expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪

সৌদি রাজ পরিবারের রক্তের ব্যবচ্ছেদে ইহুদি রকৃত স্রোত, ওহাবিজম ও জায়োনিজম একই সূত্রে গাঁথা

 "সৌদি রাজ পরিবারের রক্তের ব্যবচ্ছেদে ইহুদি রকৃত স্রোত, ওহাবিজম ও জায়োনিজম একই সূত্রে গাঁথা"

সৌদি যুবরাজ




শিরেনাম দেখেই বুঝতে পারছেন আজকে আলোচনার বিষয়টি কি। আশা করি প্রত্যকটি পর্ব আলাদা আলাদা ভাবে আপনাদের হৃদয়ে দাগ কাটবে আর নতুন নতুন চিন্তার উদয় ঘটাবে। আমি প্রত্যকটি বিষয়ের উপর পর্যাপ্ত তথ্য সংগ্রহ করেই এই লেখা দিয়েছি। এই সিরিজটি পড়লে বুঝতে পারবেন সৌদি রাজ পরিবার আদতেই ইহুদিদের রক্তের ধারা।

সউদী রাজপরিবার-এর প্রকৃত পূর্বপুরুষ হচ্ছে ইহুদী।

সউদী রাজপরিবার

কে তাদের প্রকৃত পূর্বপুরুষ? সত্যিই কি সউদী রাজ পরিবার “আনজা বিন ওয়াইল” গোত্রের সদস্য, যা তারা দাবি করে থাকে? তারা কি প্রকৃতপক্ষে ইসলাম ধর্মের অনুসারী? আসলেই কি তারা আরব বংশোদ্ভূত? উপরের প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর সউদী রাজ পরিবারের অনেক দাবিরউপর কলঙ্ক আরোপ করবে এবং যুক্তির দ্বারা অনেক মিথ্যা উদ্ধৃতি খণ্ডন করবে। অপরদিকে মুনাফিকরা তাদের বিবেক বুদ্ধি বিক্রি করে দিয়ে, প্রকৃত সত্য গোপনকরে সউদী রাজ পরিবারের মিথ্যা ইতিহাস রচনা করেছে। উচ্ছিষ্ট ভোগী কয়েকজন সাংবাদিক এবং ঐতিহাসিক সামান্য কিছু আর্থিক আনুকূল্যের কারণে সউদী রাজ পরিবারের বংশানুকূলের পরিচয়কে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক বংশের সঙ্গে যুক্ত করেছে।


নাউযুবিল্লাহ! এ সকল মিথ্যাতথ্য প্রদান কারীরা বলতে চায় এই সৌদী শাসকরা হচ্ছে পৃথিবীতে আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে মনোনীত খলীফা।এটা অত্যন্ত স্পষ্ট যে, এ সকল তোষামোদির মূল কারণ হলো সউদী রাজপরিবারের অপরাধ, নৃশংসতাকে জায়িয করার লক্ষ্যে সমর্থন আদায় করা, যাতে তাদের সিংহাসন অটুট থাকে এবং তাদের স্বেচ্ছাচারিতার সুযোগগুলো যেন হাতছাড়া হয়ে না যায়। অথচ তাদের এ সকল কর্মকাণ্ড, স্বৈরাচারী মানসিকতা ইসলামের প্রকৃত বিশ্বাসের পরিপন্থী। ইসলাম ধর্মে রাজতন্ত্রের কোন সুযোগ নেই। কোন ব্যক্তি বা তার পরিবারের যে কোন সদস্যের চাপিয়ে দেয়া শাসনব্যবস্থা হচ্ছে রাজতন্ত্র, যা সাধারণ মানুষের অধিকারকে দমিয়ে রাখে এবং রাজার স্বৈরাচারী এবং স্বেচ্ছাচারী শাসনেরবিরুদ্ধে যে কোন সরব বক্তার বাক রুদ্ধ করে।


কুরআন মজিদে এ সকল রাজাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে রাজা-বাদশাহরা যখন কোন জনপদে প্রবেশ করে, তখন তাকে, বিপর্যস্ত করে দেয় এবং সেখানকার সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিবর্গকেঅপদস্থ করে। তারাও এরূপ করবে।” (সূরা নমল : আয়াত- ৩৪)। 

