কথা বলবে।" আমি বললাম, "আমার জীবনে এমন অবস্থা হলে আমাকে কি করতে আদেশ করবেন?" তিনি বললেন, “জামাআত ও তাদের ইমামের [একবচন] সাথে লেগে থাকো” আমি বললাম, “যদি কোন জামাআত বা ইমাম [একবচন] না থাকে? তিনি বললেন, “তাহলে ঐ সমস্ত দলাদলি [ফিরাক] থেকে দূরে সরে যাও, এমনকি যদি তুমি গাছের শিকড় কামড়াও (খাও) যতক্ষণ না তুমি সেই অবস্থায় থাকবে মৃত্যু তোমাকে গ্রাস করবে। তখন তিনি বললেনঃ এমন নেতা থাকবে যারা আমার নির্দেশে পরিচালিত হবে না এবং যারা আমার পথ অবলম্বন করবে না? তাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ থাকবে যাদের মানুষের দেহে শয়তানের হৃদয় থাকবে। আমি বললামঃ কি করবো। রসূলুল্লাহ (সাঃ) যদি আমি (হতে) সেই সময় থাকতে পারি? তিনি উত্তর দিলেন: আপনি আমির [একবচন] শুনবেন এবং তার আদেশ পালন করবেন; এমনকি যদি তোমার পিঠে চাবুক মারা হয় এবং তোমার সম্পদ ছিনিয়ে নেওয়া হয় তবুও তোমার কথা শুনতে হবে এবং মান্য করতে হবে। [সহীহ মুসলিম 1847খ] ইনশাআল্লাহ এটাই হবে খিলাফাহ রাশিদা (সঠিক নির্দেশিত) রাষ্ট্রের ভবিষ্যদ্বাণীকৃত প্রত্যাবর্তন। হুদাইফা খ. আল-ইয়ামান (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে নবুওয়াত থাকবে যতদিন আল্লাহ চান। অতঃপর আল্লাহ যখনই তা অপসারণ করতে চাইবেন তখনই তা অপসারণ করবেন এবং ভবিষ্যদ্বাণীমূলক পদ্ধতির উপর খিলাফত হবে। যতদিন আল্লাহ তা টিকে থাকতে চান ততদিন পর্যন্ত থাকবে, তারপর আল্লাহ যখনই তা অপসারণ করতে চাইবেন তখনই তা অপসারণ করবেন। অতঃপর একটি চিরস্থায়ী রাজবংশ হবে এবং তা ততদিন থাকবে যতদিন আল্লাহ তা বহাল থাকতে চান। অতঃপর আল্লাহ যখনই তা অপসারণ করতে চাইবেন তখনই তা দূর করবেন। অতঃপর অত্যাচারী (জবরদস্তি) রাজত্ব থাকবে এবং তা ততদিন থাকবে যতদিন আল্লাহ তা বহাল থাকতে চান। অতঃপর তিনি যখনই তা অপসারণ করতে চাইবেন তখনই তা সরিয়ে দেবেন এবং তারপর ভবিষ্যদ্বাণীমূলক পদ্ধতির উপর খিলাফত হবে।” [আহমদ (18406)] মাদখালিস নেপোলিয়ন বোনাপার্টের মিশর বিজয় এবং 'আইএসআইএস চ্যালেঞ্জ'কে সমর্থন করত এবং যদি কেউ এখনও মনে করে যে শুধুমাত্র একজন মুসলিম হিসাবে চিহ্নিত করা, এবং ক্ষমতা এবং ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ একজনকে 'শাসক' করার জন্য যথেষ্ট, তাহলে তারা কি সঙ্গতিপূর্ণ হবে এবং 2014-2017 এর মধ্যেও আইএসআইএসকে 'শাসক' বলবে কারণ তারাও অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করেছিল? ! আমি আশা করি তাদের না বলার বুদ্ধি আছে। আর না বললে আজকে স্বঘোষিত ‘শাসকদের’ কাছে একই জবাব দিতে হবে। এবং আরও হাস্যকর সিদ্ধান্তে নিয়ে গেলে, মাদখালিদের নেপোলিয়ন বোনাপার্টের মিশর জয় করার সময় 'শুনতে এবং মানতে' হত, কারণ তিনি তার নতুন শাসনকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য এবং 'খুরোজ' প্রতিরোধ করার জন্য তিনি এবং তার সেনাবাহিনীকে 'অসিদ্ধ মুসলমান' ঘোষণা করতে মাদখালি যুক্তি ব্যবহার করেছিলেন। এটার বিরুদ্ধে. 