মানুষের দৃষ্টি ত্রুটি(Refactive errors)
এ লেকচারটি সম্পূর্ন বুঝার আগে বুঝতে হবে আমরা কিভাবে দেখি তার প্রক্রিয়া।
কোন বস্তুর উপর আলো পরে সেই আলোক রশ্মি যখন প্রতিফলিত হয়ে কর্নিয়া পড়ে আবার কর্নিয়া ও লেন্সে প্রতিসরিত হয়ে রেটিনায় পড়ে তখন আমরা কোন বস্তু দেখি।
Emmetropia: এটা চোখের এমন একটি অবস্থা, যখন চোখ বিশ্রামে থাকে তখন প্রতিফলিত সমান্তরাল আলোক রশ্মি কর্নিয়া ও লেন্সে প্রতিসরিত হয়ে রেটিনায় পড়ে এবং স্বাভাবিক ভাবে বিনা পরিশ্রমেই দেখাযায়।
অর্থথাদ চোখের স্বাভাবিক দৃষ্টি শক্তিকে EMMETROPIA বলে।
Ametropia:
এটা হল Emmetropia এর বিপরীত। এখানে প্রতিফলিত সমান্তরাল আলোক রশ্মি প্রতিসরিত হয়ে রেটিনায় না পড়ে রেটিনার সামনে অথবা পেছনে পড়ে। তাই স্বাভাবিক অবস্থায় দেখতে কষ্ট হয়। এটাই দৃষ্টি ত্রুটি।
দৃস্টি ত্রুটির প্রকারভেদঃ
১। Hypermetropia.
২। মাইয়োপিয়া।
৩। এস্টিগমেটিজম।
৪। প্রেস বায়োপিয়া।
Hypermetropia:
যখন প্রতিফলিত সমান্তরাল আলোক রশ্মি প্রতিসরিত হয়ে রেটিনার পেছনে পরে বা রেটিনার পেছনে প্রতি বিম্ব তৈরী করে তখন তাকে হাইপারমেট্রোপিয়া বলে।
এ অবস্থথায় রোগী দূরের জিনিস ভাল দেখলেও কছের জিনিস দেখতে সমস্যা হয়।
প্রকার ভেদ:
১। এক্সিয়াল হািপারমেট্রোপিয়া।
২। কার্ভেচার হাইপারমেট্রোপিয়া।
৩। ইনডেক্স হাইপার মেট্রোপিয়া।
৪। এফাকিয়া।
*এক্সিয়াল হাইপারমেট্রোপিয়া:
এ সমস্যাটি বেশী পাওয়া যায়।
★প্রায় সব নবজাতকেরই এ সমস্যা দেকা য়্যায়।
★ নানান রোগের কারণে হািপার মেট্রোপিয়া হতে পারে। যেমন- রেটিনাল ডিটাচটমেন্ট, রেটিনো প্যাথি, রেটিনাল টিউমার ইত্যাদি।
★ মাক্রোপথ্যালামাস অথবা ন্যানোপথ্যালমাস এর ক্ষেত্রে অতিমাত্রায় হাইপারমেট্রোপিা হতে পারে। ন্যানো অর্থ খর্বাকৃতি অথবা Axial lenth 2mm এর কম।
★কার্ভেচার হাইপারমেট্রোপিয়া:
কর্নিয়ার সমসযার কারনপ হতে পারে যেমন লেন্স প্লানা।
★ ইনডেক্স হাইপারমেট্রোপিয়া:
Aging এর কারনে যখন লেন্সের কর্টেক্সের Refractive index বৃদ্ধি পায় তখন এ অবস্থার সৃষ্টি হয়।
* চোখের বিভিন্ন মিডিয়ায় রিফ্রাক্টিভ ইনডেক্সের Imbalance এর কারনে যে সমস্যা হয় তাকে ইনডেক্স Ametropia বলে।লেন্সের ইনডেক্স পরিবর্তনের কারনে এ সমস্যা হয়।
* প্রাইমারি বা immature ছানীর ক্ষেত্রে লেন্সের index বেড়ে গিয়ে এক প্রকার হাইপারমেট্রোপিয়া হয়।
★APHAKIA(লেন্স সরিয়ে ফেলার কারণে):
ছানী অপারেশনের পর লেন্স প্রতিস্থাপন না করলেও হাইপার মেট্রোপিয় হয়।
একোমোডেশনের উপার ভিত্তি করে কয়েক ভাগে আবার ভাগ করা হয়:
*Latent hyper metropia:
সুপ্ত হাইপারমেট্রোপিয়া সিলিয়ারী মাসলের টোন দিয়ে সারানো সম্ভব। এ ক্ষেত্রে latent hypermetropia (+1D) ডায়োপ্টার হয়ে থাকে যা পিউপিলারি ডায়লেটেশন করে মাপা হয়।
*মেনিফেস্ট হািপার মেট্রোপিয়া:
এর আবার দুটি ভাগ আছে, Facultative hypermetropia, Absolute hypermetropia.
