চোখের ঝাপসা দৃষ্টি ও অন্ধত্বের কারন
অনেক সময় মানুষের কাছের বা দূরের জিনিস গুলো ঝাপসা মনে হয়। এ ঝাপসা দেখার অনেক কারণ থাকে। এই দৃষ্টিজনিত সমস্যা আজকাল প্রচলিত এবং প্রতিদিনের জীবনের নিয়মিত সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিছু লোক এমনও আছে যারা রাস্তার চিহ্ন বা টেলিভিশন সাবটাইটেলগুলির মতো দূরের বস্তুগুলি দেখার সময় অস্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি অনুভব করে। অন্যদিকে অনেক লোকেরা এর বিপরীতটি খুঁজে পায় - তারা নিকটবর্তী বিষয়গুলি পড়তে সমস্যা হয়। অস্পষ্ট দৃষ্টি অনেক সময় কেবল একটি চোখকে প্রভাবিত করতে পারে, আবার কখনও কখনও উভয়ই এবং এটি অস্থায়ী বা দীর্ঘমেয়াদীও হতে পারে। যে কোনও ধরণের অস্বাভাবিক ঝাপসা হওয়া অন্যান্য রোগ বা অসুস্থতার লক্ষণ হতে পারে, তাই কেবলমাত্র সেক্ষেত্রে চিকিত্সক বা চক্ষু বিশেষজ্ঞের দ্বারা চেক করা সর্বদা শ্রেয়।
অস্পষ্ট দৃষ্টি কারণ:
Causes of acute vision loss.
Ophthalmological cause.
১. ব্যাথাযুক্ত/প্রদাহময়।
-Acute angle closure glucoma.
-Trauma(অক্ষিগোলক রাপচার, কর্নিয়ার আঘাত, Hypema)
-ইনফেক্টিভ কেরাটাইটি
যেমন, ব্যাক্টেরিয়া,HSV, VZV.
-অপটিক নিউরাইটিস,
-ইউভাইটিস।
২.প্রদাহহীনঃ
-ভিট্রিয়াস হেমোরেজ
- জয়ান্ট cell arteritis
-রেটিনাল ডিটাচমেন্ট।
-সেন্টাল বা পেরিফেরাল রেটিনাল আর্টারি(ধমনী)oclusion.
- ইসকেমিক অপটিক নিউরাইটিস(nuritis)
-কেন্দ্রীয় বা পার্শ্বীয় রেটিনাল Vain(ধমনী) অক্লুশন।
৩। স্নায়ুগত/Neurological.
-Cerebrovascular accident বা TIA
-মাইগ্রেইন।
-Cortical blinness -CVA. Postorior cerebral artery aneurism. Postorior reversible encephalopathy (PRES)
-Pepilo oedema, eg: Pseudo tumor cerebre, Intra cranial mass, সেরেব্রাল ইডিমা।
৪।টক্সিক/মেটাবলিক
-মিথানল পয়জনিং।
-হাইপার গ্লাইসেমিয়।
৫।মানসিক:
-কনভার্শন ডিসঅর্ডার।
-মেলিংগারিং।
-Factitious disorder.
Risk factors/ বিপদজ্জনক প্রভাবক:
-উচ্চ রক্তচাপ।
-হাইপার লিপিডেমিয়া।
-Hypercouagable states.
-Cardiac arryrhmia.
-Migrain ব্যাথা।
-ক্যারোটিড স্বল্পতা(Carotid insufficiency)
-Glucoma.
Examination:
*Visual acuity test.
*Peripheral visual foeld test by confrontation.
*Central vosual field assement Amsler grid.
*Direct & consensual pupillary light reflex test.
*অকুলার মটিলিটি টেস্ট।
*কালার ভওশন টেস্ট।
*স্লিট ল্যাম্প পরীক্ষা।
*অপথ্যালমোস্কোেপি পরীক্ষা।
*Anterior chamber examination for cell & flare.