'কে জানে তার হৃদয়ে কি ছিল', তাই না? ‘আমি স্বীকার করছি যে বোনাপার্ট তার ধর্মান্তরিত হওয়ার বিষয়ে প্রায়ই মুসলিম ধর্মের প্রধানদের সাথে কথা বলেছেন; কিন্তু শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য। কোরানের পুরোহিতরা, যারা সম্ভবত আমাদের ধর্মান্তরিত করতে পেরে আনন্দিত হতেন, তারা আমাদের সবচেয়ে বেশি ছাড় দিয়েছেন। কিন্তু এই কথোপকথনগুলি নিছক বিনোদনের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল, এবং কখনই তাদের কোন গুরুতর ফলাফলের দিকে নিয়ে যাওয়ার অনুমান করা যায় না। বোনাপার্ট যদি একজন মুসলমান হিসেবে কথা বলতেন, তাহলে সেটা ছিল তার চরিত্রে একজন মুসলিম দেশের সামরিক ও রাজনৈতিক প্রধান। এটি করা তার সাফল্যের জন্য, তার সেনাবাহিনীর নিরাপত্তার জন্য এবং ফলস্বরূপ, তার গৌরবের জন্য অপরিহার্য ছিল। প্রতিটি দেশে তিনি একই নীতিতে ঘোষণাপত্র তৈরি করতেন এবং ভাষণ দিতেন। ভারতে তিনি আলীর জন্য, থিবেতে দালাই-লামার জন্য এবং চীনে কনফুসিয়াসের জন্য হতেন। [R.W. Phipps দ্বারা সম্পাদিত লুই অ্যান্টোইন ফাউভেলেট ডি বোরিয়েনের নেপোলিয়ন বোনাপার্টের স্মৃতিচারণ। ভলিউম 1 (নিউ ইয়র্ক: Charles Scribner's Sons, 1889) p. 168-169] খিলাফত একটি সুন্নাত যা আমাদের অবশ্যই আঁকড়ে ধরতে হবে - তাই ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদের উপর শাসনের আনুগত্যকে ন্যায্যতা প্রদানকারীদের বিদা থেকে সাবধান থাকুন ইরবাদ ইবনে সারিয়াহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে এমন একটি খুতবা দিয়েছিলেন যা অন্তরকে ভীত করে এবং চোখ অশ্রুসজল করে দেয়। তখন আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! [এটি যেন একটি বিদায়ী খুতবা] তাই আমাদেরকে উপদেশ দিন।’ তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে আল্লাহকে ভয় করতে এবং শুনতে ও আনুগত্য করার উপদেশ দিচ্ছি, যদিও একজন হাবশী দাস তোমার ওপর শাসন করে। নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্য থেকে যিনি বসবাস করেন তিনি অনেক ভিন্নতা দেখতে পাবেন, তাই আমার সুন্নত এবং সঠিক পথপ্রদর্শনকারী খলিফাদের সুন্নাতের উপর থাকা আপনার উপর। আপনার পিছনের দাঁত দিয়ে এটি কামড় দিন এবং নতুন উদ্ভাবিত বিষয়গুলি থেকে সাবধান থাকুন, কারণ, প্রতিটি নতুন উদ্ভাবিত জিনিস একটিউদ্ভাবন, এবং সমস্ত উদ্ভাবনই পথভ্রষ্টতা।"

  মাদখালিদের বিচ্যুতি ও বিদা' ভুলভাবে একাধিক ধর্মনিরপেক্ষ শাসককে একক খিলাফত হিসাবে একই শরী' অধিকারের অধীনে রাখা। "মাদখালি"...