*Facultative hypermetropia: এটাকে Accumodation দ্বারা সলশোধন করা যায়।
*Absolute hypermetropia:
এটা Accumodation দ্বারা সংশোধন করা যায় না। এতে অপটিক্যাল কারেকশন লাগে।
* বয়স বারার সাথে সাথে সিলিয়ারি মাসলের পাওয়ার কমে গিয়ে কিছু LH প্রকাশ্য Hypermetropia তে পরিবর্তিত হয়।
*বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে একোমোডেশন ক্ষমতা কমার কারনেও এ সমস্যা হয়।
* Atropin দিয়ে হাইপারমেট্রোপিয়ার মাত্রা মাপা হয়।
* এ ক্ষেত্রে রেটিনা থেকে আসা রিফ্লেক্স বিপরীত মূখী হয়।
* চশমা ছাড়া কখনোই স্পষ্ট দেখা সম্ভব না।
Symptoms:
~কাছে ঝাপসা দেখা।
~চোখে চাপ অনুভব করা।
~Convergence squint.
কিভাবে হয়:
কর্নিয়া ছোট হলে।
Eyball/অক্ষিগোলক ছোট হলে।
এ্যাঙ্গেল ক্লোজার গ্লুকোমায় A/C shallow হলে।
হাইপারমেট্রাপিয়া চোখের সমস্যা
এক চোখে বেশী হাইপারমেট্রোপিয়া থাকলে এ্যামব্লায়পিয়া সমস্যা হতে পারে।
এ্যাকোমোডেটিভ কনভারজেন্ট স্কুইন্ট সমস্যা হতে পারে।
Angle closure glucoma সমস্যা হতে পারে।
বয়সের আগেই কাছের সমস্যা বা প্রেসবায়োপিয়া হতে পারে।
হাইপারমেট্রোপিয়া চোখের সমস্যা সমাধানের সবচেয়ে বেশী শক্তিশালি কনভেক্স লেন্স পড়িয়ে চোখের পাওযার ৬/৬ আনা হয়।
★যখন একজন রোগীর চশমা ছাড়া ৬/৬ দেখতে পারেনা ও কম পাওয়ারের কনভেক্স লেন্স দিয়ে ৬/৬ দেখতে পারে এতে প্রমানিত হয় যে সে সম্পূর্ন ভাবে হাইপারমেট্রোপিক।
★ফ্যাকালটেটিভ হাইপারমেট্রোপিয়া হচ্ছে এ্যাবসলিউট হাইপারমেট্রোপিয়া থেকে মেনিফেষ্ট হইপারমেট্রোপিয়া বাদ দিলে যে টুকু হাইটপারমেট্রোপিয়া থাকে ততটুকু।
হাইপারমেট্রোপিয়া চোখের চিকিৎসাঃ
মাল্টিফোকাল লেন্স ব্যবহার করলে দূরে কাছে চশমা লাগে না।
রোগী যদি বয়স্ক হয় আর কোন সমস্যার কথা বলে তবে চিকিৎসার প্রয়োজন হবে।
আর তা হতে পারে-
১/ অপটিক্যাল/চশমা
২/ অপারেশন
৩/ লেজার।
১/ অপটিক্যাল * চশমা * কনটাষ্টলেন্স।
চশমা:- কনভেক্স লেন্স দ্বারা ও সাইক্লোপ্লেজিক ড্রাগ দ্বারা চোখ পরীক্ষা করে চশমা দেয়া হয় তবে অল্প বয়সী বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এ্যাট্রোপিন দ্বারা ডাইলেট করে তারপরে চশমা দেওয়া হয়। তবে সে ক্ষেত্রে চশমা দিয়ে দূরে ঝাপসা দেখতে পারে। তাই একটা সর্বশেষ ব্যবস্থাপত্র হিসেবে মেনিফেক্ট হাইপারমেট্রোপিয়া ও তার সঙ্গে এক চতুর্থাংশ সুপ্ত লেটেন্টে হাইপারমেট্রোপিয়া হিসেবে এর গ্লাস প্রেসক্রিপশন দেয়া যেতে পারে।