*Catarect পরীক্ষা।
* আইওপি পরীক্ষা।
*কর্নিয়ার ড্রাইনেস পরীক্ষা।
★ল্যাবরেটরি টেস্ট:
CBC, ESR,CRP.
★Imaginary trsts: CT scan, MRI etc.
(আগের অবস্থায় ফিরে আসে এমন দৃস্টিহীনতার কারন:)
দৃষ্টি ঝাপসা হওয়ার কারণে ছোট থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত অনেকগুলি বিভিন্ন অসুস্থতা বা চোখের ত্রুটি দেখা দেয়। তবে, যদি আপনি দেখতে যেমন অসুবিধা, ব্যথা বা যদি আপনার দৃষ্টি পুরোপুরি হারাচ্ছেন তেমন মারাত্মক লক্ষণগুলির মুখোমুখি হয়ে থাকেন তবে অবিলম্বে চিকিৎসকের সহায়তা নিন।
অস্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গির সর্বাধিক সাধারণ কারণগুলি হল রিফ্রেসিভ ত্রুটিগুলি - মায়োপিয়া, হাইপারোপিয়া এবং প্রেসবায়োপিয়া।
মায়োপিয়া:
মায়োপিয়া সাধারণত দূরদৃষ্টি হিসাবে বেশি পরিচিত। মায়োপিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা প্রায়শই তাদের কাছাকাছি জিনিসগুলি দেখতে পান যখন আরও দূরের জিনিসগুলি অস্পষ্ট করা হয়। ভুক্তভোগীরা লক্ষ্য করতে পারেন যে তারা দূরের বোর্ড বা স্ক্রিনে লেখা পড়তে লড়াই করতে বা ড্রাইভিং করার সময় পরিষ্কারভাবে লক্ষণ দেখতে পান। এটি চোখের ত্রুটির কারণে ঘটে যা রেটিনার সামনের অংশে আলো ধরে রাখে, অন্যদিকে এটি সাধারণত রেটিনার উপরে থাকে। মায়োপিয়া একটি চক্ষু বিশেষজ্ঞের দ্বারা চোখের পরীক্ষার সময় নির্ণয় করা হয় এবং চশমা বা যোগাযোগের লেন্সগুলি প্রায়শই নির্ধারিত হয়।
হাইপারোপিয়া:
এটি কখনও কখনও হাইপারমেট্রোপিয়া বা দূরদর্শিতা হিসাবে পরিচিত। এটি কার্যকরভাবে মায়োপিয়ার বিপরীত, সুতরাং এই অবস্থার লোকেরা এমন অবজেক্টগুলি দেখতে পারে যা আরও দূরে থাকে তবে যে জিনিসগুলি নিকটে রয়েছে তা দেখতে লড়াই করে। এটি ঘটে কারণ চোখের মধ্যে আলো প্রবেশ করে তার পরিবর্তে রেটিনার পিছনে থাকে। শিশুরা প্রায়শই দূরদর্শী হয়ে জন্মগ্রহণ করে তবে চোখ বাড়ার সাথে সাথে পরিস্থিতি কমতে পারে। আবার একটি চক্ষু পরীক্ষা এই শর্তটি সনাক্ত করতে সক্ষম হবে।
প্রেসবায়োপিয়া:
এটি বেশিরভাগ মানুষের জন্য প্রাকৃতিক বার্ধক্যের একটি অংশ। এটি চোখের দৃষ্টি হ্রাস বোঝায় যা বৃদ্ধ হওয়ার সাথে সাথে আসে। বুড়ো হওয়া চোখ এবং লেন্সগুলির চারপাশের পেশী ফাইবারকে প্রভাবিত করে, যার ফলে ঘনিষ্ঠতাযুক্ত জিনিসগুলিতে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হতে পারে। এটি ছোট মুদ্রণ পড়ার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে, তাই চশমা পড়তে সহায়তা করতে পারে।
