expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>

Wikipedia

সার্চ ফলাফল

সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

দেওবন্ধীদের মুসলিম সাব্যস্তে সমস্যা

 " দেওবন্ধী নানুতুবী গংরা সবচেয়ে বেশী নবী-রাসুলের বিদ্বেষী,এদের বই-পুস্তকে লিখিত আকীদা দিয়ে এদেরকে মুসলিম সাব্যস্ত করা অসম্ভব"



কাশেম নানুতুবী সহ দেওবন্ধের প্রতিষ্ঠা কালীন অনেক আলেমরাই নবী-রাসূল ও সাহাবা বিদ্বেষী ছিলো এবং অনেক কুফুরী আকীদা পোষন করত। আমি তাদের লিখিত বিভিন্ন কিতাব হতে তাদের ভ্রান্ত আকীদা গুলো তুলে ধরছি, আপনারা বইগুলো মিলিয়ে দেখবেন।


১। “‘মীলাদুন্নবী’ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) উদ্যাপন করা তেমনি, যেমন হিন্দুরা তাদের কানাইয়্যার জন্মদিন পালন করে।


[বারাহীন-ই ক্বাতি‘আহ্,পৃষ্ঠা ১৪৮, ফাতওয়া-ই মীলাদ শরীফ,পৃষ্ঠা ৮]


২। “রাসূল চাইলে কিছুই হয়না।”


[তাক্ব্ভিয়াতুল ঈমান,পৃষ্ঠা ৫৬,কৃত: মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]


৩। “আল্লাহর সামনে সমস্ত নবী ও ওলী একটা নাপাক ফোঁটা অপেক্ষাও নগণ্য।”


[তাক্ব্ভিয়াতুল ঈমান, পৃষ্ঠা ৫৬,কৃত: মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]


৪। “নবীকে নিজের ভাই বলা দুরস্ত।”


[বারাহীন-ই ক্বাতি‘আহ্,পৃষ্ঠা ৩,কৃত: মৌং খলীল আহমদ আম্বেটভী]


৫।  “নবী ও ওলীকে আল্লাহর সৃষ্টি ও বান্দা জেনেও উকিল এবং সুপারিশকারী মনে করে এমন মুসলমান সাহায্যের জন্য আহ্বানকারী ও নযর-নিয়াযকারী মুসলমান,আর কাফির আবূ জাহেল শির্কের মধ্যে সমান।”


[তাক্ব্ভিয়াতুল ঈমান,পৃষ্ঠা ৭-২৭,কৃত: মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]


৬। “‘দরূদ-ই তাজ’ অপছন্দনীয় এবং পাঠ করা নিষেধ।”


[ফযাইলে দরূদ শরীফ,পৃষ্ঠা ৯২, ফাযাইলে আ’মাল তথা তাবলীগী নেসাব থেকে পৃথীকৃত]


৭।  মীলাদ শরীফ, মি’রাজ শরীফ, ওরস শরীফ,খতম শরীফ,চেহলামের ফাতিহাখানি এবং ঈসালে সাওয়াব- সবই নাজায়েয,ভুল প্রথা,বিদ’আত এবং কাফির ও হিন্দুদের প্রথা।”


[ফাতাওয়া-ই রশীদিয়া,২য় খণ্ড,পৃষ্ঠা ১৫০ এবং ৩য় খণ্ড,পৃষ্ঠা ৯৩-৯৪,কৃত: প্রাগুক্ত]


৮। “প্রসিদ্ধ কাকের মাংশ খাওয়া সাওয়াব।”


[ফাতাওয়া-ই রশীদিয়া,২য় খণ্ড,পৃষ্ঠা ১৩০, কৃত: মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গূহী]


৯। “হিন্দুদের হোলী-দেওয়ালীর প্রসাদ ইত্যাদি জায়েয।”


[ফাতাওয়া-ই রশীদিয়া, ২য় খণ্ড,পৃষ্ঠা ১৩২, কৃত: মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গূহী]


১০। “ভাঙ্গী-চামারের ঘরের রুটি ইত্যাদির মধ্যে কোন দোষ নেই, যদি পাক হয়।”


[ফাতাওয়া-ই রশীদিয়া,২য় খণ্ড,পৃষ্ঠা ১৩০, কৃত মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গূহী]


১১। “হিন্দুদের সুদী টাকায় উপার্জিত অর্থে কূপ বা নলকূপের পানি পান করা জায়েয।”


[ফাতাওয়া-ই রশীদিয়া,৩য় খণ্ড,পৃষ্ঠা ১১৩-১১৪, কৃত: মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গূহী]


এই হলো হিন্দ-মুসলিম এক জাতি নামক কুফুরী আকীদার ধারক ও বাহক, স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্রের বিরোধী, ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী কংগ্রেসের পা চাটা গোলাম দেওবন্ধী ও বাংলাদেশের দুশ্চরিত্র কওমী আলেমদের কুফুরী আকিদা। এরাই আবার অন্যের আকিদা নিয়ে প্রশ্ন করে।অথচ এরা তাদের বই-পুস্তক ও সিলেবাসে যেসকল আকিদা লিখে ও পড়ে, ধারন করে তা দিয়ে এদেরকে মুসলমান সাব্যস্তই করা যায় না।


[১।তথ্য সূত্র: আনজুমান-ই রহমানিয়া আহমাদিয়া সুন্নিয়া ট্রাষ্ট,

২।মোহাম্মাদ ইস্রাফিল হোসাইন। (বিএ ইন আরবি সাহিত্য ও ইসলাম শিক্ষা),

৩।আবুল হাসান নাদভী, সীরাতে সাইয়েদ আহমাদ শহীদ এবং ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব, আহলেহাদীছ আন্দোলন : উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ দক্ষিণ এশিয়ার প্রেক্ষিতসহ,পিএইচ.ডি. থিথিস)।  

৪।omarfaruk.home.blog]

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে!

  দলিল প্রমাণসহ রবীন্দ্রনাথের কুকর্ম তুলে ধরা হলো, কষ্ট করে পড়ুন—কত জঘন্য ব্যক্তি ছিল সে! এক.   শুনতে খারাপ শোনালেও এটা সত্য, রবীন্দ্রনাথের...