*কনটাক্টলেন্স:- গ্লাসের পাওয়ারের চেয়ে একটু বেশী পাওয়ার দিতে হয় তবে যাদের অনেক পাওয়ার তাদের ক্ষেত্রে বিশেষ উপযোগী।
২/অপারেশন:-
কেরাটোমেলিউসস
কনডাকটিভ কেরাটোপ্লাষ্টি এক্সিম অথবা লেজার দ্বারা করা হয়।
এতে কর্নিয়ার কর্নিয়ার বাইরের দিকে পাতলা করে দেয়া হয় আর এতে কর্নিয়া আরো বেশি উত্তল হয়।
আই ও এল প্রতিস্থাপন-এ্যাফকিক হাইপারমেট্রাপিয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ উপযোগী।
৩/ লেজার:- লেজার ফটো রিফ্রাকটিভ কেরাটোপ্লাষ্টি এক্সিমার অথবা লেজার দ্বারা করা হয় এতে কর্নিয়ার বাইরের দিক পাতলা করে দেয়া আর এতে কর্নিয়ার আরো বেশি উত্তল হয়।
Myopia:
এমনই একটি refractive error যা বাইরে থেকে আগত সমান্তরাল চধৎধষধষ ৎধুং আলোর রশ্মি সমূহ সংবেদনশীল রেটিনার সামনে পড়ে মিলিত হয়ে ওসধমব তৈরি করে এবং ফলে বস্তর স্পষ্ট প্রতিবিম্বও গঠিত হয় না, আর ভালো ভাবে দেখাও সম্ভব হয়না সব সস্তু ঝাপসা দেখা যায়। তখন এ্যকোমোডেশন বিশ্রামে থাকে। এ জন্য মায়োপিয়াকে ক্ষীনদৃষ্টি বলা হয়। এর অন্যান্য নামের মধ্যে রয়েছে অদূরবদ্ব দৃষ্টি/ স্বল্প দৃষ্টি। তাকে Myopia বলে।
কারণ সমূহ:
১-Axial myopia:
এ্যাক্সিয়াল মায়োপিয়া যখন চোখের দৈর্ঘ বেশী থাকে (সর্বাধিক)।
২-Curvature myopia:
কার্ভেচার মায়োপাখিয়া যথন কর্নিয়া অথবা লেন্সের কার্ভেচার বেশী হয় যেমন,কেরাটোকোনাস, কেরাটোগ্লোবাস, মেগালোকর্নিয়া অথবা সেল্টিকোনাস।
৩-Index myopia:
ইনডেক্স মায়োপিয়া নিউক্লিয়ার স্কেরোসিস ও ডায়াবেটিক্সস হলে যেহেতু লেন্সের নিইক্লিসের ইনডেক্স অনেক বেশী হয়ে যায়।
৪- Forwards displacement of lense:
লেন্স সামনের দিকে চলে আসলে প্রগ্রেকিভ মায়োপিয়া সাধারণত বংশগত ও জাতীয়গত। এতে চোখের পিছনের অংশ স্ফিত, অবক্ষয় ও অধপতি হয়।
যদি ও প্রচলিত ধারনা যে, মায়োপিকরা কাছের সূক্ষ কাজ অথবা বেশী টিভি দেখলে চোখের ক্ষতি হতে পারে এর কোন সত্যতা প্রমানিত হয়নি আজ অবধি।
মায়োপিয়া ৩ প্রকারঃ
১. জন্মগত
২. সাধারনত(Simple myopia)