অথচ এই সউদী রাজ পরিবার কুরআন মজিদ-এর এই আয়াত শরীফকে প্রকাশ্য উপেক্ষা করে আবার দৃঢ়তার সাথে মিথ্যা দাবিও করে যে, তারা হচ্ছে কুরআনুল কারীমের সঠিক অনুসারী। সউদী সরকারের তরফ থেকে নিষেধাজ্ঞা আছে,রেডিও, টেলিভিশনে কুরআন শরীফ-এর সূরা নমলের ৩৪ নম্বর আয়াত শরীফ যেন তিলাওয়াত করা না হয়। শুধুতাই নয়, যে কোন প্রকাশনায়, জার্নালে, লেখায় এই আয়াত শরীফ-এর ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।


সউদী রাজপরিবার ভীত সন্ত্রস্ত যে, এই আয়াত শরীফ-এর তিলাওয়াত এবং প্রচারনা তাদের রাজতন্ত্রের ভিত নাড়িয়ে দিতে পারে।






কারা এই সউদীরাজ পরিবার? এদের শেকড় কোথায়
? এবং তাদের আসল উদ্দেশ্য কি?
 সউদী রাজ পরিবারের সবাই ভালভাবেই  অবগত যে, বিশ্বের সকল মুসলমানগণ জেনে গেছে তাদের মূলে রয়েছে ইহুদী রক্ত। বিশ্বের সকল মুসলমান, তাদের রক্তাক্ত অতীত এবং বর্তমানের কদর্য এবং নিষ্ঠুর অত্যাচারের ইতিহাসও জেনে গেছে। বর্তমানে ইসলামের তথাকথিত লেবাস পরে (সুন্নতী পোশাক নয়) তারা প্রাণপণে তাদের ইহুদী অস্তিত্ব ঢাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এ কারণে বংশানুক্রমে তারা হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পর্যন্ত পৌঁছেছে-এই দাবি প্রমাণের জন্য যথেষ্ট অপচেষ্টাও চালাচ্ছে। তারা ভুলে গেছে বা উপেক্ষা করছে যে, ইসলাম কখনই শুধু বংশ পরিচয়কে প্রাধান্য দেয় না।

কুফরী করলে কেউ নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলের অন্তর্ভুক্ থাকে না। ইসলাম মানুষের ঈমান, আমলকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আল্লাহ রব্বুল আলামীন কুরআন মজীদ-এ ইরশাদ করেন “হে মানবজাতি,আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা পরস্পরে পরিচিত হও। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক উনার কাছে সেই সর্বাধিক সম্ভ্রান্ত যে সর্বাধিক পরহেযগার সে।

 নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক সর্বজ্ঞ, সব কিছুর খবর রাখেন।” যে কোন ধর্মত্যাগী বা কাফির নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সম্পৃক্ততার কথা দাবি করতে পারে না। হযরত বেলাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা নহু- যদিও তিনি ছিলেন আবিসিনিয়ার অধিবাসী এবং পরাধীন; কিন্তু ইসলামের কারণে তিনি ছাহাবীর মর্যাদা পেয়েছিলেন। বিপরীতে আবু লাহাব কুফরীর কারণে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, আশ্রাফুল আম্বিয়া হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চাচা হবার পরেও তার কোনো মর্যাদা নেই। ইসলামে কোন পক্ষপাতিত্ব নেই। মানুষের তাক্বওয়া, পরহেযগারীর উপর তার মাক্বাম ওমর্যাদা। 

কার কতটা বিত্ত, বৈভব বা কে কোন রাজবংশের তার মাধ্যমে ইসলাম কাউকে মর্যাদা দেয় না।

 এই সউদী রাজ পরিবারের প্রকৃত পূর্ব পূরুষ কে?