রক্তপাতের অন্যান্য কারণ
* চোখের সংক্রমণ - ব্যাকটিরিয়া, ছত্রাক বা ভাইরাস চোখের বিভিন্ন অংশে সংক্রমণ হতে পারে। এগুলি চোখের বিভিন্ন রোগ যেমন ফোলা, জলযুক্ত চোখ এবং ঘা, পাশাপাশি অস্পষ্ট দৃষ্টি সৃষ্টি করতে পারে।
* শুকনো চোখ - ঝলকানি যদি সহায়তা করে তবে শুকনো চোখের সমস্যা হতে পারে। কখনও কখনও, কর্নিয়া (চোখের বলের উপরের ওপরে পরিষ্কার ছবি) এটি যেমন প্রয়োজন তেমন তৈলাক্ত হয় না। এটি চোখের স্ট্রেইন, ওষুধ, বা কোনও মেডিকেল শর্ত সহ অনেক কিছুই দ্বারা সৃষ্ট। চোখের ফোটা কিছু ক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারে।
* মাইগ্রেন:
এ সম্পর্কিত স্বল্পমেয়াদী ভিত্তিতে কিছু লোকের দৃষ্টিকে প্রভাবিত করতে পারে।
একটি কর্নিয়াল ঘর্ষণ - অর্থ চোখের একটি স্ক্র্যাচ।
স্থায়ী অন্ধত্বের কারণ সমূহঃ
WHO এর হিসাব অনুযায়ী;
♣ ছানী,
♣গ্লুকোমা।
♣এএমডি।
♣কর্নিয়াল অপাসিটি / সাদা কর্নিয়া।
♣ডায়াবেটিস রেটিনোপ্যাথি।
♣ইন্ফেকশন(Oncocerciasis, trachoma, Laprosy).
♣Vit-A স্বল্পতা।
ব্যাথা হীন দৃষ্টি স্বল্পতা:
♣ছানী।
♣ওপেন এঙ্গোল গ্লুকোমা।
♣রেটিনা ডিটাচস্টমেন্ট।
♣সেনট্রাল রেটিলার আর্টারী অক্লুসন।
♣ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি।
♣ভিট্রিয়াস রক্তক্ষরন।
♣পোস্টরিয় ইউভিআইটিস।
♣এ এম ডি।
♣অপটিক মার্ভ কম্প্রেশন।
♣ভাসকুলার ডিজিজ।
ব্যাথা যুক্ত কারন:
♠এঙ্গেল ক্লোজার গ্লুকোমা।
♠জায়ান্ট সেল আর্টারাইটিস।
♠অপটিক নিউরাইটিস।
♠ইউভিয়াইটিস।
♠স্ক্লেরাইটিস।
♠কেরাটাইটিস।
♠সিংলেস।
♠অর্বিটাল সেলুলাইটিস।
♠ট্রমা।
ট্রান্সিয়েন্ট লস অব ভিশন:
♣মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস।
♠মাইগ্রেইন।
♠সাইকেজেনিক।
মনোওকুলার দৃষ্টি স্বল্পতাঃ
♠অপটিক নিউরাইটিস।
♠মাইগ্রেইন।
♠সাইকোজেনিক।
♠ট্রান্সিয়েন্ট ইসকেমিক এ্যাটাক।
♠জি সি এ।
* অপটিক নিউরাইটিস:
এটি তখন ঘটে যখন স্নায়ু ফাইবারগুলি চোখের কাছে তথ্য বহন করে, প্রায়শই এমএস (একাধিক স্ক্লেরোসিস) এর সাথে যুক্ত থাকে
* রেটিনাইটিস পিগমেন্টোসা:
ইহা একটি বিরল জিনগত ব্যাধিগুলির সংকলন যার ফলে রেটিনা কোষগুলি (চোখের পিছনে পাতলা টুকরো) বিচ্ছিন্ন হতে পারে।এটি রাতে দেখতে অসুবিধা এবং পেরিফেরিয়াল (পাশের) দৃষ্টি হারাতে পারে।
ছানি:
৪০ বছরের বেশি লোকের মধ্যে বেশি দেখা যায়, চোখের লেন্সটি মেঘলা হয়ে যায়, পরিষ্কারভাবে দেখা শক্ত হয়।
* ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি :
একটি ডায়াবেটিক চোখের রোগ যা উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রার কারণে রেটিনার ক্ষতি করে।
* স্ট্রোক - স্ট্রোকের সূচনার অন্যতম লক্ষণ দৃষ্টিশক্তির পরিবর্তন হতে পারে।
* কখনও কখনও স্ট্রোকের পরে, লোকেরা তাদের দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয় কারণ চোখে তথ্য বহনকারী স্নায়ুগুলি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।
আপনার দর্শন স্বাস্থ্যকে কীভাবে রাখবেন:
* নিয়মিত চোখ পরীক্ষা করান।
* ধূমপান ছেড়ে দিন।
* যোগাযোগের লেন্সগুলি পরিচালনা করার সময় আপনার হাত ধুয়ে ফেলুন।
* যখন প্রয়োজন হয় তখন সুরক্ষা আইওয়ারওয়্যার ব্যবহার করুন - যেমন ডিআইওয়াই করার সময়, কেমিক্যালগুলি পরিচালনা করা বা শারীরিক ক্রীড়া করা
রোদে বের হওয়ার সময় সানগ্লাস পরুন
ভিটামিন সি এবং ই, জিঙ্ক এবং ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। এগুলি ঝিনুক, শুয়োরের মাংস, তৈলাক্ত মাছ, পাতাযুক্ত শাকসব্জী যেমন কালে, প্লাস কমলার রস, শিম, বাদাম এবং ডিম জাতীয় খাবারগুলিতে রয়েছে।
কম্পিউটারে বা স্ক্রিন ব্যবহার করে দীর্ঘকালীন সময় এড়াতে পারেন। আপনার ডেস্ক থেকে দূরে দূরে নিয়মিত বিরতি নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করুন। প্রতি ২০ মিনিট পর পর অন্যদিকে তাকান এবং তার পরে পর্দা থেকে দূরে রাখুন, উইন্ডো থেকে বা কমপক্ষে ২০ সে:মি: জন্য দূরে কোথাও।
চোখের যত্নে করণীয়:
ব্রেক গ্রহণ
যারা ডেস্ক জব করেন বা দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার এর কাজ যাদের করতে হয়, তাদের কম দূরত্বে বেশিক্ষণ ধরে ফোকাস বজায় রাখতে হয়, তাই দূরের দৃষ্টি খর্ব হয়ে যায়। ফলে মায়োপিয়া হবার চান্স থাকে।
বই পড়ার অভ্যেস থাকলে চোখের সাথে ৩০° কোন মেন্টেন করে পড়ুন ও বেশি টানা পড়বেন না। শুয়েশুয়ে বই পড়া ঠিক না। টিভি দেখুন মিনিমাম ১০ফুট দূরত্বে।
তাই টেবিলে বসে কাজ করার সময় ৩০মিনিট ছাড়া ছাড়া ব্রেক নিন ও দূরের জিনিস দেখুন। সবুজ গাছপালা দেখুন তাতে চোখ আরাম পাবে।
পলক ফেলা
ল্যাপটপের মনিটর হোক বা ফোনের স্ক্রিন বা টিভির এলইডি ডিসপ্লে সবথেকেই ক্ষতিকর ব্লু রে বেরোয় যা আমাদের চোখের পিউপিলের বারোটা তো বাজায় সাথে অনিদ্রা ও মনসংযোগহীনতা ডেকে আনে।
তাই ঘন ঘন চোখের পলক ফেলুন নতুবা চোখ হয়ে যাবে শুস্ক। মিনিটে কমপক্ষে ১৫বার চোখের পলক ফেলা জরুরি।