৩. Pathological.
Congenital/জন্মগত মায়েপিয়াঃ
১. বাচ্চা জন্ম থেকেই বড় চোখ নিয়ে জন্মায়
২. রিফ্রাকশন করলে ১০ ডায়প্টির হতে পারে।
৩. প্রতিরুপ ফান্ডাসের পরির্বতন দেখতে পাওয়া যাবে।
৪. প্রোগরেসিভ এর বেশী ব্যপ্তী বা বিস্তৃতি দেখা যায় না।
Simple myopia:
সাধারন মায়োপিয়া সচরাচর বা কমন সর্বাধিক দেখতে পাওয়া যায়।
সাধারন মায়োপিয়া সাধারন এডাল্ট / যৌবনের পরে।
সাধারন মায়োপিয়া সাধারন ফান্ডাসে বিশেষ পরির্বতন লক্ষ করা যায় না তবে বয় বৃদ্ধির সাথে সাথে রেটিনার ডিজেনেরেটিভ পরির্বতন দেখা যেতে পারে মায়োপিয়া এর ব্যাপ্তি বা অগ্রসর হয় না।
সাধারন মায়োপিয়া সাধারনত ৫ থেকে ৬ ডায়প্টার হয়ে থাকে।
সাধারন মায়োপিয়া সাধারনত দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে ও এর পরিনতি ও ভাল হয়।
Pathological myopia:
★প্যাথলোজিকেল মায়োপিয়াকে প্রগ্রোসিভ অথবা ডিজেনারেটিভ বা ক্ষয়শীল মায়োপিয়া বলে।
★ প্যাথোলজিকাল মায়োপিয়া সাধারনত ৫-১০ বছরের বাচ্চাদের মধ্যে দেখা দেয় ও বয় বৃদ্বির সাথে সাথে ২৫ বছর অথবা তার বেশী বয়স পর্যন্ত বাড়তে থাকে।
★ প্যাথোলজিক্যাল মায়োপিয়া সর্বোচ্চ মায়োপিয়া ১৬ ডায়প্টার থেকে ২৫ ডায়প্টার অথবা তারও বেশী হতে পারে।
★ প্যাথোলজিক্যাল মায়োপিয়া এতে ফান্ডাসে ডিজেনারেটিভ অবক্ষয়ের পরির্বতন দেখা যাবে।
★ প্যাথোলজিক্যাল মায়োপিয়া বংশগত সমস্যা যা মহিলাদের মধ্যে বেশী দেখা যায়।
★ জাপান, কোরিয়ান, চাইনিজ ও ইহুদিদের মধ্যে বেশী প্যাথোলজিক্যাল মায়োপিয়া দেখা যায়।
★ প্যাথলোজিক্যাল মায়োপিয়ার পরিনতি খুবই খারাপ।
★ প্যাথোলজিক্যাল মায়োপিয়া ৬ ডায়প্টার এর বেশী মায়োপিয়া হয়।
মায়োপিয়ার লক্ষনঃ
* দূরের জিনওস ঝাপসা দেখবে।
* অসচ্ছ দূর দৃষ্টি সবচেয়ে বেশু অভিযোগ হচ্ছে দূরে ঝপসা দেখা আর তা নির্ভর করে রোগী কতটুকু মায়োপিক তার উপরে।
* প্রগ্রোসিভ বা ক্রম অগ্রসারমান মায়েপিয়ার ক্ষেত্রে তীব্র আকারে দুষ্টিশক্তি হবে ও সেন্ট্রাল বা মধ্যমাসংশের দৃষ্টিশক্তি লোপ পাবে।
* চোখে পা অনুভব করা।
* হঠাৎ দৃষ্টিশক্তি লোপ পাওয়া।
*রেটিনাল ডিটাচমেন্ট হতে পারে।
* কখনো চোখের সামনে আলোর ঝলকানি দেখা যাবে।
* মায়োপিয়ার ক্ষেত্রে রেটিনার উপরে কিন্তু স্বভাবিক চোখে তার ব্যতিক্রম হয়।