৮৫১ হিজরী সনের কথা। আল-মাসালিক সম্প্রদায়ের একদল লোক একটি কাফিলা তৈরি করে ইরাকের উদ্দেশ্যে যেযাত্রা করে। আল-মাসালিক ছিল আনজা গোত্রের শাখা। এই কাফিলার উদ্দেশ্য ছিল ইরাক থেকে খাদ্য শস্য এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয়  সামগ্রী ক্রয় করে এনে নজদে সরবরাহ করা। সেই কাফিলার প্রধান ছিল শামী বিন হাতলুল। কাফিলা যখন বসরায় পৌঁছে তখন খাদ্য শস্যের মজুদদার এক ইহুদী বড় ব্যবসায়ীর সাথে দলের লোকজন সাক্ষাৎ করে।

সেই ইহুদী ব্যক্তিটিছিল মোরদাখাই বিন ইব্রাহীম বিন মোসেহ। কোন কোন প্রাচীন ইতিহাসে ইহুদী মোরদাখাইকে মানি বিন রাবিয়া আলমুরাইদি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে


মোরদাখাই-এর বংশধরেরা ম্রুদা গোত্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। সেই ইহুদীব্যবসায়ীর সাথে দর কষাকষির সময় ইহুদী ব্যক্তিটি প্রশ্ন করে “আপনারা কোথা থেকে এসেছেন?” উত্তরে তারা বলেন, আমরা আনজা গোত্রের এবং আল-মাসালিক সম্প্রদায়ভুক্ত। আল মাসালিক সম্প্রদায়ের কথা শুনেই সেই ইহুদি ব্যবসায়ী আল-মাসালিক সম্প্রদায়ের উপস্থিত সবাইকে আবেগাপ্লুত হয়ে মুয়ানাকা করতে শুরু করে এবং বলে সেও মূলত আল-মাসালিক সম্প্রদায়ের তবে সে বসরায় এসে বসবাস করছে।


তার পিতার সঙ্গে আনজা গোত্রের কয়েকজন সদস্যের ঝগড়া বিবাদের ফলে সে এখন বসরায়। এই বানানো গল্প বলার পর পর সে- ইহুদী ব্যবসায়ী তার ভৃত্যকে মস্ত গম, খেজুর, অন্যান্য খাদ্য দ্রব্যসমূহের বস্তা উটের পিঠে চড়াতে বললো। সেই সুদূর ইরাকে আনজা গোত্রের এবং আল-মাসালিক সম্প্রদায়ের লোকজন তাদের সম্প্রদায়ের একজন এত উদার ব্যক্তি পেয়ে বেশ গর্ব অনুভব করলো। তারা সেই ইহুদীর সকল কথাই বিশ্বাস করলো।



এক. প্রথমত মনে রাখতে হবে, সৌদি আরব কোনো ইসলামি রাষ্ট্র নয়। মুহাম্মদ বিন সৌদ নামের এক ব্যক্তির নামে প্রতিষ্ঠিত একটি রাষ্ট্র মাত্র। যারা জবরদস্তিমূলক নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মভূমিকে দখল করে রেখেছে। হাদিসে যে রাষ্ট্রকে ‘জাজিরাতুল আরব’ বলা হতো, সেই রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে নিজেদের পৈত্রিক সম্পদে পরিণত করেছে এই সৌদ রাজবংশ।

এরা নিজেদের ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য ইসলামের ইতিহাসের সর্বশেষ খেলাফত ব্যবস্থা ‘উসমানি খেলাফত’-এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে। ক্ষমতার লোভে উসমানি খেলাফতের বিরুদ্ধে বৃটিশদের সহযোগী শক্তিতে পরিণত হয়। অবশেষে বৃটিশ অস্ত্রশস্ত্র ও সৈন্য সহায়তায় খেলাফতে উসমানিয়ার বিরুদ্ধে তথাকথিত বিজয় অর্জন করে ‘সৌদ’ রাজ পরিবার শাসন ব্যবস্থা কায়েম করে।

এর মানে অত্যন্ত পরিষ্কার, এ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হয়েছে মুসলমানদের রক্তের ওপর। প্রতিষ্ঠা হয়েছে ইসলামি খেলাফতের বিরুদ্ধে। সুতরাং এ পরিবারের শাসন থেকে ইসলামের কোনো মৌলিক উপকার, সেবা আশা করাটা যথার্থ হবে বলে মনে করি না।

দুই. কোরআন ও হাদিসে স্পষ্ট নিষেধ থাকা সত্ত্বেও আরবের পবিত্র মাটিতে খ্রিস্টানদের ঘাঁটি করার সুযোগ করে দিয়েছে এ সৌদ সরকার। যেহেতু ক্ষমতায় টিকে থাকাই তাদের মূল লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যকে ঠিক রেখে হারামাইনের সৌন্দর্য বর্ধনকে তাদের বিশাল খেদমত হিসেবে পেশ করলেও এটা আসলে তাদের বাৎসরিক একটি ইনকামের সোর্স ছাড়া আর কিছু নয়।