পারলে গ্লেয়ার ফ্রি স্ক্রিন লাগান মনিটরে। তাতে ব্লু লাইট ফিল্টার হয়ে যাবে।
আলোর পর্যাপ্ততা
আমাদের অনেকের মধ্যেই অভ্যাস আছে ঘর অন্ধকার করে টিভি দেখার, তাতে নাকি আনন্দ ও মজা বেশি পাওয়া যায়, কিন্তু আখেরে তা চোখের রড কোষের উপর মারাত্মক প্রেশার দেয়।
এর ফলে চোখের পেশীর উপর স্ট্রেন পড়ে ও চোখের রোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। চোখের ভিতরের আকার বিগড়ে যেতে পারে। তাই কম আলোতে কাজ করার অভ্যাস ত্যাগ করুন।
ত্রিফলার মন্ত্র
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা খুবই কার্যকরী। আমলকী, হরতকি এবং বহেরা একটা ব্লেন্ডারে নিয়ে চূর্ণ করে ফেলুন। সকালে খালি পেটে পানির সঙ্গে মিশিয়ে ত্রিফলা চূর্ণ খেতে পারেন।
এটি চোখের বর্ণ পৃথক করার ক্ষমতা ও চোখের ভিতরের সূক্ষ্ম ব্যাপারগুলোকে সুরক্ষিত করে ও চোখের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
ভিটামিন ইনটেক বাড়ান
চোখ ভালো রাখতে অতিরিক্ত মাছ মাংস ভক্ষণ প্রধান বাধক হয়ে দাঁড়ায়। সঙ্গে সবুজে অরুচি ও একটা বড় কারণ।
কিন্তু শাকসবজির সঙ্গে চোখের বোঝাপড়া খুবই নিপুণ। তাই চোখ বুজে গাজর, টমেটো, ব্রকোলি, বিন্স, পেপার, ফলমূল ও ড্রাই ফ্রুটস খান। সব ভিটামিন এর উৎস নিহিত রয়েছে এর মধ্যে।
সূর্যোদয় দেখা
চোখের সংবেদনশীলতা বাড়াতে ও শিথিলতা কমাতে সকালের সূর্যালোকের সমতুল্য কিছু হয় না।
তাই সকালে হাটতে বের হোন ও চোখ জুড়িয়ে সবকিছু আলোয় দেখুন। এতে আপনার স্বাস্থ্য ও ভালো থাকবে।
উষ্ণতার ছোঁয়া
চোখে টান অনুভব করলে দুটি হাতের তালু ঘষে গরম করে ৩০ সেকেন্ড মতো চোখের পাতা বন্ধ করে তার উপর চেপে ধরুন। এটি একটি ইনস্ট্যান্ট টোটকা।
এটি চোখের জন্য কার্যকর ও নিরাপদ। চোখের স্পর্শকাতরতা কমবে ও সক্রিয়তা বাড়বে।
চোখের ব্যায়াম
মাথা স্থির রেখে ক্লকওয়াইজ চোখের মণি ১০বার ও এন্টি ক্লকওয়াইজ ১০বার ঘোরান। এটি করলে চোখের লাল ভাব ও ভার হওয়া থেকে রক্ষা পাবেন।
চোখ বন্ধ করে চোখের মণি উপর থেকে নীচে ও নীচ থেকে উপরে তুলুন। এইভাবে ৫-১০বার করুন।
চোখের সামনে একটি কলম বা ফুল ধরে এগিয়ে আনুন যতক্ষণ না সেটার উপর চোখ তার ফোকাস হারাচ্ছে এবং সেটা ঘোলাটে দেখছেন। এরপর আস্তে আস্তে সেটা চোখের থেকে দূরে নিয়ে গিয়ে সেটার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করুন। এইভাবে কয়েক বার করতে থাকুন।
যেকোন সমস্যায় ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