* তাই মায়োপিয়ার ক্ষেত্রে স্পষ্ট প্রতিবিম্ব পেতে হলে অর্ন্তমূখী অনেক রশ্মিকে বাহির মূখী বা ডাইভারজন্ট করতে হবে। আর তা মাত্র নিন্মমতল বা কনকেইভ লেন্স দ্বারা।
* যেহেতু নোডাল পয়েন্ট রেটিনা থেকে দূরে অবস্থিত তাই ইমেজ বা প্রতিবিম্ব বড় ও ঝাপসা দেখা যাবে।
* এক্ষেত্রে দৃশ্যত অন্তমূখী ট্যারা চোখ দেখা যাবে, যার কারন বৃহত্তর এ্যাঙ্গেল আলফা।
ড় হাইপারমেন্ট্রোপিয়া বিপরীত লক্ষন সমূহ দেখা যাবে।
* সাধারনত মায়োপিয়াতে প্রায় স্বাভাবিক ফান্ডাস দেখা যাবে তবে বড় ডিস্ক দেখা যাবে।মাত্র টেম্পোরাল অথবা মায়োপিক ক্রিসেন্ট ও রেটিনার বাইরের দিকে অবক্ষর বা ডিজেনারেশন দেখা যেতে পারে।
* এ ক্ষেত্রে কনভারজেন্স Squint হবে।
Ophthalmoscopically:
সিম্পল মায়োপিয়া :
বড় ডিস্ক ও ফ্যাকাসে দেখা যাবে। বড় ফিজিওলজিক্যাল কাপ দেখা যাবে।
টেমপুরাল ক্রিসেন্ট অথবা চারিদিকে ক্রিসেন্ট বড় দেখা যেতে পারে।
Pathological myopia:
কখনও পুষ্টরিওর /পিছনের দিকে ডিস্ক দেখা যেখা যেতে পারে ।
ফিজিওলোজিকাল কাপ দেখা যাবে।
ম্যাকুলা:
– ম্যাকুলতে ফেকাসে ও জাদের মত এবং এ্যাট্রফি দেখতে যাতে ।
ফান্ডাস : ঐ
পেরিফেরাল রেটিনা : ডিজেনারেশ থাকবে । এক্ষেত্রে অপেন এ্যাঙ্গেল গ্লোকোমা দেখার জন্য টোনোমেট্রি বাধ্রতামূলক।
কমপ্লিকেশন :
১।Retina ছিড়ে যেতে পারে।
২।Retinal detachment হতে পারে।
৩। ভিট্রিয়াস অবক্ষ হতে পারে।
৪। প্রাইমারী ওপেন এঙ্গেল গ্লুকোৃা হতে পারে।
৫।Postorior cortical catarect হতে পারে।
চিকিৎসা :
১। অপটিক্যাল
২। অপারেশন
৩। ল্যাজার
৪। কনজারভেটিব
চশমা:
অবতল লেন্স ব্যবহার করা হয়। (যেমন -৬)
লোমায়োপিয়াঃ
(- ৬) ডায়োপ্টার এর নিচে পাওয়ার লাগলে।
হাই মায়োপিয়াঃ
(- ৬) ডায়োপ্টার এর বেশি পাওয়ার লাগবে।
হাইমায়োপিয়ার সমস্যাঃ
অসস্থি লাগবে, ইমেইজ বিক্রিতি , মাথা ব্যাথা পথ আকা বাকা দেখা।
বাইরে থেকে চশমার মধ্যে চোখ ছোট দেখা।
কন্টাক্ট লেন্স - মায়োপিয়াতে কন্টাক্ট লেন্সের গুরুত্বপূন্য ব্যবহার হয়।
সুবিধা:
ইমেজ কম ছোট হয়,
ছবি কম বিক্রিত হয়,
ফিল্ড অব ভিশন উন্নতি হয়।
অুসুবিধা:
রোগী সহ্য করতে পারে না,
মেইনটেইন করতে সমস্যা হয়,
খরচ বেশি,
ইনফেক্সন হতে পারে।
অপারেশন
Ketatorefractive surgery,
Fukala's operation
Clear lense extraction ECL
Minus phakic IOL.