তিন. মুসলিম উম্মাহের উপকারে তাদের প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে কোনো প্রকার কার্যকরী পদক্ষেপ এ পরিবার থেকে পরিলক্ষিত হয়নি। বরং ইঙ্গ-মার্কিন স্বার্থ সুরক্ষা করতে মুসলমানদের মাঝে বিবাদ উসকে দেওয়া এবং সেই সুযোগের নিজেদের প্রভাব সৃষ্টি করাই তাদের মূল কূটনীতি।

এরা না নিরীহ ইরাকের পাশে দাঁড়িয়েছে। না শক্তভাবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। বরং এখন ইসরায়েলের মতো অত্যাচারীদের সঙ্গে গোপন আঁতাত এখন প্রকাশ্যে আঁতাতে রূপ দিতে চেষ্টা করছে।

তবে একথা ঠিক, সৌদ পরিবারের মাঝে দু’একজন ভালো শাসক এসেছে। তাদের মাঝে কিছুটা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য পরিলক্ষিত হয়েছে। কিন্তু বেশিরভাগই ইহুদি-খ্রিস্টানদের ক্রীড়নক হিসেবে কাজ করে গেছে এবং যাচ্ছে। বর্তমান ক্রাউন প্রিন্স মুহাম্মদ বিন সালমান এর ধারাবাহিকতায় ষোলোকলা পূর্ণ করার পথে।

চার. যেহেতু সৌদ পরিবার ইসলাম ও মুসলমানদের কোনো প্রতিনিধি নয়। তাদের কথায় না মুসলমান চলে, না ইসলাম চলে। তাই তাদের কথা ও ঘোষণার মাধ্যমে মুসলমানদের কোনো কিছু যায় আসে বলে আমরা বিশ্বাস করি না।

পাঁচ. ক্ষমতা কুক্ষিগত রাখতে সৌদি আরবে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের কোনো সুযোগ কারও নেই। কোনো বিষয়ে মত প্রকাশ করলেই গুম কিংবা জেল-জুলুমের শিকার হতে হয়। এ কারণে সৌদি আরবের মসজিদগুলোর খতিবরা মূলত সৌদ পরিবারের বেতনভূক্ত সেবক ছাড়া আর কিছু নয়। কোরআন-হাদিস থেকে সঠিক কথা বলার মতো সৎ সাহস তাদের নেই বললেই চলে।

ছয়. যে দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে সিনেমা হল উদ্বোধন হয়। অশ্লীলতায় ভরপুর হলিউড সিনেমা থেকে নায়ক, নায়িকা, গায়ক আমদানি করে সিনেমা নির্মাণের ঘোষণা আসে। গানের কনসার্ট হয়। বেগানা নারীদের শরীর প্রদর্শনমূলক ফ্যাশন শো হয় রাষ্ট্রীয়ভাবে। সেই দেশে তাবলিগ জামাতের মতো খালিস দ্বীনী দাওয়াতি প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করতে চেষ্টা হবে- এটাইতো স্বাভাবিক।

মানুষ দাওয়াতের মাধ্যমে দ্বীনের পথে আসলে, ইসলামের পথে আসলে ক্ষমতাসীনদের ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ মানুষে মেনে নেবে না। তাদের বিরুদ্ধে জনমত তৈরি হবে। সৌদ পরিবারের রাজতন্ত্র হুমকির মুখে পড়বে। এ কারণে এ দাওয়াতি কার্যক্রম তাদের জন্য হুমকি।

সাত. আগেই বলেছি, ব্যতিক্রম দুই একজন থাকলেও সৌদি আরবের উলামা ও খতিবগণ রাষ্ট্রের সেবাদাস ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের প্রকৃত সেবক হওয়ার চেয়ে রাষ্ট্রের সেবাকেই বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। এ কারণে সৌদ রাজ পরিবারের ইসলাম বিরোধী কার্যকলাপের কোনো প্রতিবাদ করার মতো শক্তি-সাহস তাদের নেই।



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে!

  দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে! এক.   শুনতে খারাপ শোনালেও এটা সত্য, রবীন্দ্রনাথের...