Intra ocilar rings ICR.
৩।লেজার ঃ
ফটো: Refractive keratoplasty
লেসিক:Laser assitedbstromal in situ keratomeleusis.
প্রথমিক স্বাস্থ্যঃ
এসটিগমেটিজম: একই সমান্তারেল সকল বন্তু পষ্ট দেখা যায় না। কারন সমান্তরাল আলোক রশ্নি রেটিনার একই জায়গায় পরেনা।
* স্বামী স্ত্রী দুইজনই মায়োপিক হলে সন্তানের ক্ষেত্রে এর প্রভাব পরতে পারে।
Astigmatimsm:
এ সমস্যায় রোগী একই সমান্তরালের কিচু বা্তু স্পষ্ট আার কিছু বস্তু অস্পষ্ট দেখে।
কারনঃ
কারর্বেচার এসটিক মেটিজম ,
১। করনিয়া:
*রেগুলার এস্টিগমেটিজম: কোন চোখই এসটিগমেটিগ নয় কারন লম্ব রেকার রিফ্লেক্স আর অনুভুমিক রেকার রিপ্লেক্সে (০.২৫) D পার্থক্য সবসময়ই থাকে।
*ইরেগুলার এসটিগমেটিজম এর ক্ষেত্রে দুই মেরিডিয়ানের রিফ্লেক্সে. ২৫ এর বেশী পর্থক্য হয়।
রোগ :
টেরিজিয়াম , কেরাটোকোনাস, মারজিনাল জিজেনারেশন।
৩। ইনডেক্স এস্টিগমেটিজম।
প্রকার:
রেগুলার: এক্ষষেত্রে চশমার সিলিন্ডার এক্সিস ৯০ডিগ্রী জবে।
১। সিম্পল ২। কম্পাউন্ড ৩। মিক্সড।
ই রেগুলার : এটার এক্সিস ৯০ ডিগ্রী এর কম বা বেশী হয়, সাধারনত চশমা দিশে কারেকশন করা যায় না।
প্রকারভেদ:
স্কারিং করনিয়া,
কেরাটোকোনাস,
লেন্টিকোনাস
ইনসিপিংক্ট
ট্বার পেনিট্রেটিং কেরাটোপ্লাস্টি।
লক্ষণ:
মাইগ্রেইননের লক্ষন এর মত ।
চিকৎসাঃ
চশমা , কন্টাকলেন্স, অপারেশন, লেসিক।
প্রেসবায়োপিয়া কী?
লক্ষন;
কাছের জিনিস ঝাপসা দেখবে।
কারন: বয়স ৪০ এর পর কাছের ছোট জিনিস কম দেখা।
কারণ:
* লেন্সের কর্টেক্স শক্ত হলে।
*ক্যাপসুলের ইলাসটিসিটি কমে গেলে।
*লেন্সের আকার বাড়লে।
লক্ষন সমূহঃ
কাছের ছোট জিনিস কম দেখা।
চিকিৎসা :
১।চশমায় উত্তল লেন্স দিতে হবে।
কিভাবে প্রেসক্রিসন দেতে হবেঃ
প্রথমে দূরের পাওয়ার ঠিক করতে হবে।
তার পর কাছের পাওয়ার নির্ণয় করতে হবে।
সাধারু নিয়ম
অমব ঘবধৎ অফফরঃরড়হ
৪০ +১.০০ ডায়াপ্টার
৪৫ +১.৫০ ডায়াপ্টার
৫০ +২.০০ ডায়াপ্টার
৫৫ +২.৫০ ডায়াপ্টার
৬০ +৩.০০ ডায়াপ্টার
এনিসুমেট্রোপিয়াঃ দুই চোখের পাওয়ার দু'রকম হওয়া।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